চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রাম নগরীতে মধ্যরাতে সংঘর্ষে জড়িয়েছে ছাত্রদল ও ইসলামী ছাত্রশিবির। দফায়-দফায় সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে তিনজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সোমবার (২১ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টার দিকে নগরীর চকবাজার থানার আশপাশের এলাকায় সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
জানা গেছে, ছাত্রলীগ কর্মী উল্লেখ করে এক তরুণকে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা ধরে চকবাজার থানায় সোপর্দ করেন। অন্যদিকে তাকে 'জুলাই যোদ্ধা' উল্লেখ করে ছাত্রশিবিরের একদল নেতাকর্মী থানায় ছাড়াতে গেলে সংঘাত শুরু হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাকর্মীরা উত্তেজনার একপর্যায়ে থানা প্রাঙ্গনে ঢুকে পুলিশের সামনে মারামারি শুরু করে। পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে তাদের মধ্যে ধাওয়া-পালটা হয়, সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন দুই সংগঠনের নেতাকর্মী। সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে থানার দুই পাশে চানমারী রোড থেকে গুলজার মোড় পর্যন্ত এলাকায়। এ সময় গোলাগুলির শব্দও শোনা যায়। থেমে থেমে সংঘর্ষ চলে রাত ২টা পর্যন্ত।
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, থানার সামনে লাঠিসোঁটা, লোহার রড হাতে ধাওয়া পালটা ধাওয়া চলছে। গোলাগুলির শব্দও শোনা যায়। রাতে রক্তাক্ত অবস্থায় তিন-চারজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিতে দেখা যায়। সংঘর্ষে দুজন শিবির কর্মী ও একজন ছাত্রদল কর্মী গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।
চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সাব্বির আহমেদ বলেন, ছাত্রলীগের একজনকে আমাদের নেতাকর্মীরা ধরে থানায় নিয়ে গিয়েছিল। সে একসময় আমাদের অনেককে মারধর করেছিল। কিন্তু শিবিরের নেতারা তাকে ছাড়িয়ে নিতে থানায় যান। ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা প্রতিবাদ করলে তাদের ওপর হামলা হয়।
ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগর (উত্তর) শাখার প্রচার সম্পাদক সিরাজী মানিক বলেন, 'যাকে থানায় দেওয়া হয়েছে, তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা। তাকে আটকের প্রতিবাদ করতে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা থানায় গিয়েছিল। সেখানে ছাত্রদল ও যুবদলের নেতাকর্মীরা হামলা করে।'
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল কবির বলেন, এক তরুণকে থানায় সোপর্দ করা নিয়ে উত্তেজনা শুরু হয়। আমরা দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছি। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরীতে মধ্যরাতে সংঘর্ষে জড়িয়েছে ছাত্রদল ও ইসলামী ছাত্রশিবির। দফায়-দফায় সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে তিনজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সোমবার (২১ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টার দিকে নগরীর চকবাজার থানার আশপাশের এলাকায় সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
জানা গেছে, ছাত্রলীগ কর্মী উল্লেখ করে এক তরুণকে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা ধরে চকবাজার থানায় সোপর্দ করেন। অন্যদিকে তাকে 'জুলাই যোদ্ধা' উল্লেখ করে ছাত্রশিবিরের একদল নেতাকর্মী থানায় ছাড়াতে গেলে সংঘাত শুরু হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাকর্মীরা উত্তেজনার একপর্যায়ে থানা প্রাঙ্গনে ঢুকে পুলিশের সামনে মারামারি শুরু করে। পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে তাদের মধ্যে ধাওয়া-পালটা হয়, সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন দুই সংগঠনের নেতাকর্মী। সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে থানার দুই পাশে চানমারী রোড থেকে গুলজার মোড় পর্যন্ত এলাকায়। এ সময় গোলাগুলির শব্দও শোনা যায়। থেমে থেমে সংঘর্ষ চলে রাত ২টা পর্যন্ত।
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, থানার সামনে লাঠিসোঁটা, লোহার রড হাতে ধাওয়া পালটা ধাওয়া চলছে। গোলাগুলির শব্দও শোনা যায়। রাতে রক্তাক্ত অবস্থায় তিন-চারজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিতে দেখা যায়। সংঘর্ষে দুজন শিবির কর্মী ও একজন ছাত্রদল কর্মী গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।
চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সাব্বির আহমেদ বলেন, ছাত্রলীগের একজনকে আমাদের নেতাকর্মীরা ধরে থানায় নিয়ে গিয়েছিল। সে একসময় আমাদের অনেককে মারধর করেছিল। কিন্তু শিবিরের নেতারা তাকে ছাড়িয়ে নিতে থানায় যান। ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা প্রতিবাদ করলে তাদের ওপর হামলা হয়।
ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগর (উত্তর) শাখার প্রচার সম্পাদক সিরাজী মানিক বলেন, 'যাকে থানায় দেওয়া হয়েছে, তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা। তাকে আটকের প্রতিবাদ করতে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা থানায় গিয়েছিল। সেখানে ছাত্রদল ও যুবদলের নেতাকর্মীরা হামলা করে।'
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল কবির বলেন, এক তরুণকে থানায় সোপর্দ করা নিয়ে উত্তেজনা শুরু হয়। আমরা দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছি। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
রাজশাহী নগরের সাহেববাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি বিদেশি পিস্তলসহ তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী মুরাদ শেখ ওরফে ককটেল মুরাদকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি নগরের মাস্টারপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
১ দিন আগেরাজশাহীর চারঘাটে ঈদ উপলক্ষে আতশবাজি নিয়ে সংঘর্ষে কলেজছাত্র আশিক ইসলাম (১৮) হত্যা মামলায় তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে রাজশাহী দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালের বিচারক মোহা. মহিদুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন।
১ দিন আগেসেখানে মাদরাসার শিক্ষার্থীরা তাদের বরণ করে নেন। পরে এনসিপি নেতাদের স্বাগত জানান মাদরাসার সহকারী পরিচালক মুফতি জসিম উদ্দীন। এ সময় মাদরাসার শিক্ষক আশরাফ আলী নিজামপুরী ও নিজাম সাইয়্যিদ উপস্থিত ছিলেন। এনসিপি নেতারা মাদরাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
২ দিন আগেদুর্ঘটনায় নিহত মাহমুদুল হাসান মামুন (৩২) ওই গ্রামের মো. হাইম উদ্দীনের ছেলে। তিনি স্থানীয় মারকাজুল সুন্নাহ্ মাদরাসার মুহতামিম।
২ দিন আগে