রাজশাহী ব্যুরো
৩৫ বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯টি একাডেমিক ভবনে স্থাপিত ১৭টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলছে।
মোট ২৮ হাজার ৯০১ জন ভোটার তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন। এই নির্বাচনে রাকসু, সিনেট ও হল সংসদ মিলিয়ে মোট ৮৬০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় রাকসুর ২৩ পদে ৩০৫ জন, সিনেটের ৫ পদে ৫৮ জন এবং ১৭টি হল সংসদের ২৫৫ পদে ৫৫৫ জন প্রার্থী লড়াই করছেন। শান্তিপূর্ণ ভোট নিশ্চিত করতে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন পর এ নির্বাচন হওয়ায় উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থী, প্রার্থীসহ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার। ক্যাম্পাসজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে উৎসবমুখর পরিবেশ। পুরো ক্যাম্পাসে নির্বাচনী আমেজ বিরাজ করছে। সকাল থেকেই হলের শিক্ষার্থীরা তাদের নির্দিষ্ট ভোটকেন্দ্রে এসে জড়ো হচ্ছেন। ভোটগ্রহণের সময় হওয়ার আগেই তারা লাইনে দাঁড়িয়ে যান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও রয়েছে কঠোর অবস্থানে। প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে শিক্ষক, কর্মচারী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিএনসিসি, প্রক্টরিয়াল টিম দায়িত্ব পালন করছে।
ভোটগ্রহণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ২ হাজার পুলিশ, ৬ প্লাটুন বিজিবি ও ১২ প্লাটুন র্যাব মোতায়েন রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনার মোস্তফা কামাল আকন্দ আশা প্রকাশ করেন, ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যেই ফল গণনা শুরু হবে। সর্বোচ্চ ১৭ ঘণ্টার মধ্যে সব কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করা সম্ভব হবে।
৩৫ বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯টি একাডেমিক ভবনে স্থাপিত ১৭টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলছে।
মোট ২৮ হাজার ৯০১ জন ভোটার তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন। এই নির্বাচনে রাকসু, সিনেট ও হল সংসদ মিলিয়ে মোট ৮৬০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় রাকসুর ২৩ পদে ৩০৫ জন, সিনেটের ৫ পদে ৫৮ জন এবং ১৭টি হল সংসদের ২৫৫ পদে ৫৫৫ জন প্রার্থী লড়াই করছেন। শান্তিপূর্ণ ভোট নিশ্চিত করতে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন পর এ নির্বাচন হওয়ায় উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থী, প্রার্থীসহ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার। ক্যাম্পাসজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে উৎসবমুখর পরিবেশ। পুরো ক্যাম্পাসে নির্বাচনী আমেজ বিরাজ করছে। সকাল থেকেই হলের শিক্ষার্থীরা তাদের নির্দিষ্ট ভোটকেন্দ্রে এসে জড়ো হচ্ছেন। ভোটগ্রহণের সময় হওয়ার আগেই তারা লাইনে দাঁড়িয়ে যান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও রয়েছে কঠোর অবস্থানে। প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে শিক্ষক, কর্মচারী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিএনসিসি, প্রক্টরিয়াল টিম দায়িত্ব পালন করছে।
ভোটগ্রহণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ২ হাজার পুলিশ, ৬ প্লাটুন বিজিবি ও ১২ প্লাটুন র্যাব মোতায়েন রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনার মোস্তফা কামাল আকন্দ আশা প্রকাশ করেন, ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যেই ফল গণনা শুরু হবে। সর্বোচ্চ ১৭ ঘণ্টার মধ্যে সব কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করা সম্ভব হবে।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’ থেকে হাসপাতালের পথে রওয়ানা দেন খালেদা জিয়া। দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে তিনি সেখানে পৌঁছান।
১২ ঘণ্টা আগেআগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদ সইয়ের কথা থাকলেও এতদিন ধরে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে আসা সব রাজনৈতিক দল এতে আসলেই সই করবে কি না, বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত পর্যন্ত তা নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি।
১৩ ঘণ্টা আগেসনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
১৬ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
১৬ ঘণ্টা আগে