ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
সুদানের পশ্চিমাঞ্চলের অবরুদ্ধ শহর এল-ফাশারে বিদ্রোহী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ)-এর ড্রোন হামলায় অন্তত ৬০ জন বাস্তুচ্যুত মানুষ নিহত হয়েছেন।
গতকাল (১১ অক্টোবর) একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে স্থাপিত আশ্রয়কেন্দ্রটিতে চালানো এই হামলাকে স্থানীয় প্রতিরোধ কমিটি 'গণহত্যা' আখ্যা দিয়ে দ্রুত আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, নিহতদের মরদেহ এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয়রা জানান, হামলার সময় আশ্রয়কেন্দ্রে বহু নারী ও শিশু অবস্থান করছিলেন।
এল-ফাশারের স্থানীয় প্রতিরোধ কমিটি এ হামলাকে ‘গণহত্যা’ বলে অভিহিত করেছে। তারা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি দ্রুত হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে, যাতে শহরটির মানবিক বিপর্যয় আরও না বাড়ে।
২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে সুদানের সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক আরএসএফের মধ্যে সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত হাজারো মানুষ নিহত হয়েছেন। দেশটির লাখো মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছেন, এবং প্রায় আড়াই কোটি মানুষ তীব্র খাদ্যসংকট ও দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে রয়েছেন।
এল-ফাশার দারফুর অঞ্চলের শেষ রাজ্য রাজধানী, যা এখনও সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আরএসএফ এই শহরটি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানা গেছে। ফলে এল-ফাশার এখন যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত ফ্রন্টে পরিণত হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো শহরটির ভয়াবহ অবস্থা তুলে ধরে একে ‘খোলা আকাশের নিচে মর্গ’ বা উন্মুক্ত মৃতঘর হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
সুদানের পশ্চিমাঞ্চলের অবরুদ্ধ শহর এল-ফাশারে বিদ্রোহী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ)-এর ড্রোন হামলায় অন্তত ৬০ জন বাস্তুচ্যুত মানুষ নিহত হয়েছেন।
গতকাল (১১ অক্টোবর) একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে স্থাপিত আশ্রয়কেন্দ্রটিতে চালানো এই হামলাকে স্থানীয় প্রতিরোধ কমিটি 'গণহত্যা' আখ্যা দিয়ে দ্রুত আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, নিহতদের মরদেহ এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয়রা জানান, হামলার সময় আশ্রয়কেন্দ্রে বহু নারী ও শিশু অবস্থান করছিলেন।
এল-ফাশারের স্থানীয় প্রতিরোধ কমিটি এ হামলাকে ‘গণহত্যা’ বলে অভিহিত করেছে। তারা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি দ্রুত হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে, যাতে শহরটির মানবিক বিপর্যয় আরও না বাড়ে।
২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে সুদানের সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক আরএসএফের মধ্যে সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত হাজারো মানুষ নিহত হয়েছেন। দেশটির লাখো মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছেন, এবং প্রায় আড়াই কোটি মানুষ তীব্র খাদ্যসংকট ও দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে রয়েছেন।
এল-ফাশার দারফুর অঞ্চলের শেষ রাজ্য রাজধানী, যা এখনও সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আরএসএফ এই শহরটি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানা গেছে। ফলে এল-ফাশার এখন যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত ফ্রন্টে পরিণত হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো শহরটির ভয়াবহ অবস্থা তুলে ধরে একে ‘খোলা আকাশের নিচে মর্গ’ বা উন্মুক্ত মৃতঘর হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
ভেনেজুয়েলার বিরোধী দলের আপসহীন নেত্রীকে পুরস্কার দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় হোয়াইট হাউজ বলেছে, শান্তির বদলে রাজনীতিকে প্রাধান্য দিয়ে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ট্রাম্প নোবেল না জিতলেও তিনি শান্তির জন্য কাজ করে যাবেন।
১ দিন আগেবার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে স্ট্রেইটস টাইমস জানিয়েছে, পোস্টে স্টিভেন লিখেছেন, নোবেল কমিটি প্রমাণ করলো তারা শান্তির চেয়ে রাজনীতিকে অগ্রাধিকার দেয়। তবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শান্তিচুক্তি করে যাবেন। যুদ্ধের অবসান ঘটাবেন এবং জীবন রক্ষা করবেন।
১ দিন আগে