
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর মাথায় নয় ঘাড়ে গুলি করার পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের সাবেক সেনা কর্মকর্তা কর্নেল (অব.) অজয় কে রায়না।
এমনকি পোস্টে তিনি দাবি করেন, ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ওসমান হাদির পর পরবর্তী ‘টার্গেট’ হতে যাচ্ছেন হাসনাত আবদুল্লাহ।
পোস্টে হাসনাতের কোথায় গুলি করা উচিত—সে সম্পর্কেও মন্তব্য করেন অজয় কে রায়না। তিনি লিখেন, ‘গুলি করতে হবে ঘাড়ে, মাথায় নয়। প্রথমে তাকে নিশ্চুপ করাতে হবে এবং ছোট্ট ছোট্ট ভুলগুলোও শুধরে নেওয়া হবে।’
সম্প্রতি এক্সে দেওয়া অজয় কে রায়নার এমন পোস্ট ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে তীব্র সমালোচনা ও উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
ভারতের সাবেক এক সেনা সদস্যের এমন মন্তব্যকে অনেকেই সরাসরি মৃত্যু হুমকি হিসেবে দেখছেন।
বাংলাদেশের একাধিক প্রভাবশালী রাজনৈতিক বিশ্লেষক দাবি করেন, এটি কোনো সাধারণ মতামত নয় বরং আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি। কেউ কেউ ইনকিলাব মঞ্চের নেতা হাদির ওপর সাম্প্রতিক হামলার সঙ্গেও এই বক্তব্যের সম্ভাব্য যোগসূত্র থাকার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
এমনকি এ ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে—একজন সাবেক ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকের এমন বক্তব্যের দায় ভারতীয় কূটনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মহল এড়াতে পারে কি না? বিষয়টি দুই দেশের সম্পর্ক ও নিরাপত্তা সংবেদনশীলতার দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন অনেকে।
তবে বিতর্ক ছড়িয়ে পড়লেও অজয় কে রায়না পরবর্তীতে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা দেননি। উল্টো ভারতীয় একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ায় বিষয়টিকে তুচ্ছ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি জানান, সামাজিক মাধ্যমের পোস্ট নিয়ে অতিরিক্ত সংবেদনশীল হওয়ার প্রয়োজন নেই।
একই সঙ্গে তিনি মন্তব্য করেন, বাংলাদেশের উচিত ভারতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে বাড়াবাড়ি না করা, কারণ এতে পরিস্থিতি শান্ত হওয়ার পরামর্শ দেন, নতুবা উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে বলেও মন্তব্য করেন।
কর্নেল (অব.) রায়না একজন নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং প্রায় ৩০টি বইয়ের লেখক হিসেবে পরিচিত।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর মাথায় নয় ঘাড়ে গুলি করার পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের সাবেক সেনা কর্মকর্তা কর্নেল (অব.) অজয় কে রায়না।
এমনকি পোস্টে তিনি দাবি করেন, ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ওসমান হাদির পর পরবর্তী ‘টার্গেট’ হতে যাচ্ছেন হাসনাত আবদুল্লাহ।
পোস্টে হাসনাতের কোথায় গুলি করা উচিত—সে সম্পর্কেও মন্তব্য করেন অজয় কে রায়না। তিনি লিখেন, ‘গুলি করতে হবে ঘাড়ে, মাথায় নয়। প্রথমে তাকে নিশ্চুপ করাতে হবে এবং ছোট্ট ছোট্ট ভুলগুলোও শুধরে নেওয়া হবে।’
সম্প্রতি এক্সে দেওয়া অজয় কে রায়নার এমন পোস্ট ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে তীব্র সমালোচনা ও উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
ভারতের সাবেক এক সেনা সদস্যের এমন মন্তব্যকে অনেকেই সরাসরি মৃত্যু হুমকি হিসেবে দেখছেন।
বাংলাদেশের একাধিক প্রভাবশালী রাজনৈতিক বিশ্লেষক দাবি করেন, এটি কোনো সাধারণ মতামত নয় বরং আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি। কেউ কেউ ইনকিলাব মঞ্চের নেতা হাদির ওপর সাম্প্রতিক হামলার সঙ্গেও এই বক্তব্যের সম্ভাব্য যোগসূত্র থাকার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
এমনকি এ ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে—একজন সাবেক ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকের এমন বক্তব্যের দায় ভারতীয় কূটনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মহল এড়াতে পারে কি না? বিষয়টি দুই দেশের সম্পর্ক ও নিরাপত্তা সংবেদনশীলতার দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন অনেকে।
তবে বিতর্ক ছড়িয়ে পড়লেও অজয় কে রায়না পরবর্তীতে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা দেননি। উল্টো ভারতীয় একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ায় বিষয়টিকে তুচ্ছ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি জানান, সামাজিক মাধ্যমের পোস্ট নিয়ে অতিরিক্ত সংবেদনশীল হওয়ার প্রয়োজন নেই।
একই সঙ্গে তিনি মন্তব্য করেন, বাংলাদেশের উচিত ভারতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে বাড়াবাড়ি না করা, কারণ এতে পরিস্থিতি শান্ত হওয়ার পরামর্শ দেন, নতুবা উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে বলেও মন্তব্য করেন।
কর্নেল (অব.) রায়না একজন নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং প্রায় ৩০টি বইয়ের লেখক হিসেবে পরিচিত।

বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহকে তলব করে এ বিষয়ে উদ্বেগের কথা জানানো হয়।
১ দিন আগে
ভারতের মূল ভূখণ্ড থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে (নর্থ-ইস্ট) বিচ্ছিন্ন করার হুমকি অব্যাহত থাকলে নয়াদিল্লি বেশিদিন চুপ থাকবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা। হিন্দুস্তান টাইমসের খবর
১ দিন আগে
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বর্তমানে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থা ঘটনাটি তদন্ত করে দেখছে।
১ দিন আগে
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের ভাষ্য অনুযায়ী, ইসরাইলি বাহিনী বর্তমানে গাজার অর্ধেকেরও বেশি এলাকা দখলে রেখেছে এবং যুদ্ধবিরতি থাকা সত্ত্বেও উপত্যকার অন্যান্য অঞ্চলে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
১ দিন আগে