ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ফেন্টাইল ও নানা অবৈধ মাদকযুক্ত নকল ওষুধ সরবরাহের অভিযোগে দুই ভারতীয় নাগরিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল (ওএফএসি)। এ ধরনের অপরাধমূলক তৎপরতায় জড়িত থাকার অভিযোগে ভারতভিত্তিক একটি অনলাইন ফার্মেসিকেও নিষেধাজ্ঞার তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্র সরকার এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা দুই ভারতীয় নাগরিক হলেন— সাদিক আব্বাস হাবিব সাইয়্যেদ ও খিজার মোহাম্মদ ইকবাল শেখ।
ওষুধ প্রস্তুতে যুক্ত বিশেষজ্ঞরা জানান, অস্ত্রোপচারের সময় চেতনানাশক ও অপিঅয়েড বা তীব্র ব্যথানাশক ওষুধ তৈরিতে ফেন্টাইল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ফেন্টাইলযুক্ত কোনো ওষুধ যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিক্রির নিয়ম নেই।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ বলছে, ওই দুই ভারতীয় নাগরিক সাদিক ও খিজার লাখ লাখ মানুষের কাছে প্রেসক্রিপশনে লেখা ওষুধের নামে ফেন্টাইল ও অবৈধ মাদকযুক্ত বিভিন্ন নকল ওষুধ সররবাহ করতেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদ ও আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি জন কে হার্লে বলেন, ফেন্টানিলে অসংখ্য পরিবার ধ্বংস হয়েছে। আজ আমরা সেইসব অপরাধীদের জবাবদিহির আওতায় আনছি, যারা এই বিষাক্ত দ্রব্যটি থেকে লাভবান হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ‘আমেরিকাকে ফেন্টানিলমুক্ত’ করার প্রতিশ্রুতিকে বাস্তবায়নের জন্য ট্রেজারি মাদক পাচারকারীদের টার্গেট করতে থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রে সিন্থেটিক অপিঅয়েড থেকে সৃষ্ট সংকটের প্রধান কারণ ফেন্টানিল, যা লাখ লাখ মার্কিনির মৃত্যুর জন্য দায়ী। দেশটিতে ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সীদের মধ্যে এখন মৃত্যুর শীর্ষ কারণ অপিঅয়েড বা তীব্র ব্যথানাশক ওষুধের ওভারডোজ।
ট্রেজারি বিভাগ বলছে, মাদকের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলা, মাদক পাচার রোধ, জনস্বাস্থ্যের উন্নতি ও বৈশ্বিক সাপ্লাই চেইন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত ড্রাগ পলিসি ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করছে।
ভারতীয় দুই নাগরিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে নির্বাহী আদেশের অধীনে, যা আন্তর্জাতিকভাবে অবৈধ মাদক ও এর উৎপাদনব্যবস্থার বিস্তার রোধ করার উদ্দেশ্য নিয়ে প্রণীত। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ, ওষুধ প্রশাসন, হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ইনভেস্টিগেশনস, অভ্যন্তরীণ রাজস্ব বিভাগের অপরাধ তদন্ত শাখা এবং ইউএস পোস্টাল ইন্সপেকশন সার্ভিস এ পদক্ষেপের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত কয়েক বছরে ভারতসহ কয়েকটি দেশের অনলাইন মাদক সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রে ফেন্টানিল থেকে উদ্ভূত সংকটকে তীব্রতর করেছে। এসব ফার্মেসি অবৈধ ফেন্টানিল, অন্যান্য সিন্থেটিক ওপিঅয়েড ও কাঁচামাল সরবরাহ করছে। একই সঙ্গে মেক্সিকান কার্টেলগুলোও এসব কাঁচামাল কিনে ফেন্টানিল উৎপাদনের জন্য গোপন ল্যাবরেটরিতে ব্যবহার করছে।
এই অবৈধ অনলাইন ফার্মেসিগুলো প্রায়ই নকল ট্যাবলেট সরবরাহ করছে, যা দেখতে আসল ব্র্যান্ড বা জেনেরিক ওষুধের মতো। ভোক্তারা মনে করেন তারা বৈধ ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনছেন, অথচ বাস্তবে পাচ্ছেন বিপজ্জনক নকল ওষুধ, যাতে থাকে ফেন্টানিল ও অন্যান্য অবৈধ মাদক।
২০২৪ সালের ৪ অক্টোবর DEA এক সতর্কবার্তায় জানায়, অবৈধ অনলাইন ফার্মেসিগুলো ক্রমবর্ধমানভাবে ফেন্টানিল ও মেথঅ্যামফেটামিন-মিশ্রিত নকল ওষুধ যুক্তরাষ্ট্রে পাঠাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে অক্সিকোডন, অ্যাডেরাল, জ্যানাক্স ইত্যাদি। এগুলো মানুষ কিনছে আসল ওষুধ মনে করে।
ভারতভিত্তিক সাদিক আব্বাস হাবিব সাইয়্যেদ ও খিজার মোহাম্মদ ইকবাল শেখ ডমিনিকান প্রজাতন্ত্র ও যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মাদক পাচারকারীদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে নকল ওষুধ বিক্রি করতেন বলে জানিয়েছে মার্কিন ট্রেজারি। তারা বলছে, এসব ব্যক্তি আসল প্রেসক্রিপশন ওষুধ বলে বাজারজাত করলেও এগুলোতে থাকত ফেন্টানিল ও একই ধরনের পদার্থ এবং মেথঅ্যামফেটামিন। এনক্রিপ্টেড মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে তারা ব্যবসা পরিচালনা করতেন।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কের সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্টের ফেডারেল গ্র্যান্ড জুরি তাদের মাদক-সম্পর্কিত অভিযোগে অভিযুক্ত করে।
এ ছাড়া খিজার শেখ কেএস ফার্মেসি নামে পরিচিত কেএস ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডার্স নামক একটি অনলাইন ফার্মেসির মালিক। নকল ওষুধ ও অবৈধ মাদক সরবরাহ ও বিক্রির জন্য তিনি এ প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহার করে থাকেন। ২০২৪ সালে বিচার বিভাগ থেকে তাকে অভিযুক্ত করলেও তিনি প্রতিষ্ঠানটি চালিয়ে যাচ্ছেন।
সাইয়্যেদ ও শেখকে মঙ্গলবার নির্বাহী আদেশের অধীনে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে। এর কারণ হিসেবে ট্রেজারি বিভাগ বলছে, তারা আন্তর্জাতিক অবৈধ মাদকের বিস্তার বা উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন বা এর ঝুঁকি তৈরি করেছেন। একইভাবে কেএস ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডার্সকেও নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিষেধাজ্ঞামূলক পদক্ষেপের ফলে এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণাধীন সব ধরনের সম্পদ অবরুদ্ধ হবে। এগুলো অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোলকে রিপোর্টও করতে হবে।
অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোলের অনুমোদন ছাড়া কোনো মার্কিন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এসব অবরুদ্ধ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনো আর্থিক লেনদেন, পণ্য বা সেবা বিনিময় করতে পারবে না। নিয়ম লঙ্ঘন করলে দেশি-বিদেশি উভয় ধরনের ব্যক্তিকেই নাগরিক ও ফৌজদারি শাস্তির মুখোমুখি হতে পারে।
ফেন্টাইল ও নানা অবৈধ মাদকযুক্ত নকল ওষুধ সরবরাহের অভিযোগে দুই ভারতীয় নাগরিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল (ওএফএসি)। এ ধরনের অপরাধমূলক তৎপরতায় জড়িত থাকার অভিযোগে ভারতভিত্তিক একটি অনলাইন ফার্মেসিকেও নিষেধাজ্ঞার তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্র সরকার এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা দুই ভারতীয় নাগরিক হলেন— সাদিক আব্বাস হাবিব সাইয়্যেদ ও খিজার মোহাম্মদ ইকবাল শেখ।
ওষুধ প্রস্তুতে যুক্ত বিশেষজ্ঞরা জানান, অস্ত্রোপচারের সময় চেতনানাশক ও অপিঅয়েড বা তীব্র ব্যথানাশক ওষুধ তৈরিতে ফেন্টাইল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ফেন্টাইলযুক্ত কোনো ওষুধ যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিক্রির নিয়ম নেই।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ বলছে, ওই দুই ভারতীয় নাগরিক সাদিক ও খিজার লাখ লাখ মানুষের কাছে প্রেসক্রিপশনে লেখা ওষুধের নামে ফেন্টাইল ও অবৈধ মাদকযুক্ত বিভিন্ন নকল ওষুধ সররবাহ করতেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদ ও আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি জন কে হার্লে বলেন, ফেন্টানিলে অসংখ্য পরিবার ধ্বংস হয়েছে। আজ আমরা সেইসব অপরাধীদের জবাবদিহির আওতায় আনছি, যারা এই বিষাক্ত দ্রব্যটি থেকে লাভবান হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ‘আমেরিকাকে ফেন্টানিলমুক্ত’ করার প্রতিশ্রুতিকে বাস্তবায়নের জন্য ট্রেজারি মাদক পাচারকারীদের টার্গেট করতে থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রে সিন্থেটিক অপিঅয়েড থেকে সৃষ্ট সংকটের প্রধান কারণ ফেন্টানিল, যা লাখ লাখ মার্কিনির মৃত্যুর জন্য দায়ী। দেশটিতে ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সীদের মধ্যে এখন মৃত্যুর শীর্ষ কারণ অপিঅয়েড বা তীব্র ব্যথানাশক ওষুধের ওভারডোজ।
ট্রেজারি বিভাগ বলছে, মাদকের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলা, মাদক পাচার রোধ, জনস্বাস্থ্যের উন্নতি ও বৈশ্বিক সাপ্লাই চেইন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত ড্রাগ পলিসি ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করছে।
ভারতীয় দুই নাগরিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে নির্বাহী আদেশের অধীনে, যা আন্তর্জাতিকভাবে অবৈধ মাদক ও এর উৎপাদনব্যবস্থার বিস্তার রোধ করার উদ্দেশ্য নিয়ে প্রণীত। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ, ওষুধ প্রশাসন, হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ইনভেস্টিগেশনস, অভ্যন্তরীণ রাজস্ব বিভাগের অপরাধ তদন্ত শাখা এবং ইউএস পোস্টাল ইন্সপেকশন সার্ভিস এ পদক্ষেপের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত কয়েক বছরে ভারতসহ কয়েকটি দেশের অনলাইন মাদক সরবরাহকারীরা যুক্তরাষ্ট্রে ফেন্টানিল থেকে উদ্ভূত সংকটকে তীব্রতর করেছে। এসব ফার্মেসি অবৈধ ফেন্টানিল, অন্যান্য সিন্থেটিক ওপিঅয়েড ও কাঁচামাল সরবরাহ করছে। একই সঙ্গে মেক্সিকান কার্টেলগুলোও এসব কাঁচামাল কিনে ফেন্টানিল উৎপাদনের জন্য গোপন ল্যাবরেটরিতে ব্যবহার করছে।
এই অবৈধ অনলাইন ফার্মেসিগুলো প্রায়ই নকল ট্যাবলেট সরবরাহ করছে, যা দেখতে আসল ব্র্যান্ড বা জেনেরিক ওষুধের মতো। ভোক্তারা মনে করেন তারা বৈধ ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনছেন, অথচ বাস্তবে পাচ্ছেন বিপজ্জনক নকল ওষুধ, যাতে থাকে ফেন্টানিল ও অন্যান্য অবৈধ মাদক।
২০২৪ সালের ৪ অক্টোবর DEA এক সতর্কবার্তায় জানায়, অবৈধ অনলাইন ফার্মেসিগুলো ক্রমবর্ধমানভাবে ফেন্টানিল ও মেথঅ্যামফেটামিন-মিশ্রিত নকল ওষুধ যুক্তরাষ্ট্রে পাঠাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে অক্সিকোডন, অ্যাডেরাল, জ্যানাক্স ইত্যাদি। এগুলো মানুষ কিনছে আসল ওষুধ মনে করে।
ভারতভিত্তিক সাদিক আব্বাস হাবিব সাইয়্যেদ ও খিজার মোহাম্মদ ইকবাল শেখ ডমিনিকান প্রজাতন্ত্র ও যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মাদক পাচারকারীদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে নকল ওষুধ বিক্রি করতেন বলে জানিয়েছে মার্কিন ট্রেজারি। তারা বলছে, এসব ব্যক্তি আসল প্রেসক্রিপশন ওষুধ বলে বাজারজাত করলেও এগুলোতে থাকত ফেন্টানিল ও একই ধরনের পদার্থ এবং মেথঅ্যামফেটামিন। এনক্রিপ্টেড মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে তারা ব্যবসা পরিচালনা করতেন।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কের সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্টের ফেডারেল গ্র্যান্ড জুরি তাদের মাদক-সম্পর্কিত অভিযোগে অভিযুক্ত করে।
এ ছাড়া খিজার শেখ কেএস ফার্মেসি নামে পরিচিত কেএস ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডার্স নামক একটি অনলাইন ফার্মেসির মালিক। নকল ওষুধ ও অবৈধ মাদক সরবরাহ ও বিক্রির জন্য তিনি এ প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহার করে থাকেন। ২০২৪ সালে বিচার বিভাগ থেকে তাকে অভিযুক্ত করলেও তিনি প্রতিষ্ঠানটি চালিয়ে যাচ্ছেন।
সাইয়্যেদ ও শেখকে মঙ্গলবার নির্বাহী আদেশের অধীনে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে। এর কারণ হিসেবে ট্রেজারি বিভাগ বলছে, তারা আন্তর্জাতিক অবৈধ মাদকের বিস্তার বা উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন বা এর ঝুঁকি তৈরি করেছেন। একইভাবে কেএস ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডার্সকেও নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিষেধাজ্ঞামূলক পদক্ষেপের ফলে এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণাধীন সব ধরনের সম্পদ অবরুদ্ধ হবে। এগুলো অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোলকে রিপোর্টও করতে হবে।
অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোলের অনুমোদন ছাড়া কোনো মার্কিন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এসব অবরুদ্ধ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনো আর্থিক লেনদেন, পণ্য বা সেবা বিনিময় করতে পারবে না। নিয়ম লঙ্ঘন করলে দেশি-বিদেশি উভয় ধরনের ব্যক্তিকেই নাগরিক ও ফৌজদারি শাস্তির মুখোমুখি হতে পারে।
নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলের সঙ্গে স্পেনের অস্ত্র ক্রয়-বিক্রয় ও জ্বালানি পরিবহন সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে।
১৭ ঘণ্টা আগেতার মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ এবং যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান। শোকবার্তায় তারা প্রয়াত গ্র্যান্ড মুফতির পরিবারসহ সৌদি জনগণ ও সমগ্র মুসলিম উম্মাহর প্রতি সমবেদনা জানান।
১ দিন আগে