প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গত জুন লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠকে ফেব্রুয়ারির মধ্যেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সম্ভাবনা তৈরি হয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনে কর করছেন, এরপর থেকেই রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা ঝামেলা শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে আয়োজিত এক স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। জুলাই-আগস্টের ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানে বীর শহিদদের স্মরণে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল এ স্মরণসভার আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারমানের বৈঠকে নির্বাচনের কথা ঠিক হওয়ার পর গোলমালটা শুরু হয়েছে। অর্থাৎ নির্বাচন হতে দেওয়া যাবে না। কিন্তু এ দেশের মানুষ বরাবরই সংগ্রাম করেছে, লড়াই করেছে, তারা তাদের দাবি আদায় করে নিয়েছে।
গণতন্ত্রের পথে পথচলা ব্যাহত করতে নানা ধরনের উসকানি দেওয়া হচ্ছে বলেও মনে করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, এরা ফাঁদ পাতছে। আমাদের প্রভোক (উসকানি) করছে, আমরা যেন ঝাঁপিয়ে পড়ি, প্রতিবাদ করি, কনফ্রন্টেশন (সংঘাত) করি। এমন একটা অবস্থা তৈরি করি, যেন গণতন্ত্রের উত্তরণটা ব্যাহত হয়। এই ফাঁদে পা দেবো না।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে অশ্রাব্য ভাষায় কথা বলা হচ্ছে উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ভয়ে এসব করা হচ্ছে। তারা ভয় পেয়েছে। তারেক রহমান তো জাতীয় নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছেন। সুতরাং তিনি যদি ফিরে আসেন, তাহলে তারা যাবে কোথায়? তাদের এটুকু আশ্বাস দিতে পারি, তারা সঠিক জায়গায় থাকবে।
দলের নেতাকর্মীদের প্রতি ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা চাইছি দেশে একটা গণতান্ত্রিক সাম্য তৈরি হোক, মানুষ তার প্রতিনিধি নির্বাচিত করুক। সংস্কারের প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা প্রায় একমত। আপনারা ধৈর্যহারা হবেন না। উত্তেজিত হবেন না। কখনো কোনো পাতা ফাঁদে পা দেবেন না।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলামের সভাপতিত্বে স্মরণসভা সঞ্চালনা করেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন। সভার শুরুতে জুলাই-আগস্টে শহিদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ও আসাদুজ্জামান খান রিপন, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন ও হাবিব উন নবী খান সোহেল, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানউল্লাহ আমানসহ অন্যরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
গত জুন লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠকে ফেব্রুয়ারির মধ্যেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সম্ভাবনা তৈরি হয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনে কর করছেন, এরপর থেকেই রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা ঝামেলা শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে আয়োজিত এক স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। জুলাই-আগস্টের ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানে বীর শহিদদের স্মরণে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল এ স্মরণসভার আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারমানের বৈঠকে নির্বাচনের কথা ঠিক হওয়ার পর গোলমালটা শুরু হয়েছে। অর্থাৎ নির্বাচন হতে দেওয়া যাবে না। কিন্তু এ দেশের মানুষ বরাবরই সংগ্রাম করেছে, লড়াই করেছে, তারা তাদের দাবি আদায় করে নিয়েছে।
গণতন্ত্রের পথে পথচলা ব্যাহত করতে নানা ধরনের উসকানি দেওয়া হচ্ছে বলেও মনে করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, এরা ফাঁদ পাতছে। আমাদের প্রভোক (উসকানি) করছে, আমরা যেন ঝাঁপিয়ে পড়ি, প্রতিবাদ করি, কনফ্রন্টেশন (সংঘাত) করি। এমন একটা অবস্থা তৈরি করি, যেন গণতন্ত্রের উত্তরণটা ব্যাহত হয়। এই ফাঁদে পা দেবো না।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে অশ্রাব্য ভাষায় কথা বলা হচ্ছে উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ভয়ে এসব করা হচ্ছে। তারা ভয় পেয়েছে। তারেক রহমান তো জাতীয় নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছেন। সুতরাং তিনি যদি ফিরে আসেন, তাহলে তারা যাবে কোথায়? তাদের এটুকু আশ্বাস দিতে পারি, তারা সঠিক জায়গায় থাকবে।
দলের নেতাকর্মীদের প্রতি ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা চাইছি দেশে একটা গণতান্ত্রিক সাম্য তৈরি হোক, মানুষ তার প্রতিনিধি নির্বাচিত করুক। সংস্কারের প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা প্রায় একমত। আপনারা ধৈর্যহারা হবেন না। উত্তেজিত হবেন না। কখনো কোনো পাতা ফাঁদে পা দেবেন না।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলামের সভাপতিত্বে স্মরণসভা সঞ্চালনা করেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন। সভার শুরুতে জুলাই-আগস্টে শহিদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ও আসাদুজ্জামান খান রিপন, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন ও হাবিব উন নবী খান সোহেল, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানউল্লাহ আমানসহ অন্যরা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
এই যুদ্ধের পটভূমি বুঝতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে তার আগের দশকগুলোতে। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ সালের আশপাশে পারস্য সাম্রাজ্য তখন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্য। বর্তমান ইরান, ইরাক, তুরস্ক, আফগানিস্তান, মিশরসহ এক বিশাল এলাকা জুড়ে পারস্যের শাসন বিস্তৃত ছিল।
১০ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ‘মহল্লায়-মহল্লায় আমাদের পাহারা দিতে হবে। কোনো অবস্থাতেই যেন ফ্যাসিবাদ ঘুরে দাঁড়াতে না পারে। তাই নিজেদের মধ্য বিভেদ সৃষ্টি না করে দেশ গঠনে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনা করে বৈঠক আশা করা হয়, রাজনৈতিক দলগুলো অত্যন্ত সর্তকতার সঙ্গে তাদের কর্মসূচি নির্ধারণ করবে, অন্যথায় গণতন্ত্র বিরোধী শক্তিকে সুযোগ করে দেওয়া হবে।
১২ ঘণ্টা আগেগোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, রাজনৈতিক ময়দানে নির্বাচনকে নিরপেক্ষ করার প্রয়োজনে যে মাঠের সমতা প্রয়োজন সেই সমতা নেই। সেজন্য আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণের দাবি এই সমাবেশ থেকে জানাব। ’
১২ ঘণ্টা আগে