ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
দিল্লি ও মুম্বাই হাইকোর্ট বোমা বিস্ফোরণ করে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। হুমকির ইমেইলে বলা হয়েছে, তিনটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হবে।
হুমকির পর গোটা এলাকায় একাধিকবার তল্লাশি চালিয়েও সন্দেভাজন কিছু পায়নি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কারা এ হুমকি দিয়েছে, নিরাপত্তা ও তদন্তের স্বার্থে সে বিষয়েও কিছু জানায়নি পুলিশ।
এনডিটিভি ও ডেকান হেরাল্ডের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে ইমেইল করে এই হুমকি দেওয়া হয়। প্রথমে দিল্লি হাইকোর্টকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে ইমেইল করা হয়। পরে একইভাবে মুম্বাই হাইকোর্টকেও হুমকি দেওয়া হয়।
খবরে বলা হয়, এজলাসে শুনানি শুরু হওয়ার পরপরই বোমা হামলার হুমকি দিয়ে হাইকোর্টের অফিশিয়াল আইডিতে ইমেইল পাঠানো হয়। হুমকি আসতেই এজলাস থেকে উঠে যান বিচারক ও বাদী-বিবাদী সব পক্ষ। কোর্ট রুম থেকে বেরিয়ে যান আইনজীবীরাও। উভয় আদালত চত্বরেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে দিল্লি-মুম্বাই দুই হাইকোর্ট চত্বরে পৌঁছায় পুলিশ ও বোম্ব স্কোয়াড। আদালত চত্বর তল্লাশি করা হয়।
দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, ইমেইলের বিষয় হিন্দিতে লেখা হলেও বাকি অংশ ইংরেজিতে লেখা হয়েছে। দুপুর ২টার পর তিনটি বোমা বিস্ফোরণের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ আরও জানায়, কোন আইপি অ্যাড্রেস থেকে এই হুমকি পাঠানো হয়েছে তা খোঁজা হচ্ছে। আপাতত দিল্লি ও মুম্বাই হাইকোর্টের সব কক্ষের শুনানি বন্ধ। আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত সবাইকে সরে যেতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, আমরা তল্লাশি অভিযান চালিয়েছি। বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল ও কুকুর দল সহ দমকল কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছে।
এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয় ও মৌলানা আজাদ মেডিকেল কলেজে (এমএএমসি) বোমা হামলার হুমকি পাঠানো হয় ইমেইলে। গত ২০ আগস্ট একই ধরনের হুমকির ইমেইল পাঠানো হয় দিল্লির অর্ধ শতাধিক স্কুলে।
দিল্লি ও মুম্বাই হাইকোর্ট বোমা বিস্ফোরণ করে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। হুমকির ইমেইলে বলা হয়েছে, তিনটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হবে।
হুমকির পর গোটা এলাকায় একাধিকবার তল্লাশি চালিয়েও সন্দেভাজন কিছু পায়নি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কারা এ হুমকি দিয়েছে, নিরাপত্তা ও তদন্তের স্বার্থে সে বিষয়েও কিছু জানায়নি পুলিশ।
এনডিটিভি ও ডেকান হেরাল্ডের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে ইমেইল করে এই হুমকি দেওয়া হয়। প্রথমে দিল্লি হাইকোর্টকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে ইমেইল করা হয়। পরে একইভাবে মুম্বাই হাইকোর্টকেও হুমকি দেওয়া হয়।
খবরে বলা হয়, এজলাসে শুনানি শুরু হওয়ার পরপরই বোমা হামলার হুমকি দিয়ে হাইকোর্টের অফিশিয়াল আইডিতে ইমেইল পাঠানো হয়। হুমকি আসতেই এজলাস থেকে উঠে যান বিচারক ও বাদী-বিবাদী সব পক্ষ। কোর্ট রুম থেকে বেরিয়ে যান আইনজীবীরাও। উভয় আদালত চত্বরেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে দিল্লি-মুম্বাই দুই হাইকোর্ট চত্বরে পৌঁছায় পুলিশ ও বোম্ব স্কোয়াড। আদালত চত্বর তল্লাশি করা হয়।
দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, ইমেইলের বিষয় হিন্দিতে লেখা হলেও বাকি অংশ ইংরেজিতে লেখা হয়েছে। দুপুর ২টার পর তিনটি বোমা বিস্ফোরণের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ আরও জানায়, কোন আইপি অ্যাড্রেস থেকে এই হুমকি পাঠানো হয়েছে তা খোঁজা হচ্ছে। আপাতত দিল্লি ও মুম্বাই হাইকোর্টের সব কক্ষের শুনানি বন্ধ। আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত সবাইকে সরে যেতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, আমরা তল্লাশি অভিযান চালিয়েছি। বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল ও কুকুর দল সহ দমকল কর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছে।
এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয় ও মৌলানা আজাদ মেডিকেল কলেজে (এমএএমসি) বোমা হামলার হুমকি পাঠানো হয় ইমেইলে। গত ২০ আগস্ট একই ধরনের হুমকির ইমেইল পাঠানো হয় দিল্লির অর্ধ শতাধিক স্কুলে।