ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের জন্য ভারতের কাছে করা অনুরোধটি বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রত্যর্পণ চুক্তির সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।
গতকাল শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
উচ্চপর্যায়ের সূত্রের বরাতে পত্রিকাটি বলেছে, বাংলাদেশের বর্তমান মুহাম্মদ ইউনুস সরকারের চাপ থাকা সত্ত্বেও এই বিষয়ে দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না ভারত। অনুরোধটি তারা সতর্কতার সঙ্গে পর্যালোচনা করবে এবং এতে কয়েক মাস সময় লেগে যেতে পারে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, হাসিনা ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছেন, উগ্রপন্থিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন এবং ভারতের সঙ্গে উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়িয়েছেন। এই বিবেচনায় পর্যালোচনায় সময় নেবেন তারা। তাছাড়া ভারত-বাংলাদেশ প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী, ‘রাজনৈতিক প্রকৃতির’ অনুরোধগুলো কার্যকর করার সুযোগও নেই।
সূত্রগুলো মনে করে, বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফেরেন, তা হলে তার জন্য একটি অনিশ্চিত ও ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। যার কারণে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ইস্যুটি জটিল এবং সময়সাপেক্ষ বলে বিবেচিত হচ্ছে।
ভারত দাবি করে দেশটির অতিথি গ্রহণের ক্ষেত্রে একটি দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে, যার মধ্যে দালাই লামাও অন্তর্ভুক্ত। তাছাড়া ভারতে হাসিনার নির্বাসন এটিই প্রথমবার নয়। ১৯৭৫ সালে তার পিতার হত্যার পর তিনি এখানে নির্বাসিত ছিলেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, পুনরায় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ফেরার চেষ্টায় থাকা আওয়ামী লীগের মনোবল বাড়াবে ভারতে হাসিনার উপস্থিতি।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের জন্য ভারতের কাছে করা অনুরোধটি বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রত্যর্পণ চুক্তির সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।
গতকাল শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
উচ্চপর্যায়ের সূত্রের বরাতে পত্রিকাটি বলেছে, বাংলাদেশের বর্তমান মুহাম্মদ ইউনুস সরকারের চাপ থাকা সত্ত্বেও এই বিষয়ে দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না ভারত। অনুরোধটি তারা সতর্কতার সঙ্গে পর্যালোচনা করবে এবং এতে কয়েক মাস সময় লেগে যেতে পারে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, হাসিনা ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছেন, উগ্রপন্থিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন এবং ভারতের সঙ্গে উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়িয়েছেন। এই বিবেচনায় পর্যালোচনায় সময় নেবেন তারা। তাছাড়া ভারত-বাংলাদেশ প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী, ‘রাজনৈতিক প্রকৃতির’ অনুরোধগুলো কার্যকর করার সুযোগও নেই।
সূত্রগুলো মনে করে, বর্তমান পরিস্থিতিতে যদি শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফেরেন, তা হলে তার জন্য একটি অনিশ্চিত ও ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। যার কারণে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ইস্যুটি জটিল এবং সময়সাপেক্ষ বলে বিবেচিত হচ্ছে।
ভারত দাবি করে দেশটির অতিথি গ্রহণের ক্ষেত্রে একটি দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে, যার মধ্যে দালাই লামাও অন্তর্ভুক্ত। তাছাড়া ভারতে হাসিনার নির্বাসন এটিই প্রথমবার নয়। ১৯৭৫ সালে তার পিতার হত্যার পর তিনি এখানে নির্বাসিত ছিলেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, পুনরায় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ফেরার চেষ্টায় থাকা আওয়ামী লীগের মনোবল বাড়াবে ভারতে হাসিনার উপস্থিতি।
দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, কৃষি, বাগান ও খনি খাতসহ মোট ১৩টি উপখাতে বিদেশি শ্রমিক নিয়োগের আবেদন গ্রহণ করা হবে। এর মধ্যে সার্ভিস সেক্টরের হোলসেল এন্ড রিটেল, ল্যান্ড ওয়্যারহাউস, সিকিউরিটি গার্ডস, মেটাল এন্ড স্ক্রাপ ম্যাটেরিয়ালস, রেস্তোরাঁস, লন্ড্রি, কার্গো, এন্ড বিল্ডিং ক্লিনিং খাতে শ্রমিক নিয়
১ দিন আগেআগামী নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে চার মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আসছে নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে প্রত্যাশা করি। সেপ্টেম্বরে আমাদের বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে আসবে।
২ দিন আগেট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের এ বৈঠককে এখন পর্যন্ত ‘সেরা বৈঠক’ মন্তব্য করে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয়ই করবে না, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদারও হবে- স্পষ্ট এমন ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি বড় একটি অগ্রগতি বলে আমি মনে করি।’
২ দিন আগেএই বৈঠকেই গুরুত্ব পায় যুদ্ধবিরতি বা স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি। ট্রাম্প সেখানে বলেন- যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার আগে যুদ্ধবিরতি জরুরি নয়।
২ দিন আগে