
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

গাজা উপত্যকা থেকে ফিলিস্তিনিদের লিবিয়ায় স্থানান্তর করার যে দাবি উঠছে তা সত্য নয় বলে জানিয়েছে লিবিয়ার যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস। রবিবার (১৮ মে) লিবিবার যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র সরকার এমন কোনো পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত নয়।
এরআগে গত বৃহস্পতিবার এনবিসি নিউজ এক প্রতিবেদনে জানায়, ট্রাম্প প্রশাসন গাজা থেকে প্রায় ১০ লাখ ফিলিস্তিনিকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় পাঠানোর একটি পরিকল্পনার ওপর কাজ করছে।
এর প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস এক্সে এক পোস্টে জানায়, ‘গাজার অধিবাসীদের লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনার অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং অসত্য।’
অন্যদিকে এ বিষয়ে লিবিয়ার জাতীয় ঐক্যের সরকারের তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এর আগেও গাজা উপত্যকা দখল করে ফিলিস্তিনি জনগণকে অন্যত্র পুনর্বাসনের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তিনি মিশর ও জর্ডানকে ফিলিস্তিনিদের গ্রহণের আহ্বান জানালেও, উভয় দেশই সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে। তখন বিষয়টি নিয়ে বিশ্বজুড়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল।
জাতিসংঘসহ ফিলিস্তিনি ও আরব দেশগুলো এই পরিকল্পনাকে ‘জাতিগত নির্মূল’-এর শামিল বলে উল্লেখ করেছিলেন।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনিরা গাজা ছাড়ার যেকোনো পরিকল্পনাকে দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তারা এই ধরনের প্রস্তাবকে ১৯৪৮ সালের ‘নাকবা’ বা ‘বিপর্যয়ের’ স্মৃতি মনে করিয়ে দেয় বলে মন্তব্য করেছেন। সেই সময় ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে লাখো ফিলিস্তিনিকে নিজ ভূমি থেকে উচ্ছেদ হয়েছিল।
এই সপ্তাহে কাতার সফরের সময়, ট্রাম্প গাজাকে দখল করার তার ইচ্ছা পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, তিনি এটিকে একটি ‘স্বাধীন অঞ্চল’ হিসেবে দেখতে চান।
চলতি বছরের এপ্রিলে ট্রাম্প বলেছিলেন, ফিলিস্তিনিদের বিভিন্ন দেশে স্থানান্তর করা যেতে পারে এবং এমন অনেক দেশ আছে যারা তা করতে রাজি আছেন। এরআগে কিছুদিন আগে ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, তিনি গাজাকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরা’ হিসেবে গড়ে তুলতে চান। সূত্র: রয়টার্স

গাজা উপত্যকা থেকে ফিলিস্তিনিদের লিবিয়ায় স্থানান্তর করার যে দাবি উঠছে তা সত্য নয় বলে জানিয়েছে লিবিয়ার যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস। রবিবার (১৮ মে) লিবিবার যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র সরকার এমন কোনো পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত নয়।
এরআগে গত বৃহস্পতিবার এনবিসি নিউজ এক প্রতিবেদনে জানায়, ট্রাম্প প্রশাসন গাজা থেকে প্রায় ১০ লাখ ফিলিস্তিনিকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় পাঠানোর একটি পরিকল্পনার ওপর কাজ করছে।
এর প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস এক্সে এক পোস্টে জানায়, ‘গাজার অধিবাসীদের লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনার অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং অসত্য।’
অন্যদিকে এ বিষয়ে লিবিয়ার জাতীয় ঐক্যের সরকারের তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এর আগেও গাজা উপত্যকা দখল করে ফিলিস্তিনি জনগণকে অন্যত্র পুনর্বাসনের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তিনি মিশর ও জর্ডানকে ফিলিস্তিনিদের গ্রহণের আহ্বান জানালেও, উভয় দেশই সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে। তখন বিষয়টি নিয়ে বিশ্বজুড়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল।
জাতিসংঘসহ ফিলিস্তিনি ও আরব দেশগুলো এই পরিকল্পনাকে ‘জাতিগত নির্মূল’-এর শামিল বলে উল্লেখ করেছিলেন।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনিরা গাজা ছাড়ার যেকোনো পরিকল্পনাকে দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তারা এই ধরনের প্রস্তাবকে ১৯৪৮ সালের ‘নাকবা’ বা ‘বিপর্যয়ের’ স্মৃতি মনে করিয়ে দেয় বলে মন্তব্য করেছেন। সেই সময় ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে লাখো ফিলিস্তিনিকে নিজ ভূমি থেকে উচ্ছেদ হয়েছিল।
এই সপ্তাহে কাতার সফরের সময়, ট্রাম্প গাজাকে দখল করার তার ইচ্ছা পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, তিনি এটিকে একটি ‘স্বাধীন অঞ্চল’ হিসেবে দেখতে চান।
চলতি বছরের এপ্রিলে ট্রাম্প বলেছিলেন, ফিলিস্তিনিদের বিভিন্ন দেশে স্থানান্তর করা যেতে পারে এবং এমন অনেক দেশ আছে যারা তা করতে রাজি আছেন। এরআগে কিছুদিন আগে ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, তিনি গাজাকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরা’ হিসেবে গড়ে তুলতে চান। সূত্র: রয়টার্স

এমএসএফ-এর দাবি, এই কড়াকড়ির কারণে জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন এমন নারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন এবং নতুন নিয়ম কার্যকর হওয়ার পর হাসপাতালের জরুরি রোগী ভর্তি ২৮ শতাংশ কমে গেছে। যদিও তালেবানের 'প্রচার ও নৈতিকতা রক্ষা মন্ত্রণালয়' জোর করে বোরকা পরানোর বিষয়টি অস্বীকার করে শুধু 'হিজাব' পরিধানের কথা বলছে। সংবাদমাধ্
২ দিন আগে
পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে জেলা ও দায়রা আদালত ভবনের বাইরে আত্মঘাতী বোমা হামালায় ১২ জন নিহত ও অন্তত ২৭ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার ইসলামাবাদ পুলিশের জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা দেশটির সংবাদমাধ্যম ডন নিউজকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২ দিন আগে
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের একজন দক্ষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রয়োজন, এমন ব্যক্তি নয় যিনি পূর্ণকালীন ঘৃণা ছড়িয়ে বেড়ান। আমাদের সীমান্ত এবং শহর দুটোকেই রক্ষা করা কি অমিত শাহের কর্তব্য নয়? প্রতিটি ফ্রন্টে তিনি কেন এমন শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন?"
৩ দিন আগে
বিবিসির একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে যে, অনুষ্ঠানটিতে ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ট্রাম্পের ভাষণের দুটি আলাদা অংশ একসাথে মিশিয়ে দর্শকদের বিভ্রান্ত করেছে, যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি তার নির্বাচনী পরাজয়ের পর মার্কিন ক্যাপিটলে আক্রমণ করার জন্য জনগণকে স্পষ্টভাবে আহ্বান জানাচ্ছিলেন।
৩ দিন আগে