
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, 'ঢাকা শহরে আর যাওয়া যায় না। এই রাস্তা বন্ধ ঐ রাস্তা বন্ধ। আন্দোলন আর আন্দোলন। তাকে এত ব্যতিব্যস্ত করার কোনো মানে আছে? যারা করতেছে, তাদের একটাই উদ্দেশ্য নির্বাচনটা যাতে না হয় তার ব্যবস্থা করা। জনগণ ভোট দিতে চায় তাদের জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করতে চায়। এখানে আমরা কোনো আপোশ করব না। এজন্য এখন ওইসব পিআর বাদ দিয়ে আসেন সঠিকভাবে নির্বাচনটা করি। সেই জিতবে- মানুষ যাকে ভোট দেবে, যারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে তারা সরকার গঠন করবে। তখন আমরা এই সমস্যাগুলো সমাধান করব।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ১৯নং বেগুনবাড়ি ইউনিয়নবাসীর সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, 'হাসিনা চলে যাওয়াতে মানুষ এখন শান্তির নিশ্বাস ফেলছে। আমরা চাই নির্বাচনটা হোক শান্তিতে, সুন্দরভাবে। সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার একটি পথ আমরা খুঁজে পাব।'
তিনি বলেন, '১৫ বছর ধরে আমরা একটিমাত্র বিষয়ের জন্য লড়াই করে যাচ্ছি— আমাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেতে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ১১ বার জেলে গেছি, সাড়ে তিন বছর কারাভোগ করেছি। আমাদের একটাই দাবি— জনগণ যেন নিজে ভোট দিতে পারে, যাকে খুশি তাকে বেছে নিতে পারে।'
ভুট্টা আমদানি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, 'ভুট্টা নাকি ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি হচ্ছে। অথচ আমাদের কৃষক ন্যায্য দাম পাচ্ছে না। বাইরে থেকে আনা সরকারের বড় ভুল সিদ্ধান্ত। কৃষককে তার ফসলের সঠিক মূল্য দিতে হবে।'
তিনি আরও বলেন, আমরা গণতন্ত্রের জন্য প্রাণ দিয়েছি, ত্যাগ স্বীকার করেছি। তাই গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার আহ্বান জানাচ্ছি সবার কাছে।
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'কয়েকটি দল পিআর পিআর বলে চিৎকার করছে। কিন্তু জনগণ কি জানে পিআর কী? আমরা এক ব্যক্তি এক ভোটে বিশ্বাস করি। আমি কাকে ভোট দেব, সেটা আমি জানব— এটিই প্রকৃত গণতন্ত্র। কিন্তু পিআর ব্যবস্থায় আমি জানব না আমার ভোট কোথায় যাচ্ছে। দলকে ভোট দেব, কিন্তু ব্যক্তিকে চিনব না— এটা তো সর্বনাশ! জনগণই দেশের মালিক, তারাই সিদ্ধান্ত নেবে পিআর হবে কি হবে না।'
তিনি বলেন, 'আমরা চাই আগামী নির্বাচনটা হোক, জনগণের ভোটে হোক। সবাই মিলে নির্বাচন করি, যারাই জিতবে তারা সরকার গঠন করুক। এরপর আলোচনা হোক দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে। আমরা আর মারামারি চাই না, আর প্রাণ দিতে চাই না। বাচ্চাদেরও যেন প্রাণ দিতে না হয়।'
সভায় ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সভাপতি মির্জা ফয়সল আমিন, সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলি, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম শরিফ, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন তুহিনসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, 'ঢাকা শহরে আর যাওয়া যায় না। এই রাস্তা বন্ধ ঐ রাস্তা বন্ধ। আন্দোলন আর আন্দোলন। তাকে এত ব্যতিব্যস্ত করার কোনো মানে আছে? যারা করতেছে, তাদের একটাই উদ্দেশ্য নির্বাচনটা যাতে না হয় তার ব্যবস্থা করা। জনগণ ভোট দিতে চায় তাদের জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করতে চায়। এখানে আমরা কোনো আপোশ করব না। এজন্য এখন ওইসব পিআর বাদ দিয়ে আসেন সঠিকভাবে নির্বাচনটা করি। সেই জিতবে- মানুষ যাকে ভোট দেবে, যারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে তারা সরকার গঠন করবে। তখন আমরা এই সমস্যাগুলো সমাধান করব।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ১৯নং বেগুনবাড়ি ইউনিয়নবাসীর সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, 'হাসিনা চলে যাওয়াতে মানুষ এখন শান্তির নিশ্বাস ফেলছে। আমরা চাই নির্বাচনটা হোক শান্তিতে, সুন্দরভাবে। সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়েই গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার একটি পথ আমরা খুঁজে পাব।'
তিনি বলেন, '১৫ বছর ধরে আমরা একটিমাত্র বিষয়ের জন্য লড়াই করে যাচ্ছি— আমাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেতে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ১১ বার জেলে গেছি, সাড়ে তিন বছর কারাভোগ করেছি। আমাদের একটাই দাবি— জনগণ যেন নিজে ভোট দিতে পারে, যাকে খুশি তাকে বেছে নিতে পারে।'
ভুট্টা আমদানি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, 'ভুট্টা নাকি ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি হচ্ছে। অথচ আমাদের কৃষক ন্যায্য দাম পাচ্ছে না। বাইরে থেকে আনা সরকারের বড় ভুল সিদ্ধান্ত। কৃষককে তার ফসলের সঠিক মূল্য দিতে হবে।'
তিনি আরও বলেন, আমরা গণতন্ত্রের জন্য প্রাণ দিয়েছি, ত্যাগ স্বীকার করেছি। তাই গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার আহ্বান জানাচ্ছি সবার কাছে।
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'কয়েকটি দল পিআর পিআর বলে চিৎকার করছে। কিন্তু জনগণ কি জানে পিআর কী? আমরা এক ব্যক্তি এক ভোটে বিশ্বাস করি। আমি কাকে ভোট দেব, সেটা আমি জানব— এটিই প্রকৃত গণতন্ত্র। কিন্তু পিআর ব্যবস্থায় আমি জানব না আমার ভোট কোথায় যাচ্ছে। দলকে ভোট দেব, কিন্তু ব্যক্তিকে চিনব না— এটা তো সর্বনাশ! জনগণই দেশের মালিক, তারাই সিদ্ধান্ত নেবে পিআর হবে কি হবে না।'
তিনি বলেন, 'আমরা চাই আগামী নির্বাচনটা হোক, জনগণের ভোটে হোক। সবাই মিলে নির্বাচন করি, যারাই জিতবে তারা সরকার গঠন করুক। এরপর আলোচনা হোক দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে। আমরা আর মারামারি চাই না, আর প্রাণ দিতে চাই না। বাচ্চাদেরও যেন প্রাণ দিতে না হয়।'
সভায় ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সভাপতি মির্জা ফয়সল আমিন, সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলি, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম শরিফ, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন তুহিনসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

হাসনাত বলেন, ‘টকশোতে এতদিন আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা আওয়ামী লীগের পক্ষে বৈধতা উৎপাদন করেছে। গত দুই দিনে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম আবারও স্পষ্ট হয়েছে তাদের বৈধতা দেওয়া সম্ভব না।’
৮ ঘণ্টা আগে
খন্দকার মোশাররফ বলেন, প্রায় এক বছরব্যাপী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার ভিত্তিতে 'নোট অব ডিসেন্টসহ ঐকমত্যের ভিত্তিতে রচিত জুলাই জাতীয় সনদ গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হয়। দেশের সংবিধান ও আইন অনুযায়ী সেই সনদ বাস্তবায়নে সব পক্ষ অঙ্গীকারবদ্ধ থাকে।
৯ ঘণ্টা আগে
দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। পোস্টে তিনি লিখেন, ডা. তাসনিম জারা ঢাকা-৯ (খিলগাঁও, মুগদা, সবুজবাগ, মান্ডা)।
৯ ঘণ্টা আগে
ফখরুল বলেন, ‘দীর্ঘ ৯ মাস সংস্কারের নামে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ আলোচনার পরও অমীমাংসিত বিষয়গুলো চাপিয়ে দিতে চাইলে এর দায় অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে।’
৯ ঘণ্টা আগে