ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
চুল নারীর সৌন্দর্যের প্রতীক, আত্মবিশ্বাসের প্রতিচ্ছবি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে নারীদের মধ্যে চুল পড়ার প্রবণতা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। আগে যেখানে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চুল পাতলা হতো, এখন অল্প বয়সেই অনেক নারী চুল হারানোর যন্ত্রণায় ভুগছেন। এই সমস্যা শুধু শহরের নয়, গ্রামাঞ্চলেও দিনে দিনে বাড়ছে। অথচ চুল পড়া রোধ করা সম্ভব—যদি আমরা সমস্যার মূল কারণ বুঝে তা মোকাবিলা করি।
নারীদের চুল পড়ার অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। বিশেষ করে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে চুল পড়া বেড়ে যায়। যেমন গর্ভাবস্থার পর, মেনোপজের সময় কিংবা থাইরয়েডজনিত সমস্যায় অনেক সময় হঠাৎ করেই চুল পড়ে যেতে শুরু করে। পুষ্টির ঘাটতিও এই সমস্যার পেছনে বড় কারণ। আয়রন, জিঙ্ক, প্রোটিন বা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের অভাবে চুল দুর্বল হয়ে যায় এবং ধীরে ধীরে পড়ে যায়। মানসিক চাপ বা উদ্বেগ থেকেও চুল পড়ে, যা চিকিৎসাবিজ্ঞানে "টেলোজেন এফ্লুভিয়াম" নামে পরিচিত। চুল পড়ার আরেকটি সাধারণ কারণ হলো ভুল চুলের যত্ন—যেমন চুলে অতিরিক্ত কেমিক্যাল ব্যবহার, রং করা, গরম আয়রন দিয়ে বারবার চুল স্ট্রেইট করা ইত্যাদি। এসব চুলের গঠনের ক্ষতি করে, ফলে চুল ভেঙে যায় বা গোড়া থেকে পড়ে যায়। অনেক সময় বংশগত কারণেও মেয়েদের চুল পাতলা হয়, তবে তা সাধারণত ধীরে ধীরে হয় এবং আগেভাগে ধরা পড়লে তা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
বিশ্বজুড়ে গবেষকরা নারীদের চুল পড়া নিয়ে নানা গবেষণা চালাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রের 'আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব ডার্মাটোলজি'-র সদস্য এবং চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. ক্যারলিন জ্যাকব জানান, নারীদের চুল পড়ার মূল কারণ সাধারণত শরীরের ভেতরের সমস্যাগুলো, বাইরের যত্ন নয়। তাঁর মতে, যদি শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি না থাকে কিংবা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়, তাহলে কোনো দামি শ্যাম্পু বা প্রসাধনী দিয়েও চুল পড়া বন্ধ করা সম্ভব নয়। অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টারের চুল গবেষক ড. র্যাচেল ওয়াটসন বলেন, ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সী নারীদের মধ্যে মানসিক চাপজনিত চুল পড়া খুব সাধারণ একটি সমস্যা। তবে এই ধরণের চুল পড়া বেশিরভাগ সময়ই সাময়িক হয় এবং মানসিক চাপ কমিয়ে আনলে ধীরে ধীরে তা ঠিক হয়ে যায়।
তবে চুল পড়া রোধে আমরা অনেক কিছুই করতে পারি। সবচেয়ে আগে দরকার স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। চুলকে শক্তিশালী রাখতে চাইলে খাদ্যতালিকায় নিয়মিত প্রোটিন, আয়রন, দুধ, ডিম, বাদাম, পালং শাক, মাছ ও মৌসুমি ফল রাখা উচিত। ভাজাপোড়া কমিয়ে ফ্রেশ খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে শরীরের ভেতর থেকে পুষ্টি পৌঁছাবে চুলের গোড়ায়। তেমনিভাবে পর্যাপ্ত পানি পান করাও জরুরি। কারণ শরীর হাইড্রেটেড না থাকলে চুল শুষ্ক ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে।
চুলের যত্নে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার সবসময়ই ভালো ফল দেয়। সপ্তাহে অন্তত একদিন নারকেল তেল, অলিভ অয়েল বা আমন্ড অয়েল দিয়ে মাথার ত্বকে হালকা ম্যাসাজ করলে রক্তসঞ্চালন বাড়ে এবং চুলের গোড়া শক্তিশালী হয়। তেল ম্যাসাজের পর গরম তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখলে তেল ভালোভাবে শোষিত হয়। আবার ঘরোয়া কিছু উপায় যেমন মেথি বাটা, পেঁয়াজের রস, আমলা ও রিঠা দিয়ে তৈরি প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল পড়া কমে এবং নতুন চুল গজানোর সম্ভাবনাও বাড়ে। তবে এসব প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারে ধৈর্য ধরতে হয়, ফল আসে ধীরে ধীরে।
চুলের যত্নে কিছু ভুল অভ্যাস এড়িয়ে চলাও জরুরি। অনেকেই ভেজা অবস্থায় চুল আঁচড়ান বা শক্ত করে বেঁধে রাখেন, যা চুলের গোড়ায় টান পড়ায় এবং চুল উঠে যায়। চুল রঙ করা, স্ট্রেইট করা, বা ঘন ঘন হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার চুলের স্বাভাবিক গঠন নষ্ট করে। এসব অভ্যাস কমিয়ে দিলে চুলের ক্ষয় রোধ করা সম্ভব হয়।
তবে এসব যত্নের পরেও যদি চুল পড়া বন্ধ না হয়, তাহলে দেরি না করে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। অনেক সময় শরীরের কোনো অসুখ যেমন রক্তশূন্যতা (অ্যানিমিয়া), পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS), অথবা থাইরয়েডজনিত সমস্যা চুল পড়ার কারণ হতে পারে। এসব রোগ নির্ণয় করে যথাযথ চিকিৎসা না করলে চুল পড়ে যাওয়া অব্যাহত থাকে।
গবেষকরা ভবিষ্যতে আরও উন্নত সমাধানের আশ্বাস দিচ্ছেন। জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষ গবেষক ড. টিমো বার্গার জানান, তাঁরা এমন একটি জিনগত থেরাপি নিয়ে কাজ করছেন যা চুলের গোড়া পুনরুজ্জীবিত করতে পারে। তাঁর মতে, ভবিষ্যতে হয়তো চুল পড়া রোধে কোনো অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হবে না, বরং সহজ কোনো চিকিৎসাতেই সমাধান মিলবে।
সবশেষে, এটা মনে রাখা জরুরি যে চুল পড়া একেবারে বন্ধ করা সম্ভব না হলেও তা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। সঠিক খাদ্যাভ্যাস, মানসিক প্রশান্তি, প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ—এই চারটি পথেই চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা করা সম্ভব। নিজের প্রতি ভালোবাসা থেকেই শুরু হয় সব যত্ন। চুলও তার ব্যতিক্রম নয়।
চুল নারীর সৌন্দর্যের প্রতীক, আত্মবিশ্বাসের প্রতিচ্ছবি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে নারীদের মধ্যে চুল পড়ার প্রবণতা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। আগে যেখানে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চুল পাতলা হতো, এখন অল্প বয়সেই অনেক নারী চুল হারানোর যন্ত্রণায় ভুগছেন। এই সমস্যা শুধু শহরের নয়, গ্রামাঞ্চলেও দিনে দিনে বাড়ছে। অথচ চুল পড়া রোধ করা সম্ভব—যদি আমরা সমস্যার মূল কারণ বুঝে তা মোকাবিলা করি।
নারীদের চুল পড়ার অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। বিশেষ করে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে চুল পড়া বেড়ে যায়। যেমন গর্ভাবস্থার পর, মেনোপজের সময় কিংবা থাইরয়েডজনিত সমস্যায় অনেক সময় হঠাৎ করেই চুল পড়ে যেতে শুরু করে। পুষ্টির ঘাটতিও এই সমস্যার পেছনে বড় কারণ। আয়রন, জিঙ্ক, প্রোটিন বা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের অভাবে চুল দুর্বল হয়ে যায় এবং ধীরে ধীরে পড়ে যায়। মানসিক চাপ বা উদ্বেগ থেকেও চুল পড়ে, যা চিকিৎসাবিজ্ঞানে "টেলোজেন এফ্লুভিয়াম" নামে পরিচিত। চুল পড়ার আরেকটি সাধারণ কারণ হলো ভুল চুলের যত্ন—যেমন চুলে অতিরিক্ত কেমিক্যাল ব্যবহার, রং করা, গরম আয়রন দিয়ে বারবার চুল স্ট্রেইট করা ইত্যাদি। এসব চুলের গঠনের ক্ষতি করে, ফলে চুল ভেঙে যায় বা গোড়া থেকে পড়ে যায়। অনেক সময় বংশগত কারণেও মেয়েদের চুল পাতলা হয়, তবে তা সাধারণত ধীরে ধীরে হয় এবং আগেভাগে ধরা পড়লে তা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
বিশ্বজুড়ে গবেষকরা নারীদের চুল পড়া নিয়ে নানা গবেষণা চালাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রের 'আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব ডার্মাটোলজি'-র সদস্য এবং চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. ক্যারলিন জ্যাকব জানান, নারীদের চুল পড়ার মূল কারণ সাধারণত শরীরের ভেতরের সমস্যাগুলো, বাইরের যত্ন নয়। তাঁর মতে, যদি শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি না থাকে কিংবা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়, তাহলে কোনো দামি শ্যাম্পু বা প্রসাধনী দিয়েও চুল পড়া বন্ধ করা সম্ভব নয়। অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টারের চুল গবেষক ড. র্যাচেল ওয়াটসন বলেন, ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সী নারীদের মধ্যে মানসিক চাপজনিত চুল পড়া খুব সাধারণ একটি সমস্যা। তবে এই ধরণের চুল পড়া বেশিরভাগ সময়ই সাময়িক হয় এবং মানসিক চাপ কমিয়ে আনলে ধীরে ধীরে তা ঠিক হয়ে যায়।
তবে চুল পড়া রোধে আমরা অনেক কিছুই করতে পারি। সবচেয়ে আগে দরকার স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। চুলকে শক্তিশালী রাখতে চাইলে খাদ্যতালিকায় নিয়মিত প্রোটিন, আয়রন, দুধ, ডিম, বাদাম, পালং শাক, মাছ ও মৌসুমি ফল রাখা উচিত। ভাজাপোড়া কমিয়ে ফ্রেশ খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে শরীরের ভেতর থেকে পুষ্টি পৌঁছাবে চুলের গোড়ায়। তেমনিভাবে পর্যাপ্ত পানি পান করাও জরুরি। কারণ শরীর হাইড্রেটেড না থাকলে চুল শুষ্ক ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে।
চুলের যত্নে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার সবসময়ই ভালো ফল দেয়। সপ্তাহে অন্তত একদিন নারকেল তেল, অলিভ অয়েল বা আমন্ড অয়েল দিয়ে মাথার ত্বকে হালকা ম্যাসাজ করলে রক্তসঞ্চালন বাড়ে এবং চুলের গোড়া শক্তিশালী হয়। তেল ম্যাসাজের পর গরম তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখলে তেল ভালোভাবে শোষিত হয়। আবার ঘরোয়া কিছু উপায় যেমন মেথি বাটা, পেঁয়াজের রস, আমলা ও রিঠা দিয়ে তৈরি প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল পড়া কমে এবং নতুন চুল গজানোর সম্ভাবনাও বাড়ে। তবে এসব প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারে ধৈর্য ধরতে হয়, ফল আসে ধীরে ধীরে।
চুলের যত্নে কিছু ভুল অভ্যাস এড়িয়ে চলাও জরুরি। অনেকেই ভেজা অবস্থায় চুল আঁচড়ান বা শক্ত করে বেঁধে রাখেন, যা চুলের গোড়ায় টান পড়ায় এবং চুল উঠে যায়। চুল রঙ করা, স্ট্রেইট করা, বা ঘন ঘন হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার চুলের স্বাভাবিক গঠন নষ্ট করে। এসব অভ্যাস কমিয়ে দিলে চুলের ক্ষয় রোধ করা সম্ভব হয়।
তবে এসব যত্নের পরেও যদি চুল পড়া বন্ধ না হয়, তাহলে দেরি না করে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। অনেক সময় শরীরের কোনো অসুখ যেমন রক্তশূন্যতা (অ্যানিমিয়া), পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS), অথবা থাইরয়েডজনিত সমস্যা চুল পড়ার কারণ হতে পারে। এসব রোগ নির্ণয় করে যথাযথ চিকিৎসা না করলে চুল পড়ে যাওয়া অব্যাহত থাকে।
গবেষকরা ভবিষ্যতে আরও উন্নত সমাধানের আশ্বাস দিচ্ছেন। জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষ গবেষক ড. টিমো বার্গার জানান, তাঁরা এমন একটি জিনগত থেরাপি নিয়ে কাজ করছেন যা চুলের গোড়া পুনরুজ্জীবিত করতে পারে। তাঁর মতে, ভবিষ্যতে হয়তো চুল পড়া রোধে কোনো অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হবে না, বরং সহজ কোনো চিকিৎসাতেই সমাধান মিলবে।
সবশেষে, এটা মনে রাখা জরুরি যে চুল পড়া একেবারে বন্ধ করা সম্ভব না হলেও তা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। সঠিক খাদ্যাভ্যাস, মানসিক প্রশান্তি, প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ—এই চারটি পথেই চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা করা সম্ভব। নিজের প্রতি ভালোবাসা থেকেই শুরু হয় সব যত্ন। চুলও তার ব্যতিক্রম নয়।
যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলেন, তখন আবার সম্পর্ক উষ্ণ হলো। তিনি জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিলেন, মার্কিন দূতাবাস সেখানে স্থানান্তর করলেন এবং গোলান মালভূমিকে ইসরায়েলের অংশ হিসেবে মেনে নিলেন। এ সময়ের নীতিগুলো ফিলিস্তিনের জন্য ছিল বড় ধাক্কা।
১ দিন আগেহার্টের রোগীদের জন্য আরেকটি বিপজ্জনক খাবার হলো প্রসেসড মাংস। হট ডগ, সসেজ, প্যাকেটজাত সালামি কিংবা বেকন জাতীয় খাবারগুলোতে থাকে অতিরিক্ত সোডিয়াম নাইট্রেট ও প্রিজারভেটিভ, যেগুলো রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও এসব খাবারে হেম আয়রন নামের একটি উপাদান থাকে, এট হৃদপিণ্ডের জন্য ক্ষতিকর।
১ দিন আগেবাংলাদেশ যখন ব্রিটিশ ভারতের অংশ ছিল, সেই সময় থেকেই এই ম্যাট্রিক পরীক্ষা চালু হয়েছিল। ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, এই অঞ্চলে প্রথম ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষার প্রবর্তন হয় ১৮৫৭ সালে, যখন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগেবেরিবেরি রোগকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়— ‘ওয়েট বেরিবেরি’ ও ‘ড্রাই বেরিবেরি’। ওয়েট বেরিবেরিতে মূলত হৃদযন্ত্রে সমস্যা দেখা দেয়। আর ড্রাই বেরিবেরিতে প্রভাব পড়ে স্নায়ুতন্ত্রে। ড্রাই বেরিবেরিতে আক্রান্ত ব্যক্তির -পায়ে ঝিনঝিন অনুভব হয়, হাঁটতে কষ্ট হয়, পায়ের পেশী দুর্বল হয়ে পড়ে।
১ দিন আগে