
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

কলা এমন একটি ফল, যা সারা বছরই পাওয়া যায়। ছোট-বড় সবাই কলা খেতে পছন্দ করে। ফলটি নানা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল বলা হয়। একটি জরিপে দেখা গেছে, সকালের নাশতায় সবচেয়ে বেশি খাওয়া খাবারের মধ্যে ডিমের পরই কলার অবস্থান। আমেরিকায় একজন মানুষ বছরে গড়ে ৯০টি কলা খেয়ে থাকে, যা কমলা ও আপেলের মোট সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার স্থানীয় এই ফল এখন বিশ্বের সব উষ্ণমণ্ডলীয় দেশে চাষ করা হয়। চলুন দেখে নিই কলা খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায়।
১. কিডনি সুস্থ রাখে
কলায় পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকায় এটি কিডনির কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি কমায়। এটিতে পটাশিয়ামের ধারাবাহিক উপস্থিতি দেওয়ার জন্য কিডনির কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি কমিয়ে তোলে। কলার মাধ্যমে পটাশিয়ামের স্বাভাবিক স্তর বজায় রাখা যায়, যা কিডনির স্বাস্থ্যকে ধারণ করে সাহায্য করে।
২. কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য উপকারী
পটাসিয়াম ও আয়রনের উৎস হলো কলা। এ ছাড়া ভিটামিন-সি, বি-৬ এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ফল এটি। কোষ্ঠকাঠিন্য প্রশমন করতে ও আয়রনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে কলা। তাই গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন কলা খাওয়া উচিত।
৩. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
কলায় উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগের অন্যতম কারণ। নিয়মিত কলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
৪. শক্তির উৎস
ন্যাচারাল সুগার, সলিউবল ফাইবার ও পটাশিয়াম থাকার কারণে যেকোনো ধরনের এনার্জি ড্রিংক, এনার্জি বুস্টারের থেকে অনেক বেশি শক্তি জোগায় কলা। তাই এক্সারসাইজের আগে ও পরে অবশ্যই কলা খান। অ্যাথলিট, টেনিস প্লেয়াররাও এনার্জির জন্য সবচেয়ে বেশি কলার ওপরই ভরসা রাখেন।
৫. চুলের যত্ন করে
কলার পেস্ট চুলে লাগালে চুল মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়। কলায় থাকা পটাশিয়াম এবং ভিটামিন চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলের বৃদ্ধি ঘটায়।
৬. রক্তস্বল্পতা দূর করে
কলায় থাকা আয়রন রক্তস্বল্পতা দূর করে। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন উৎপাদন বাড়ায়, যা রক্তস্বল্পতা দূর করে। অ্যানিমিয়া হলে শরীরে ক্লান্তির অনুভূতি হতে পারে। হতে পারে শ্বাসকষ্ট। কলায় প্রচুর আয়রন রয়েছে। আয়রন রক্তে লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে। ফলে রক্তস্বল্পতা দূর হয়।
৭. চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
কলায় ভিটামিন এ আছে। এটি সুস্থ চোখ বজায় রাখতে এবং দৃষ্টিশক্তিকে ভালো রাখতে কাজ করে।
৮. পেশিতে টান পড়া রোধ করে
কখনো কি মাঝরাতে পেশির টানে ঘুম ভেঙেছে? এ সমস্যা সমাধান করতে পারে কলা। কলা উচ্চ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যা পেশির টানের সমস্যা দূর করে।
৯. মেজাজ ভালো রাখে
কলায় থাকে ট্রিপটোফ্যান নামক একটি উপাদান, যা মস্তিষ্কে সেরোটোনিন হরমোনের উৎপাদন বাড়ায়। সেরোটোনিন হরমোন মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং বিষণ্নতা দূর করে। এ ছাড়া প্রতিটি কলায় গড়ে ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা মন ভালো রাখতে এবং ভালো ঘুম পাওয়ার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
১০. ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক
কলায় থাকা বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন শরীরে ফ্রি রেডিক্যাল দূর করে, যা ক্যানসার সৃষ্টির অন্যতম কারণ। বিশেষ করে কলায় থাকা ভিটামিন সি এবং ফ্ল্যাভোনয়েড ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক।
১১. ভিটামিনের ঘটতি পূরণ করে
ভিটামিন ঘাটতি পূরণ করে কলা। গড়ে একটি কলা আমাদের দৈনন্দিন ভিটামিন বি৬ চাহিদার ৫ শতাংশ পূরণ করতে পারে। এটি শরীরের সুস্থ কোষ তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় ইনসুলিন, হিমোগ্লোবিন এবং অ্যামিনো অ্যাসিড গঠনে সাহায্য করে। এ ছাড়া ভিটামিন সি দৈনন্দিন চাহিদা ১৫ শতাংশ কলা পূরণ করে।
১২. হজমে উন্নতি করে
কলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজমশক্তির উন্নতিতে সাহায্য করে। ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়ার মতো হজমের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। এ ছাড়া কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে, যা পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
১৩. ডায়রিয়া জন্য উপযোগী
কলায় অবস্থিত এক ধরনের প্রতিরোধী স্টার্চ, যা পরিপাকের প্রক্রিয়াকে সচল করে এবং বৃহদন্ত্রে গিয়ে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া খাদ্যে পরিণত হতে পারে। ফলে যখন ডায়রিয়া হয় তখন স্বাস্থ্য ফেরাতে কলা বেশ উপকার করে।
১৪. স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
কলায় থাকা ভিটামিন বি৬ এবং ম্যাগনেসিয়াম মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। তাই পড়াশোনার সময় বা যেকোনো মানসিক কাজে কলা খাওয়া উচিত।
১৫. হাড়ের শক্তি বাড়ায়
কলায় ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, যা হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। নিয়মিত কলা খেলে হাড় মজবুত হয় এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমে।
১৬. ওজন কমাতে সহায়ক
কলায় ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি। ফলে এটি খেলে পেট ভরে যায় এবং ক্ষুধা কম লাগে। তাই যারা ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য কলা একটি আদর্শ ফল।
১৭. ত্বকের উন্নতি করে
একটি মাঝারি আকারের কলাতে দৈনিক চাহিদার ১৩ শতাংশ ম্যাঙ্গানিজ থাকে। ম্যাঙ্গানিজ আমাদের ত্বক উন্নত করতে সাহায্য করে। ম্যাঙ্গানিজ কোলাজেন তৈরির গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা তারুণ্য ধরে রাখে এবং উন্মুক্ত রেডিক্যাল থেকে হওয়া ত্বকের ক্ষতি ও বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে।
১৮. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
কলাতে পাওয়া আরেকটি প্রাকৃতিক পদার্থ ফ্রুক্টুলিগোস্যাকারাইডস প্রোবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। এর কারণে কলা শরীরের ক্যালসিয়াম শোষণ করার ক্ষমতা বাড়ায় এবং ভালো প্রোবায়োটিক সরবরাহ করে, যা হজমের স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে।

কলা এমন একটি ফল, যা সারা বছরই পাওয়া যায়। ছোট-বড় সবাই কলা খেতে পছন্দ করে। ফলটি নানা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল বলা হয়। একটি জরিপে দেখা গেছে, সকালের নাশতায় সবচেয়ে বেশি খাওয়া খাবারের মধ্যে ডিমের পরই কলার অবস্থান। আমেরিকায় একজন মানুষ বছরে গড়ে ৯০টি কলা খেয়ে থাকে, যা কমলা ও আপেলের মোট সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার স্থানীয় এই ফল এখন বিশ্বের সব উষ্ণমণ্ডলীয় দেশে চাষ করা হয়। চলুন দেখে নিই কলা খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায়।
১. কিডনি সুস্থ রাখে
কলায় পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকায় এটি কিডনির কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি কমায়। এটিতে পটাশিয়ামের ধারাবাহিক উপস্থিতি দেওয়ার জন্য কিডনির কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি কমিয়ে তোলে। কলার মাধ্যমে পটাশিয়ামের স্বাভাবিক স্তর বজায় রাখা যায়, যা কিডনির স্বাস্থ্যকে ধারণ করে সাহায্য করে।
২. কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য উপকারী
পটাসিয়াম ও আয়রনের উৎস হলো কলা। এ ছাড়া ভিটামিন-সি, বি-৬ এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ফল এটি। কোষ্ঠকাঠিন্য প্রশমন করতে ও আয়রনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে কলা। তাই গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন কলা খাওয়া উচিত।
৩. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
কলায় উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগের অন্যতম কারণ। নিয়মিত কলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
৪. শক্তির উৎস
ন্যাচারাল সুগার, সলিউবল ফাইবার ও পটাশিয়াম থাকার কারণে যেকোনো ধরনের এনার্জি ড্রিংক, এনার্জি বুস্টারের থেকে অনেক বেশি শক্তি জোগায় কলা। তাই এক্সারসাইজের আগে ও পরে অবশ্যই কলা খান। অ্যাথলিট, টেনিস প্লেয়াররাও এনার্জির জন্য সবচেয়ে বেশি কলার ওপরই ভরসা রাখেন।
৫. চুলের যত্ন করে
কলার পেস্ট চুলে লাগালে চুল মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়। কলায় থাকা পটাশিয়াম এবং ভিটামিন চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলের বৃদ্ধি ঘটায়।
৬. রক্তস্বল্পতা দূর করে
কলায় থাকা আয়রন রক্তস্বল্পতা দূর করে। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন উৎপাদন বাড়ায়, যা রক্তস্বল্পতা দূর করে। অ্যানিমিয়া হলে শরীরে ক্লান্তির অনুভূতি হতে পারে। হতে পারে শ্বাসকষ্ট। কলায় প্রচুর আয়রন রয়েছে। আয়রন রক্তে লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে। ফলে রক্তস্বল্পতা দূর হয়।
৭. চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
কলায় ভিটামিন এ আছে। এটি সুস্থ চোখ বজায় রাখতে এবং দৃষ্টিশক্তিকে ভালো রাখতে কাজ করে।
৮. পেশিতে টান পড়া রোধ করে
কখনো কি মাঝরাতে পেশির টানে ঘুম ভেঙেছে? এ সমস্যা সমাধান করতে পারে কলা। কলা উচ্চ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যা পেশির টানের সমস্যা দূর করে।
৯. মেজাজ ভালো রাখে
কলায় থাকে ট্রিপটোফ্যান নামক একটি উপাদান, যা মস্তিষ্কে সেরোটোনিন হরমোনের উৎপাদন বাড়ায়। সেরোটোনিন হরমোন মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং বিষণ্নতা দূর করে। এ ছাড়া প্রতিটি কলায় গড়ে ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা মন ভালো রাখতে এবং ভালো ঘুম পাওয়ার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
১০. ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক
কলায় থাকা বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন শরীরে ফ্রি রেডিক্যাল দূর করে, যা ক্যানসার সৃষ্টির অন্যতম কারণ। বিশেষ করে কলায় থাকা ভিটামিন সি এবং ফ্ল্যাভোনয়েড ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক।
১১. ভিটামিনের ঘটতি পূরণ করে
ভিটামিন ঘাটতি পূরণ করে কলা। গড়ে একটি কলা আমাদের দৈনন্দিন ভিটামিন বি৬ চাহিদার ৫ শতাংশ পূরণ করতে পারে। এটি শরীরের সুস্থ কোষ তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় ইনসুলিন, হিমোগ্লোবিন এবং অ্যামিনো অ্যাসিড গঠনে সাহায্য করে। এ ছাড়া ভিটামিন সি দৈনন্দিন চাহিদা ১৫ শতাংশ কলা পূরণ করে।
১২. হজমে উন্নতি করে
কলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজমশক্তির উন্নতিতে সাহায্য করে। ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়ার মতো হজমের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। এ ছাড়া কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে, যা পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
১৩. ডায়রিয়া জন্য উপযোগী
কলায় অবস্থিত এক ধরনের প্রতিরোধী স্টার্চ, যা পরিপাকের প্রক্রিয়াকে সচল করে এবং বৃহদন্ত্রে গিয়ে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া খাদ্যে পরিণত হতে পারে। ফলে যখন ডায়রিয়া হয় তখন স্বাস্থ্য ফেরাতে কলা বেশ উপকার করে।
১৪. স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
কলায় থাকা ভিটামিন বি৬ এবং ম্যাগনেসিয়াম মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। তাই পড়াশোনার সময় বা যেকোনো মানসিক কাজে কলা খাওয়া উচিত।
১৫. হাড়ের শক্তি বাড়ায়
কলায় ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, যা হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। নিয়মিত কলা খেলে হাড় মজবুত হয় এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমে।
১৬. ওজন কমাতে সহায়ক
কলায় ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি। ফলে এটি খেলে পেট ভরে যায় এবং ক্ষুধা কম লাগে। তাই যারা ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য কলা একটি আদর্শ ফল।
১৭. ত্বকের উন্নতি করে
একটি মাঝারি আকারের কলাতে দৈনিক চাহিদার ১৩ শতাংশ ম্যাঙ্গানিজ থাকে। ম্যাঙ্গানিজ আমাদের ত্বক উন্নত করতে সাহায্য করে। ম্যাঙ্গানিজ কোলাজেন তৈরির গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা তারুণ্য ধরে রাখে এবং উন্মুক্ত রেডিক্যাল থেকে হওয়া ত্বকের ক্ষতি ও বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে।
১৮. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
কলাতে পাওয়া আরেকটি প্রাকৃতিক পদার্থ ফ্রুক্টুলিগোস্যাকারাইডস প্রোবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। এর কারণে কলা শরীরের ক্যালসিয়াম শোষণ করার ক্ষমতা বাড়ায় এবং ভালো প্রোবায়োটিক সরবরাহ করে, যা হজমের স্বাস্থ্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে।

গত ৮ জুন নিউইয়র্কের হান্টিংটন হাসপাতালে ভোর সাড়ে তিনটায় জন্ম হয় জিবরান আনামের। জেমসসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যও তখন উপস্থিত ছিলেন।
১৫ দিন আগে
নভেম্বর মাসে শুধু দিনে ভ্রমণ, রাত যাপন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ডিসেম্বর–জানুয়ারিতে সীমিত রাত যাপন।
১৫ দিন আগে
সত্তর বছর বয়সী দৃষ্টিহীন রোগী শিলা আরভিন, এই প্রযুক্তির সাহায্যে আবার বই পড়তে এবং ক্রসওয়ার্ড মেলাতে পারছেন। বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এটিকে ‘অভূতপূর্ব’ এক অভিজ্ঞতা বলে বর্ণনা করেন।
১৬ দিন আগে