কলকাতা প্রতিনিধি
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে মোদি-ইউনুস বৈঠক হবে কি না, তা নিয়ে কৌতুহল তুঙ্গে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব ও প্রধান উপদেষ্টা উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক নিয়ে আশাবাদী হলেও ভারতের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনও বার্তা দেওয়া হয়নি। বরং বৃহস্পতিবার সকালে ব্যাংককের উদ্দেশে বিমস্টেক সম্মেলনে যোগ দিতে রওনা হওয়ার আগে মোদি তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় দুটি পোস্ট করেছেন। সেই পোস্টে বেশ কিছু মিটিংয়ের কথা উল্লেখ করেছেন। কিন্তু সেখানে ড. ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের কোনও কথা নেই।
মোদি পোস্টে লিখেছেন, আগামী তিন দিন আমি থাইল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা সফর করব। এই দেশগুলো এবং বিমস্টেক-ভুক্ত দেশগুলোর সাথে ভারতের সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেব। উল্লেখযোগ্যভাবে থাইল্যান্ড সফরে তাঁর বৈঠকগুলো নিয়ে মোদী তাঁর পোস্টে লিখেছেন, আজ (বৃহস্পতিবার) ব্যাংককে আমি প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রার সাথে দেখা করব এবং ভারত-থাইল্যান্ডের বন্ধুত্বের পূর্ণাঙ্গ পরিসর নিয়ে আলোচনা করব। আগামীকাল, আমি বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেব এবং থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্নের সাথেও দেখা করব।
কিন্তু ব্যাংককে রওনা হওয়ার আগে মোদির পোস্টে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে কোনও উল্লেখ নেই। তবে বুধবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিমউদ্দিন জানিয়েছেন, ঢাকার তরফে মোদির সঙ্গে ইউনূসের বৈঠকের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা অবশ্যই আশা রাখছি, এই বৈঠক হবে।’
এদিকে মোদি আরেকটি পোস্টে শ্রীলঙ্কায় সফর করার কথা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, আমার শ্রীলঙ্কা সফর ৪ থেকে ৬ তারিখ পর্যন্ত চলবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি অনুরা কুমার দিশানায়েকের ভারত সফরের পর এই সফর। আমরা বহুমুখী ভারত-শ্রীলঙ্কা বন্ধুত্বের বিষয়ে পর্যালোচনা এবং সহযোগিতার নতুন পথ নিয়ে আলোচনা করব। আমি সেখানে বিভিন্ন বৈঠকের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
বিমস্টেকে যোগ দিতে আজ বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও।
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে মোদি-ইউনুস বৈঠক হবে কি না, তা নিয়ে কৌতুহল তুঙ্গে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব ও প্রধান উপদেষ্টা উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক নিয়ে আশাবাদী হলেও ভারতের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনও বার্তা দেওয়া হয়নি। বরং বৃহস্পতিবার সকালে ব্যাংককের উদ্দেশে বিমস্টেক সম্মেলনে যোগ দিতে রওনা হওয়ার আগে মোদি তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় দুটি পোস্ট করেছেন। সেই পোস্টে বেশ কিছু মিটিংয়ের কথা উল্লেখ করেছেন। কিন্তু সেখানে ড. ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের কোনও কথা নেই।
মোদি পোস্টে লিখেছেন, আগামী তিন দিন আমি থাইল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা সফর করব। এই দেশগুলো এবং বিমস্টেক-ভুক্ত দেশগুলোর সাথে ভারতের সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেব। উল্লেখযোগ্যভাবে থাইল্যান্ড সফরে তাঁর বৈঠকগুলো নিয়ে মোদী তাঁর পোস্টে লিখেছেন, আজ (বৃহস্পতিবার) ব্যাংককে আমি প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রার সাথে দেখা করব এবং ভারত-থাইল্যান্ডের বন্ধুত্বের পূর্ণাঙ্গ পরিসর নিয়ে আলোচনা করব। আগামীকাল, আমি বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেব এবং থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্নের সাথেও দেখা করব।
কিন্তু ব্যাংককে রওনা হওয়ার আগে মোদির পোস্টে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে কোনও উল্লেখ নেই। তবে বুধবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিমউদ্দিন জানিয়েছেন, ঢাকার তরফে মোদির সঙ্গে ইউনূসের বৈঠকের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা অবশ্যই আশা রাখছি, এই বৈঠক হবে।’
এদিকে মোদি আরেকটি পোস্টে শ্রীলঙ্কায় সফর করার কথা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, আমার শ্রীলঙ্কা সফর ৪ থেকে ৬ তারিখ পর্যন্ত চলবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি অনুরা কুমার দিশানায়েকের ভারত সফরের পর এই সফর। আমরা বহুমুখী ভারত-শ্রীলঙ্কা বন্ধুত্বের বিষয়ে পর্যালোচনা এবং সহযোগিতার নতুন পথ নিয়ে আলোচনা করব। আমি সেখানে বিভিন্ন বৈঠকের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
বিমস্টেকে যোগ দিতে আজ বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও।
আগামী নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে চার মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আসছে নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে প্রত্যাশা করি। সেপ্টেম্বরে আমাদের বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে আসবে।
১ দিন আগেট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের এ বৈঠককে এখন পর্যন্ত ‘সেরা বৈঠক’ মন্তব্য করে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয়ই করবে না, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদারও হবে- স্পষ্ট এমন ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি বড় একটি অগ্রগতি বলে আমি মনে করি।’
১ দিন আগেএই বৈঠকেই গুরুত্ব পায় যুদ্ধবিরতি বা স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি। ট্রাম্প সেখানে বলেন- যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার আগে যুদ্ধবিরতি জরুরি নয়।
১ দিন আগেবিবিসি জানায়, ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসননীতি ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর নজরদারির অংশ হিসেবেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যদিও ‘সন্ত্রাসবাদে সহায়তা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে তা পরিষ্কার করেনি স্টেট ডিপার্টমেন্ট।
১ দিন আগে