ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
প্রবল সমালোচনার মুখে এবার নারী সাংবাদিকদের রেখেই সংবাদ সম্মেলন করেছেন আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি। তিনি বলেছেন, স্বল্প সময়ের প্রস্তুতিতে আয়োজন করতে গিয়ে আগের সংবাদ সম্মেলনে কোনো নারী সাংবাদিকের আমন্ত্রণ তারা নিশ্চিত করতে পারেননি।
আফগানিস্তান দূতাবাসে অনুষ্ঠিত হওয়ায় ভারত সরকারও আগের সংবাদ সম্মেলন নিয়ে কোনো দায় নিতে রাজি হয়নি। তবে ভারতীয় সাংবাদিক থেকে শুরু করে রাজনীতিবিদরাও এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, রোববার (১২ অক্টোবর) দিল্লিতে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করেন ভারত সফররত আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মুত্তাকি। এ সংবাদ সম্মেলনে বেশ কয়েকজন নারী সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। তারা প্রশ্নও করেছেন মুত্তাকিকে।
এর আগে গত শুক্রবারে (১০ অক্টোবর) তার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কোনো নারী সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। সে বৈঠকের ছবি ছড়িয়ে পড়লে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সাংবাদিকরা তো বটেই, বিরোধী রাজনৈতিক নেতা ও অধিকার কর্মীরাও ওই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান।
ভারতের এডিটর্স গিল্ড অব ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান উইমেনস প্রেস কোর এ ঘটনাকে ‘অত্যন্ত বৈষম্যমূলক’ বলে অভিহিত করে। এ সংক্রান্ত এক বিবৃতিতে বলা হয়, কূটনৈতিক প্রোটোকল বা ভিয়েনা কনভেনশন— কোনোটিই এই বৈষম্যের পক্ষে যুক্তি হতে পারে না।
শুক্রবারের সাংবাদিক সম্মেলন থেকে নারীদের দূরে রাখার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন দিল্লির সিনিয়র কূটনৈতিক সংবাদদাতা নয়নিমা বসু। রোববারের সংবাদ সম্মেলনে তিনি মুত্তাকির কাছে জানতে চান, ভারত আফগানিস্তানে তাদের দূতাবাস নতুন করে চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কিন্তু সেখানে ২০০৮ সালের মতো হামলার ঘটনা আবার ঘটবে না, তার নিশ্চয়তা কোথায়?
তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘আফগানিস্তান মে আমন হ্যায়!’ (আফগানিস্তানে শান্তি আছে)।
আগের দিনের সংবাদ সম্মেলন নিয়ে সমালোচনার জবাবে আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নারী সাংবাদিকদের বাদ দেওয়ার ঘটনা মোটেও ইচ্ছাকৃত ছিল না, বরং প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে ঘটেছিল। সংবাদ সম্মেলনটি হঠাৎ করেই আয়োজন করা হয়। সেখানে খুব সীমিতসংখ্যক সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। ওই সময় হাতের কাছে যাদের নাম ছিল তাদেরই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। এর বাইরে আর কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।
মুত্তাকি আরও বলেন, হাতে আসলে সময় খুব কম ছিল, তাই মাত্র কয়েকজন সাংবাদিককেই আমন্ত্রণ জানানো সম্ভব হয়েছে। তবে নারী হোক বা পুরুষ, কাউকেই কখনো অস্বীকার করা উচিত না।
এ ঘটনায় দায় নিতে চাইছে না ভারত সরকারও। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সংবাদ সম্মেলন আয়োজনে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না। বরং ওই সংবাদ সম্মেলন হয়েছে দিল্লিতে আফগান দূতাবাসের ভেতরে, যেটাকে কূটনৈতিক পরিভাষায় আফগানিস্তানের ভূখণ্ড বলে ধরা হয়। ফলে সেখানে তারা কী করছে না করছে, তার সঙ্গে ভারত সরকারের সম্পর্ক নেই।
ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ ব্যাখ্যা অবশ্য সবাই গ্রহণ করছেন না। কূটনৈতিক সংবাদদাতা নয়নিমা বসু বলেন, এখনো ভারতের সঙ্গে তালেবান সরকারের পূর্ণাঙ্গ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়নি। ভারত এখনো আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে পূর্ণ স্বীকৃতিও দেয়নি। এ অবস্থায় দিল্লিতে আফগান দূতাবাসের ক্যাম্পাসকে কীভাবে আফগানিস্তানের সার্বভৌম ভূখণ্ডের অংশ বলা যায়, তা আমার বোধগম্য নয়!
ভারতের বিরোধী রাজনৈতিক নেতারাও এ প্রসঙ্গে সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তারা বলছেন, ভারতের মাটিতে এমন বৈষম্যমূলক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হওয়াটা দেশের জন্য লজ্জাজনক।
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এক্স-এ লিখেছেন, নারী সাংবাদিকদের বাদ দেওয়ার এ ঘটনাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নারী অধিকার বিষয়ে দুর্বল অবস্থানই প্রকাশ পেয়েছে। এ ধরনের বৈষম্যের মুখেও আপনি চুপ। আপনার নীরবতা ‘নারী শক্তি’ নিয়ে আপনার স্লোগানগুলোও যে শূন্যগর্ভ, তা প্রমাণ করে দিচ্ছে।
কংগ্রেস নেতা প্রিয়াংকা গান্ধী লিখেছেন, যদি নারী অধিকার সম্পর্কে আপনার অবস্থান কেবল নির্বাচনি কৌশল না হয়, তবে কীভাবে ভারতের যোগ্য নারী সাংবাদিকদের এভাবে অপমানিত হতে দেওয়া হলো?
তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র বলেন, এ ঘটনা চরম লজ্জাজনক। এর মাধ্যমে ভারত সরকার প্রতিটি ভারতীয় নারীকেই অপমান করেছে।
তালেবান সরকারের মন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে নারী সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ না জানানোর বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা অস্বাভাবিক নয়। কারণ তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত চার বছরে নারীদের ওপর নানা ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে আফগানিস্তানে।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানে ষষ্ঠ শ্রেণির পর নারীদের শিক্ষা নিষিদ্ধ, অধিকাংশ চাকরিতে নিষেধাজ্ঞা, এমনকি পার্ক-জিম ও বিউটি স্যালনেও মেয়েদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
জাতিসংঘ গত জুলাই মাসে সতর্ক করে বলেছে, আফগানিস্তানে নারীদের ওপর গভীর, ক্রমবর্ধমান, ব্যাপক ও পদ্ধতিগত দমননীতি চলছে। তালেবানকে এ ধরনের দমননীতি প্রত্যাহারের আহ্বান জানায় জাতিসংঘ। তবে আফগানিস্তান সরকার তাতে ভ্রূক্ষেপ করেনি। নারী প্রসঙ্গে তালেবান সরকারের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি।
প্রবল সমালোচনার মুখে এবার নারী সাংবাদিকদের রেখেই সংবাদ সম্মেলন করেছেন আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি। তিনি বলেছেন, স্বল্প সময়ের প্রস্তুতিতে আয়োজন করতে গিয়ে আগের সংবাদ সম্মেলনে কোনো নারী সাংবাদিকের আমন্ত্রণ তারা নিশ্চিত করতে পারেননি।
আফগানিস্তান দূতাবাসে অনুষ্ঠিত হওয়ায় ভারত সরকারও আগের সংবাদ সম্মেলন নিয়ে কোনো দায় নিতে রাজি হয়নি। তবে ভারতীয় সাংবাদিক থেকে শুরু করে রাজনীতিবিদরাও এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, রোববার (১২ অক্টোবর) দিল্লিতে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করেন ভারত সফররত আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মুত্তাকি। এ সংবাদ সম্মেলনে বেশ কয়েকজন নারী সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। তারা প্রশ্নও করেছেন মুত্তাকিকে।
এর আগে গত শুক্রবারে (১০ অক্টোবর) তার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কোনো নারী সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। সে বৈঠকের ছবি ছড়িয়ে পড়লে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সাংবাদিকরা তো বটেই, বিরোধী রাজনৈতিক নেতা ও অধিকার কর্মীরাও ওই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান।
ভারতের এডিটর্স গিল্ড অব ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান উইমেনস প্রেস কোর এ ঘটনাকে ‘অত্যন্ত বৈষম্যমূলক’ বলে অভিহিত করে। এ সংক্রান্ত এক বিবৃতিতে বলা হয়, কূটনৈতিক প্রোটোকল বা ভিয়েনা কনভেনশন— কোনোটিই এই বৈষম্যের পক্ষে যুক্তি হতে পারে না।
শুক্রবারের সাংবাদিক সম্মেলন থেকে নারীদের দূরে রাখার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন দিল্লির সিনিয়র কূটনৈতিক সংবাদদাতা নয়নিমা বসু। রোববারের সংবাদ সম্মেলনে তিনি মুত্তাকির কাছে জানতে চান, ভারত আফগানিস্তানে তাদের দূতাবাস নতুন করে চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কিন্তু সেখানে ২০০৮ সালের মতো হামলার ঘটনা আবার ঘটবে না, তার নিশ্চয়তা কোথায়?
তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘আফগানিস্তান মে আমন হ্যায়!’ (আফগানিস্তানে শান্তি আছে)।
আগের দিনের সংবাদ সম্মেলন নিয়ে সমালোচনার জবাবে আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নারী সাংবাদিকদের বাদ দেওয়ার ঘটনা মোটেও ইচ্ছাকৃত ছিল না, বরং প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে ঘটেছিল। সংবাদ সম্মেলনটি হঠাৎ করেই আয়োজন করা হয়। সেখানে খুব সীমিতসংখ্যক সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। ওই সময় হাতের কাছে যাদের নাম ছিল তাদেরই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। এর বাইরে আর কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।
মুত্তাকি আরও বলেন, হাতে আসলে সময় খুব কম ছিল, তাই মাত্র কয়েকজন সাংবাদিককেই আমন্ত্রণ জানানো সম্ভব হয়েছে। তবে নারী হোক বা পুরুষ, কাউকেই কখনো অস্বীকার করা উচিত না।
এ ঘটনায় দায় নিতে চাইছে না ভারত সরকারও। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, সংবাদ সম্মেলন আয়োজনে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না। বরং ওই সংবাদ সম্মেলন হয়েছে দিল্লিতে আফগান দূতাবাসের ভেতরে, যেটাকে কূটনৈতিক পরিভাষায় আফগানিস্তানের ভূখণ্ড বলে ধরা হয়। ফলে সেখানে তারা কী করছে না করছে, তার সঙ্গে ভারত সরকারের সম্পর্ক নেই।
ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ ব্যাখ্যা অবশ্য সবাই গ্রহণ করছেন না। কূটনৈতিক সংবাদদাতা নয়নিমা বসু বলেন, এখনো ভারতের সঙ্গে তালেবান সরকারের পূর্ণাঙ্গ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়নি। ভারত এখনো আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে পূর্ণ স্বীকৃতিও দেয়নি। এ অবস্থায় দিল্লিতে আফগান দূতাবাসের ক্যাম্পাসকে কীভাবে আফগানিস্তানের সার্বভৌম ভূখণ্ডের অংশ বলা যায়, তা আমার বোধগম্য নয়!
ভারতের বিরোধী রাজনৈতিক নেতারাও এ প্রসঙ্গে সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তারা বলছেন, ভারতের মাটিতে এমন বৈষম্যমূলক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হওয়াটা দেশের জন্য লজ্জাজনক।
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এক্স-এ লিখেছেন, নারী সাংবাদিকদের বাদ দেওয়ার এ ঘটনাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নারী অধিকার বিষয়ে দুর্বল অবস্থানই প্রকাশ পেয়েছে। এ ধরনের বৈষম্যের মুখেও আপনি চুপ। আপনার নীরবতা ‘নারী শক্তি’ নিয়ে আপনার স্লোগানগুলোও যে শূন্যগর্ভ, তা প্রমাণ করে দিচ্ছে।
কংগ্রেস নেতা প্রিয়াংকা গান্ধী লিখেছেন, যদি নারী অধিকার সম্পর্কে আপনার অবস্থান কেবল নির্বাচনি কৌশল না হয়, তবে কীভাবে ভারতের যোগ্য নারী সাংবাদিকদের এভাবে অপমানিত হতে দেওয়া হলো?
তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র বলেন, এ ঘটনা চরম লজ্জাজনক। এর মাধ্যমে ভারত সরকার প্রতিটি ভারতীয় নারীকেই অপমান করেছে।
তালেবান সরকারের মন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে নারী সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ না জানানোর বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা অস্বাভাবিক নয়। কারণ তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত চার বছরে নারীদের ওপর নানা ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে আফগানিস্তানে।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানে ষষ্ঠ শ্রেণির পর নারীদের শিক্ষা নিষিদ্ধ, অধিকাংশ চাকরিতে নিষেধাজ্ঞা, এমনকি পার্ক-জিম ও বিউটি স্যালনেও মেয়েদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
জাতিসংঘ গত জুলাই মাসে সতর্ক করে বলেছে, আফগানিস্তানে নারীদের ওপর গভীর, ক্রমবর্ধমান, ব্যাপক ও পদ্ধতিগত দমননীতি চলছে। তালেবানকে এ ধরনের দমননীতি প্রত্যাহারের আহ্বান জানায় জাতিসংঘ। তবে আফগানিস্তান সরকার তাতে ভ্রূক্ষেপ করেনি। নারী প্রসঙ্গে তালেবান সরকারের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ইসরায়েলি বাহিনীর গত ২ বছরের অভিযানে গাজার ৯০ শতাংশ ভবন সম্পূর্ণ ধ্বস হয়ে গেছে। বাকি ১০ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত। ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর একটি বড় অংশই ঘরবাড়ি।
১৭ ঘণ্টা আগেবিবিসি জানিয়েছে, নিহতদের মরদেহ এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয়রা জানান, হামলার সময় আশ্রয়কেন্দ্রে বহু নারী ও শিশু অবস্থান করছিলেন।
১৮ ঘণ্টা আগেমুতাকি বলেন, এত আন্তরিক অভ্যর্থনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি আশাবাদী, ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাবে। আমরা নতুন কূটনীতিক পাঠাব এবং আশা করি আপনাদের কেউ কেউও কাবুল সফরে যাবেন। দিল্লিতে যেভাবে আমাকে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে, তাতে আমি ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সম্ভাবনা দেখছি।
১ দিন আগেভেনেজুয়েলার বিরোধী দলের আপসহীন নেত্রীকে পুরস্কার দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় হোয়াইট হাউজ বলেছে, শান্তির বদলে রাজনীতিকে প্রাধান্য দিয়ে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ট্রাম্প নোবেল না জিতলেও তিনি শান্তির জন্য কাজ করে যাবেন।
১ দিন আগে