বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যশোর জেলার আহ্বায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন রাশেদ খান। পদত্যাগপত্রে ব্যক্তিগত সংকট, মতাদর্শগত মতভেদ ও সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতি অসন্তোষের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন তিনি।
১ জুলাই প্রথম প্রহরে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দিয়ে রাশেদ এই ঘোষণা দেন। এর আগে ২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্র ঘোষিত কমিটিতে তাকে আহ্বায়ক করা হয়।
রাশেদ তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, যশোর জেলার আহ্বায়কের দায়িত্ব থেকে নিজেকে সরিয়ে নিচ্ছি। আমি সবসময় আমার শ্রম, মেধা, অর্থ, ধৈর্য ও সময় ব্যয় করে সংগঠনকে এগিয়ে নিতে চেষ্টা করেছি। কতটা পেরেছি, সেটা মূল্যায়নের দায়িত্ব আপনাদের। তবে আমি যদি নিজেকে মূল্যায়ন করি, বলব— আরও ভালো কিছু হওয়া উচিত ছিল।
রাশেদ লিখেছেন, আমি একজন আর্টিস্ট। দীর্ঘদিন পেশাগত কোনো কাজে যুক্ত না থাকায় অর্থকষ্টে আছি। অথচ আমার বিরুদ্ধে যেসব মুখরোচক গল্প রটানো হচ্ছে, তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত। আমি এসব মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা তদন্তকেও স্বাগত জানাই।
রাশেদ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, জুলাই বিক্রি করিনি আমি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিখিত কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শ না থাকলেও আমার নিজস্ব মতাদর্শ আছে, যা হয়তো অনেকের সঙ্গে মেলে না। সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি দীর্ঘদিন ধরে কার্যত নিষ্ক্রিয়, আর নতুন কমিটি একটি প্রহসনমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে, যা এনসিপি দ্বারা প্রভাবিত।
রাশেদের পদত্যাগের খবরে যশোরে সংগঠনের ভেতরে-বাইরে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। আন্দোলনের সহকর্মীদের অনেকে হতবাক হয়ে পড়েছেন। কেউ কেউ তার সাহসিকতা ও সততার প্রশংসা করছেন, কেউ এই পদক্ষেপকে সংগঠন দুর্বল করার কৌশল হিসেবে দেখছেন।
পদত্যাগের পর একজনের মন্তব্যর প্রতিক্রিয়ায় রাশেদ লিখেছেন, ‘সারাক্ষণ কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি। এসব আর ভালো লাগছে না।’
২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর রাশেদ খানকে আহ্বায়ক ও জেসিনা মোর্শেদ প্রাপ্তিকে সদস্য সচিব করে ১০১ সদস্যের যশোর জেলা কমিটি গঠন করেছিল কেন্দ্রীয় কমিটি।
কমিটি ঘোষণার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই পদত্যাগ করেন যুগ্ম আহ্বায়ক-১ মাসুম বিল্লাহ। এরপর একে একে আরও সাতজন নেতা পদত্যাগ করেন। ২০২৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি প্রাপ্তির সদস্য সচিব পদ স্থগিত করে কেন্দ্রীয় কমিটি।
স্থানীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, রাশেদ খানই ছিলেন যশোরে কোটা আন্দোলনের মূল সংগঠক। তার নেতৃত্বেই জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে যশোরে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যশোর জেলার আহ্বায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন রাশেদ খান। পদত্যাগপত্রে ব্যক্তিগত সংকট, মতাদর্শগত মতভেদ ও সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতি অসন্তোষের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন তিনি।
১ জুলাই প্রথম প্রহরে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দিয়ে রাশেদ এই ঘোষণা দেন। এর আগে ২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্র ঘোষিত কমিটিতে তাকে আহ্বায়ক করা হয়।
রাশেদ তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, যশোর জেলার আহ্বায়কের দায়িত্ব থেকে নিজেকে সরিয়ে নিচ্ছি। আমি সবসময় আমার শ্রম, মেধা, অর্থ, ধৈর্য ও সময় ব্যয় করে সংগঠনকে এগিয়ে নিতে চেষ্টা করেছি। কতটা পেরেছি, সেটা মূল্যায়নের দায়িত্ব আপনাদের। তবে আমি যদি নিজেকে মূল্যায়ন করি, বলব— আরও ভালো কিছু হওয়া উচিত ছিল।
রাশেদ লিখেছেন, আমি একজন আর্টিস্ট। দীর্ঘদিন পেশাগত কোনো কাজে যুক্ত না থাকায় অর্থকষ্টে আছি। অথচ আমার বিরুদ্ধে যেসব মুখরোচক গল্প রটানো হচ্ছে, তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত। আমি এসব মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা তদন্তকেও স্বাগত জানাই।
রাশেদ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, জুলাই বিক্রি করিনি আমি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিখিত কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শ না থাকলেও আমার নিজস্ব মতাদর্শ আছে, যা হয়তো অনেকের সঙ্গে মেলে না। সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি দীর্ঘদিন ধরে কার্যত নিষ্ক্রিয়, আর নতুন কমিটি একটি প্রহসনমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে, যা এনসিপি দ্বারা প্রভাবিত।
রাশেদের পদত্যাগের খবরে যশোরে সংগঠনের ভেতরে-বাইরে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। আন্দোলনের সহকর্মীদের অনেকে হতবাক হয়ে পড়েছেন। কেউ কেউ তার সাহসিকতা ও সততার প্রশংসা করছেন, কেউ এই পদক্ষেপকে সংগঠন দুর্বল করার কৌশল হিসেবে দেখছেন।
পদত্যাগের পর একজনের মন্তব্যর প্রতিক্রিয়ায় রাশেদ লিখেছেন, ‘সারাক্ষণ কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি। এসব আর ভালো লাগছে না।’
২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর রাশেদ খানকে আহ্বায়ক ও জেসিনা মোর্শেদ প্রাপ্তিকে সদস্য সচিব করে ১০১ সদস্যের যশোর জেলা কমিটি গঠন করেছিল কেন্দ্রীয় কমিটি।
কমিটি ঘোষণার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই পদত্যাগ করেন যুগ্ম আহ্বায়ক-১ মাসুম বিল্লাহ। এরপর একে একে আরও সাতজন নেতা পদত্যাগ করেন। ২০২৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি প্রাপ্তির সদস্য সচিব পদ স্থগিত করে কেন্দ্রীয় কমিটি।
স্থানীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, রাশেদ খানই ছিলেন যশোরে কোটা আন্দোলনের মূল সংগঠক। তার নেতৃত্বেই জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে যশোরে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে।
নীলফামারীর ডোমারে গৃহবধূকে ছুরিকাঘাতে হত্যার মামলায় তার শ্বাশুড়ি ফারজিনা আক্তারকে (৫৫) রাজশাহীতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উপজেলার শ্যামপুর এলাকার একটি বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৫ এর রাজশাহী সিপিএসসির একটি দল। গ্রেপ্তার ফারজিনা নীলফামারীর ডোমার উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া সাহ
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জলসীমায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করে মাছ শিকারের অভিযোগে দুইটি ফিশিং ট্রলারসহ ৩৪ ভারতীয় জেলেকে আটক করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। সোমবার (১৪ জুলাই) রাতে মোংলা বন্দরের ফেয়ারওয়ে বয়া সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের গভীর সাগর থেকে তাদের আটক করা হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেরাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, "দুর্নীতিমুক্ত ও বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে হলে জুলাই আন্দোলনের চেতনা ও উদ্দেশ্যকে ধারণ করতে হবে।"
১৯ ঘণ্টা আগেজুলাই ২০২৪-এর ছাত্র আন্দোলনের স্মরণে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ‘জুলাই ’২৪ স্মৃতি চত্বর’ নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবন-১-এর পূর্ব পাশে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন উপাচার্য প্রফেসর সালেহ্ হাসান নকীব।
২০ ঘণ্টা আগে