
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

গত সপ্তাহে ভারী বৃষ্টি হওয়ায় গাজা উপত্যকায় শোচনীয় পরিস্থিতির মধ্যে বসবাসরত বাস্তুচ্যুত লাখো ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা বলছে, প্রবল বর্ষণে ৪০টিরও বেশি আশ্রয়কেন্দ্র প্লাবিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৫৫ হাজার পরিবার। ভবন ধসে অন্তত ১১ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ৯ সপ্তাহ আগে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় জাতিসংঘের সংস্থাগুলো তাঁবু, কম্বল ও পোশাক সরবরাহ বাড়িয়েছে। তবে তারা বলছে, এখনো পর্যাপ্ত সহায়তা পৌঁছাচ্ছে না।
গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সেখানে হাইপোথারমিয়ায় এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া বিরূপ আবহাওয়ার কারণে ভবন ধসে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
জাতিসংঘ ও সহযোগীরা অনুমান করছে, এখন পর্যন্ত প্রায় ৫৫ হাজার পরিবার বৃষ্টির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের আশ্রয় ও জিনিসপত্র নষ্ট বা ধ্বংস হয়েছে। সোম ও মঙ্গলবারের বৃষ্টির পর ৪০টিরও বেশি নির্ধারিত জরুরি আশ্রয়কেন্দ্র মারাত্মকভাবে প্লাবিত হয়েছে, ফলে অনেক মানুষকে আবারও স্থানান্তরিত হতে হয়েছে।
ইউনিসেফের মুখপাত্র জোনাথন ক্রিক্স বিবিসিকে বলেন, রাতের আবহাওয়া পরিবারগুলোর জন্য সত্যিই ভয়াবহ ছিল। বৃষ্টি এতটাই তীব্র ছিল যে আমাদের অফিস ও অতিথিশালা থেকে ১০ থেকে ১৫ সেন্টিমিটার (চার থেকে ছয় ইঞ্চি) পানি দেখা যাচ্ছিল। আর বাতাসও ছিল খুব শক্তিশালী।
জোনাথন বলেন, তাঁবু ও অস্থায়ী আশ্রয়ে বসবাসরত শিশুরা ভেজা পোশাকে থাকায় হাইপোথারমিয়া (শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত কমে যাওয়ার পর সৃষ্ট জটিলতা) ও অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অত্যন্ত বেশি। সকালে গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার সময় আমি দেখেছি, অনেক মানুষ বালতি দিয়ে পানি সরানোর চেষ্টা করছে।
ইউনিসেফের এই কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, তাঁবু ও অস্থায়ী আশ্রয়ে বসবাসরত অনুমানিক ১০ লাখ মানুষ গত দুই বছরের ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের মধ্যে বহুবার বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং তাদের কাছে পোশাকের কোনো বাড়তি মজুত নেই বা খুবই কম।
জোনাথন আরও বলেন, অনেক তাঁবু শক্তিশালী বাতাসে উড়ে যাওয়ার বা ধ্বংস হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ এগুলো শুধু একটি ত্রিপল বা প্লাস্টিকের শিট দিয়ে তৈরি, যা দুর্বল কাঠের কাঠামোয় পেরেক দিয়ে আটকানো।

গত সপ্তাহে ভারী বৃষ্টি হওয়ায় গাজা উপত্যকায় শোচনীয় পরিস্থিতির মধ্যে বসবাসরত বাস্তুচ্যুত লাখো ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা বলছে, প্রবল বর্ষণে ৪০টিরও বেশি আশ্রয়কেন্দ্র প্লাবিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৫৫ হাজার পরিবার। ভবন ধসে অন্তত ১১ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ৯ সপ্তাহ আগে যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় জাতিসংঘের সংস্থাগুলো তাঁবু, কম্বল ও পোশাক সরবরাহ বাড়িয়েছে। তবে তারা বলছে, এখনো পর্যাপ্ত সহায়তা পৌঁছাচ্ছে না।
গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সেখানে হাইপোথারমিয়ায় এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া বিরূপ আবহাওয়ার কারণে ভবন ধসে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
জাতিসংঘ ও সহযোগীরা অনুমান করছে, এখন পর্যন্ত প্রায় ৫৫ হাজার পরিবার বৃষ্টির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের আশ্রয় ও জিনিসপত্র নষ্ট বা ধ্বংস হয়েছে। সোম ও মঙ্গলবারের বৃষ্টির পর ৪০টিরও বেশি নির্ধারিত জরুরি আশ্রয়কেন্দ্র মারাত্মকভাবে প্লাবিত হয়েছে, ফলে অনেক মানুষকে আবারও স্থানান্তরিত হতে হয়েছে।
ইউনিসেফের মুখপাত্র জোনাথন ক্রিক্স বিবিসিকে বলেন, রাতের আবহাওয়া পরিবারগুলোর জন্য সত্যিই ভয়াবহ ছিল। বৃষ্টি এতটাই তীব্র ছিল যে আমাদের অফিস ও অতিথিশালা থেকে ১০ থেকে ১৫ সেন্টিমিটার (চার থেকে ছয় ইঞ্চি) পানি দেখা যাচ্ছিল। আর বাতাসও ছিল খুব শক্তিশালী।
জোনাথন বলেন, তাঁবু ও অস্থায়ী আশ্রয়ে বসবাসরত শিশুরা ভেজা পোশাকে থাকায় হাইপোথারমিয়া (শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত কমে যাওয়ার পর সৃষ্ট জটিলতা) ও অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অত্যন্ত বেশি। সকালে গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার সময় আমি দেখেছি, অনেক মানুষ বালতি দিয়ে পানি সরানোর চেষ্টা করছে।
ইউনিসেফের এই কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, তাঁবু ও অস্থায়ী আশ্রয়ে বসবাসরত অনুমানিক ১০ লাখ মানুষ গত দুই বছরের ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের মধ্যে বহুবার বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং তাদের কাছে পোশাকের কোনো বাড়তি মজুত নেই বা খুবই কম।
জোনাথন আরও বলেন, অনেক তাঁবু শক্তিশালী বাতাসে উড়ে যাওয়ার বা ধ্বংস হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ এগুলো শুধু একটি ত্রিপল বা প্লাস্টিকের শিট দিয়ে তৈরি, যা দুর্বল কাঠের কাঠামোয় পেরেক দিয়ে আটকানো।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, সর্বশেষ প্রাণ হারানো ওই সেনা একজন ‘ট্র্যাকার’ হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। নিজের ওপর গুলি চালিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকাকালে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয়।
১৫ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে বেলৌসোভ জানান, বিপুল প্রাণহানির প্রভাবে ইউক্রেনের সামরিক শক্তি পুনর্গঠন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাঁর ভাষ্য অনুযায়ী, এই পরিস্থিতিতে বেসামর
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহকে তলব করে এ বিষয়ে উদ্বেগের কথা জানানো হয়।
১ দিন আগে