চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের দুই দফা হামলায় অন্তত ১৫০০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ১০ জন গুরুতর আহত, যাদের মধ্যে দুজনকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করতে হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারের সিনিয়র মেডিকেল অফিসার ড. ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, আনুমানিক ১৫০০ শিক্ষার্থী আহত হয়ে এসেছে আমাদের কাছে। এর মধ্যে ৫০০ জনের মতো শিক্ষার্থীকে আমরা চট্টগ্রাম মেডিকেলে পাঠিয়েছি। ১০ জনের মত গুরুতর আহত হয়েছে।
আইসিইউতে থাকা ইমতিয়াজ আহমেদ সায়েম চবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। মাথার মাঝ বরাবর কোপ দেওয়া এই শিক্ষার্থীকে অস্ত্রোপচার শেষে পার্ক ভিউ হাসপাতালের আইসিউতে রাখা হয়েছে।
আইসিইউতে থাকা আরেক শিক্ষার্থী চবির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের নাইমুর রহমান। তিনি ন্যাশনাল হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন। সেখান থেকে তাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে শনিবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের দফায় দফায় হামলার ঘটনা ঘটে। হামলার সময় দেশীয় অস্ত্র দিয়ে শিক্ষার্থীদের আঘাত করেছেন স্থানীয়রা।
এ সময় চবির উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন ও প্রক্টর তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফসহ কর্মরত অনেক সাংবাদিকরাও আহত হন।
দুজন শিক্ষার্থীকে জখম করে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। শিক্ষার্থীদের ধানক্ষেতে ফেলে কোপানোর দৃশ্যও দেখা গেছে। এসব দৃশ্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগামাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
গ্রামবাসীরা দফায় দফায় হামলা চালালেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে সময়মতো সহায়তা না পাওয়ায় নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। অনেক শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকা ত্যাগ করে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান।
চবির উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন বলেন, তারা আমাদের ছাত্রদের মেরেছে, শিক্ষকদেরও মেরেছে। আমরা হাসপাতালে জায়গা দিতে পারছি না। চট্টগ্রাম মেডিকেলে আমরা তিনটি গাড়ি পাঠিয়েছি। সব ছাত্রলীগের ক্যাডাররা এখানে ঢুকে পড়েছে। আমরা সবখানে কথা বলেছি। আমাদের পাশে কেউ আসে নাই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই নম্বর গেইট এলাকায় রোববার দুপুর ২টা থেকে সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের দুই দফা হামলায় অন্তত ১৫০০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ১০ জন গুরুতর আহত, যাদের মধ্যে দুজনকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করতে হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারের সিনিয়র মেডিকেল অফিসার ড. ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, আনুমানিক ১৫০০ শিক্ষার্থী আহত হয়ে এসেছে আমাদের কাছে। এর মধ্যে ৫০০ জনের মতো শিক্ষার্থীকে আমরা চট্টগ্রাম মেডিকেলে পাঠিয়েছি। ১০ জনের মত গুরুতর আহত হয়েছে।
আইসিইউতে থাকা ইমতিয়াজ আহমেদ সায়েম চবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। মাথার মাঝ বরাবর কোপ দেওয়া এই শিক্ষার্থীকে অস্ত্রোপচার শেষে পার্ক ভিউ হাসপাতালের আইসিউতে রাখা হয়েছে।
আইসিইউতে থাকা আরেক শিক্ষার্থী চবির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের নাইমুর রহমান। তিনি ন্যাশনাল হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন। সেখান থেকে তাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে শনিবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের দফায় দফায় হামলার ঘটনা ঘটে। হামলার সময় দেশীয় অস্ত্র দিয়ে শিক্ষার্থীদের আঘাত করেছেন স্থানীয়রা।
এ সময় চবির উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন ও প্রক্টর তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফসহ কর্মরত অনেক সাংবাদিকরাও আহত হন।
দুজন শিক্ষার্থীকে জখম করে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। শিক্ষার্থীদের ধানক্ষেতে ফেলে কোপানোর দৃশ্যও দেখা গেছে। এসব দৃশ্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগামাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
গ্রামবাসীরা দফায় দফায় হামলা চালালেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে সময়মতো সহায়তা না পাওয়ায় নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। অনেক শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকা ত্যাগ করে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান।
চবির উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন বলেন, তারা আমাদের ছাত্রদের মেরেছে, শিক্ষকদেরও মেরেছে। আমরা হাসপাতালে জায়গা দিতে পারছি না। চট্টগ্রাম মেডিকেলে আমরা তিনটি গাড়ি পাঠিয়েছি। সব ছাত্রলীগের ক্যাডাররা এখানে ঢুকে পড়েছে। আমরা সবখানে কথা বলেছি। আমাদের পাশে কেউ আসে নাই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই নম্বর গেইট এলাকায় রোববার দুপুর ২টা থেকে সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কারা মহাপরিদর্শক বলেন, ‘পূবালী ব্যাংক দেশের বিভিন্ন কারাগারে এ ধরনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। রাজশাহীতেও ৩ হাজার গাছ রোপণ করা হলো। এর মধ্যে ফলজ, বনজ ও ওষুধি গাছ রয়েছে। বন্দিরা যেমন এর ছায়ায় স্বস্তি পাবে, তেমনি ফল ও অন্যান্য সুবিধাও ভোগ করতে পারবে। সামগ্রিকভাবে এ উদ্যোগ
১৪ ঘণ্টা আগেপ্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিক্ষার্থী ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন, রেজিস্ট্রারসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা। তবে স্থানীয় লোকজন কথা শুনতে চাননি। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে প্রশাসনের সব
১৪ ঘণ্টা আগেকয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, রাতের ঘটনার প্রতিবাদে সকাল থেকে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন করছে। বেলা ১২টার দিকে দুই নম্বর গেট এলাকায় আন্দোলনের জেরে ফের সংঘর্ষ শুরু হয়। এরপর ঘটনাস্থলে উপ-উপাচার্য, প্রক্টর-সহ অনেক শিক্ষার্থী আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তাকর্মীরা ফাঁকা গুলি ছোড়ে
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, “একটি সংগঠনের দাবির ভিত্তিতে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব নয়। যখন তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে, তখন তারা ভর্তি ছিল না, তাই ভোটার হওয়ার যোগ্যতাও ছিল না। নির্বাচন কমিশনও জানিয়েছে বর্তমান তফসিল অনুযায়ী এ পরিবর্তন করা যাব
১৬ ঘণ্টা আগে