ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
২০০৭ সালের নির্বাচনে প্রচারসহ নানা কাজে ব্যবহারের জন্য লিবিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুয়াম্মার গাদ্দাফির কাছ থেকে অবৈধভাবে অর্থ নেওয়ার দায়ে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজিতে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি এক লাখ ইউরো জরিমানাও করেছেন।
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আদালত সারকোজিকে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেন। তবে দুর্নীতি ও অবৈধ প্রচার তহবিলের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন তিনি।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ফ্রান্সের একটি আদালত এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। ৭০ বছর বয়সী সারকোজি ২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তার অভিযোগ, মামলাটি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। নিজেকে নির্দোষ দাবি করে তিনি আপিল করবেন বলেও জানান।
আদালতের বাইরে সাংবাদিকদের সারকোজি বলেন, ‘আজ যা ঘটল তা আইনের শাসনের জন্য অত্যন্ত গুরুতর। যদি আমাকে জেলেই পাঠাতে চায়, আমি মাথা উঁচু করেই সেখানে ঘুমাব।’
এ মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ২০০৭ সালের নির্বাচনি প্রচারের জন্য সারকোজি অবৈধভাবে লিবিয়ার সাবেক নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির কাছ থেকে কোটি কোটি ইউরো নিয়েছিলেন। বিনিময়ে তিনি গাদ্দাফিকে পশ্চিমা বিশ্বে গ্রহণযোগ্যতা পেতে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
বিচারক নাথালি গাভারিনো জানান, সারকোজি তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের জন্য লিবীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ দেন। তবে প্রমাণের অভাবে তাকে অবৈধ প্রচার তহবিলের প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী হিসেবে গণ্য করা হয়নি।
২০১৩ সালে গাদ্দাফির ছেলে সাইফ আল-ইসলাম অভিযোগ করেন, সারকোজি তার বাবার কাছ থেকে নির্বাচনি তহবিল নিয়েছিলেন। এক বছর পর লেবানিজ ব্যবসায়ী জিয়াদ তাকিয়েদ্দিন দাবি করেন, তিনি লিখিত প্রমাণ পেয়েছেন যে সারকোজির প্রচারণায় ট্রিপোলি অন্তত ৫০ মিলিয়ন ইউরো দিয়েছে। এরপরই সারকোজির বিরুদ্ধে মামলা হয়।
এ মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লদ গুয়ান্টকেও দুর্নীতি ও অন্যান্য অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। আরেক সাবেক মন্ত্রী ব্রিস হরতোফোকে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রে দোষী বলা হয়েছে। সারকোজির স্ত্রী কার্লা ব্রুনির বিরুদ্ধেও প্রমাণ গোপন ও প্রতারণার সহায়তার অভিযোগ আনা হয়েছিল। তবে তিনি তা অস্বীকার করেছেন।
সারকোজি এর আগেও একাধিক মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। ২০২১ সালে বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে তিনি প্রথম ফরাসি সাবেক প্রেসিডেন্ট হিসেবে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হন। গত বছর আবার ২০১২ সালের নির্বাচনি ব্যয়ের সীমা অতিক্রমের মামলায়ও তাকে দণ্ড দেওয়া হয়।
সবশেষ রায়ের ফলে সারকোজিকে জেলে পাঠানো হলে তা হবে ফ্রান্সের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি নজিরবিহীন ঘটনা।
২০০৭ সালের নির্বাচনে প্রচারসহ নানা কাজে ব্যবহারের জন্য লিবিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুয়াম্মার গাদ্দাফির কাছ থেকে অবৈধভাবে অর্থ নেওয়ার দায়ে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজিতে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি এক লাখ ইউরো জরিমানাও করেছেন।
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আদালত সারকোজিকে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেন। তবে দুর্নীতি ও অবৈধ প্রচার তহবিলের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন তিনি।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ফ্রান্সের একটি আদালত এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। ৭০ বছর বয়সী সারকোজি ২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তার অভিযোগ, মামলাটি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। নিজেকে নির্দোষ দাবি করে তিনি আপিল করবেন বলেও জানান।
আদালতের বাইরে সাংবাদিকদের সারকোজি বলেন, ‘আজ যা ঘটল তা আইনের শাসনের জন্য অত্যন্ত গুরুতর। যদি আমাকে জেলেই পাঠাতে চায়, আমি মাথা উঁচু করেই সেখানে ঘুমাব।’
এ মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ২০০৭ সালের নির্বাচনি প্রচারের জন্য সারকোজি অবৈধভাবে লিবিয়ার সাবেক নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির কাছ থেকে কোটি কোটি ইউরো নিয়েছিলেন। বিনিময়ে তিনি গাদ্দাফিকে পশ্চিমা বিশ্বে গ্রহণযোগ্যতা পেতে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
বিচারক নাথালি গাভারিনো জানান, সারকোজি তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের জন্য লিবীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ দেন। তবে প্রমাণের অভাবে তাকে অবৈধ প্রচার তহবিলের প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগী হিসেবে গণ্য করা হয়নি।
২০১৩ সালে গাদ্দাফির ছেলে সাইফ আল-ইসলাম অভিযোগ করেন, সারকোজি তার বাবার কাছ থেকে নির্বাচনি তহবিল নিয়েছিলেন। এক বছর পর লেবানিজ ব্যবসায়ী জিয়াদ তাকিয়েদ্দিন দাবি করেন, তিনি লিখিত প্রমাণ পেয়েছেন যে সারকোজির প্রচারণায় ট্রিপোলি অন্তত ৫০ মিলিয়ন ইউরো দিয়েছে। এরপরই সারকোজির বিরুদ্ধে মামলা হয়।
এ মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লদ গুয়ান্টকেও দুর্নীতি ও অন্যান্য অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। আরেক সাবেক মন্ত্রী ব্রিস হরতোফোকে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রে দোষী বলা হয়েছে। সারকোজির স্ত্রী কার্লা ব্রুনির বিরুদ্ধেও প্রমাণ গোপন ও প্রতারণার সহায়তার অভিযোগ আনা হয়েছিল। তবে তিনি তা অস্বীকার করেছেন।
সারকোজি এর আগেও একাধিক মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। ২০২১ সালে বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে তিনি প্রথম ফরাসি সাবেক প্রেসিডেন্ট হিসেবে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হন। গত বছর আবার ২০১২ সালের নির্বাচনি ব্যয়ের সীমা অতিক্রমের মামলায়ও তাকে দণ্ড দেওয়া হয়।
সবশেষ রায়ের ফলে সারকোজিকে জেলে পাঠানো হলে তা হবে ফ্রান্সের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি নজিরবিহীন ঘটনা।
ওষুধ প্রস্তুতে যুক্ত বিশেষজ্ঞরা জানান, অস্ত্রোপচারের সময় চেতনানাশক ও অপিঅয়েড বা তীব্র ব্যথানাশক ওষুধ তৈরিতে ফেন্টাইল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ফেন্টাইলযুক্ত কোনো ওষুধ যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিক্রির নিয়ম নেই।
১ দিন আগেরাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধে কয়েক দফা আলোচনার চেষ্টার পর ইউক্রেনের পক্ষে স্পষ্ট অবস্থান নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার এই ইউক্রেনপন্থি অবস্থানের পর ক্রেমলিন ঘোষণা করেছে যে, তাদের সামনে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। ট্রাম্প রাশিয়াকে ‘কাগজের বাঘ’ হিসেবে অভিহিত করার পর মস্
১ দিন আগেথাই প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুল সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, গর্তের কারণে টানেল ও সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলো সংস্কার করতে অন্তত এক বছর সময় লাগতে পারে। বুধবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী অনুতিনের নেতৃত্বে গঠিত নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে এ বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে আলোচনা করা হবে।
২ দিন আগেনিজেদের ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রকাশ করার কারণে পুলিশ মুসলমানদের নিশানা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২ দিন আগে