
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

চিরকুটের একসময়ের কি–বোর্ডিস্ট ও সুরকার–সংগীত পরিচালক এবং গায়ক জাহিদ নিরব বিয়ে করেছেন। ২৩ অক্টোবর রাতে ঢাকার নিকেতনে নিরবের বাসায় দুই পরিবারের অল্প কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। খবরটি নিশ্চিত করেছেন জাহিদ নিরব নিজেই।
নববধূ সূচনা তাসনীম রূপচর্চাবিষয়ক একটি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী। বিয়ের পরদিনই তাঁরা সৌদি আরবের মক্কায় ওমরাহ পালনে গেছেন।
মক্কা থেকে নিরব বলেন,‘আমাদের বন্ধুত্বের সম্পর্ক ১১ বছরের। সবসময় পাশে থেকেছে, ছিল এক ধরনের ভরসা। কিছুদিন আগে সম্পর্কটাকে জীবনের পথে সঙ্গী করার ইচ্ছা থেকে তাকে প্রস্তাব দিই। ৩৮ দিনের প্রেম শেষে আমরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিই।’
নিজেদের ঘরোয়া আয়োজনে বিয়ে সেরে এরপরই মক্কার পথে রওনা হন নিরব–তাসনীম। নিরব বলেন, ‘ইচ্ছে ছিল, বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে ওমরাহ আসব। ভিসা হাতে পেয়েই দুই পরিবারের কয়েকজনকে নিয়ে আয়োজন সেরে ফেলেছি। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
বিয়েতে উকিল বাবা ছিলেন নাটকের পরিচিত মুখ জিয়াউল হক পলাশ। নিরব জানান, জীবনের এই যাত্রায় পলাশকে কাছে পেয়ে তিনি খুশি।
ব্যান্ডদলের বাইরে বিজ্ঞাপন দুনিয়ায় বেশ আলোচিত জাহিদ; ২০১৮ সাল থেকে প্রায় তিন শতাধিক বিজ্ঞাপনের মিউজিক করেছেন। শুধু বিজ্ঞাপনের আবহসংগীত নয়, ‘ক্লোজআপ কাছে আসার গল্প’, শর্ট ফিল্ম এবং ফিকশনে কাজ করে এরই মধ্যে আবহসংগীতে আলো ছড়িয়েছেন তিনি। ‘মহানগর’, ‘মুন্সিগিরি’, ‘দ্য ডার্ক সাইড অব ঢাকা’র মতো ওয়েব ফিল্মের আবহসংগীত করেছেন তিনি।
সিনেমাতেও নাম লিখিয়েছেন জাহিদ নিরব; আলোচিত ‘পরাণ’ সিনেমার আবহসংগীত তাঁর, ‘পদ্মপুরাণ’ সিনেমার আবাহসংগীতসহ সিনেমাটির থিম সং ‘শোনাতে এসেছি আজ পদ্মাপুরাণ’ গান কম্পোজিশন করেছেন জাহিদ নিরব।
জাহিদ নিরব পরী মণির ‘প্রীতিলতা’ ও আরিফিন শুভর ‘নূর’ সিনেমার আবহসংগীতের কাজ করছেন। পারিবারিকভাবেই সংগীতের ভুবনে যাত্রা শুরু করা জাহিদ নিরবের সংগীতে হাতেখড়ি তাঁর বাবার হাত ধরেই।

চিরকুটের একসময়ের কি–বোর্ডিস্ট ও সুরকার–সংগীত পরিচালক এবং গায়ক জাহিদ নিরব বিয়ে করেছেন। ২৩ অক্টোবর রাতে ঢাকার নিকেতনে নিরবের বাসায় দুই পরিবারের অল্প কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। খবরটি নিশ্চিত করেছেন জাহিদ নিরব নিজেই।
নববধূ সূচনা তাসনীম রূপচর্চাবিষয়ক একটি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী। বিয়ের পরদিনই তাঁরা সৌদি আরবের মক্কায় ওমরাহ পালনে গেছেন।
মক্কা থেকে নিরব বলেন,‘আমাদের বন্ধুত্বের সম্পর্ক ১১ বছরের। সবসময় পাশে থেকেছে, ছিল এক ধরনের ভরসা। কিছুদিন আগে সম্পর্কটাকে জীবনের পথে সঙ্গী করার ইচ্ছা থেকে তাকে প্রস্তাব দিই। ৩৮ দিনের প্রেম শেষে আমরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিই।’
নিজেদের ঘরোয়া আয়োজনে বিয়ে সেরে এরপরই মক্কার পথে রওনা হন নিরব–তাসনীম। নিরব বলেন, ‘ইচ্ছে ছিল, বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে ওমরাহ আসব। ভিসা হাতে পেয়েই দুই পরিবারের কয়েকজনকে নিয়ে আয়োজন সেরে ফেলেছি। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
বিয়েতে উকিল বাবা ছিলেন নাটকের পরিচিত মুখ জিয়াউল হক পলাশ। নিরব জানান, জীবনের এই যাত্রায় পলাশকে কাছে পেয়ে তিনি খুশি।
ব্যান্ডদলের বাইরে বিজ্ঞাপন দুনিয়ায় বেশ আলোচিত জাহিদ; ২০১৮ সাল থেকে প্রায় তিন শতাধিক বিজ্ঞাপনের মিউজিক করেছেন। শুধু বিজ্ঞাপনের আবহসংগীত নয়, ‘ক্লোজআপ কাছে আসার গল্প’, শর্ট ফিল্ম এবং ফিকশনে কাজ করে এরই মধ্যে আবহসংগীতে আলো ছড়িয়েছেন তিনি। ‘মহানগর’, ‘মুন্সিগিরি’, ‘দ্য ডার্ক সাইড অব ঢাকা’র মতো ওয়েব ফিল্মের আবহসংগীত করেছেন তিনি।
সিনেমাতেও নাম লিখিয়েছেন জাহিদ নিরব; আলোচিত ‘পরাণ’ সিনেমার আবহসংগীত তাঁর, ‘পদ্মপুরাণ’ সিনেমার আবাহসংগীতসহ সিনেমাটির থিম সং ‘শোনাতে এসেছি আজ পদ্মাপুরাণ’ গান কম্পোজিশন করেছেন জাহিদ নিরব।
জাহিদ নিরব পরী মণির ‘প্রীতিলতা’ ও আরিফিন শুভর ‘নূর’ সিনেমার আবহসংগীতের কাজ করছেন। পারিবারিকভাবেই সংগীতের ভুবনে যাত্রা শুরু করা জাহিদ নিরবের সংগীতে হাতেখড়ি তাঁর বাবার হাত ধরেই।

পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’
৩ দিন আগে
কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যরা প্যারাট্রুপারদের পথ দেখিয়ে পুংলি ব্রিজের দিকে নিয়ে যায় এবং ব্রিজটি দখল করে নেয়। এর ফলে ময়মনসিংহ ও জামালপুর থেকে পিছু হটা পাকিস্তানি ৯৩ ব্রিগেডের সৈন্যরা ঢাকার দিকে যাওয়ার পথে আটকা পড়ে।
৫ দিন আগে
ঢাকার চারপাশের বৃত্ত বা ‘লুপ’ ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে পুরোপুরি সম্পন্ন হয়ে যায়। উত্তরে ময়মনসিংহ মুক্ত হওয়ার পর মিত্রবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকার দিকে ছুটছে, পূর্বে মেঘনা পাড় হয়ে নরসিংদীর দিকে অগ্রসর হচ্ছে বিশাল বহর, আর পশ্চিমে পদ্মার পাড়ে চলছে তুমুল প্রস্তুতি।
৬ দিন আগে
পাকিস্তানি জেনারেলরা তাদের তথাকথিত ‘ফোর্ট্রেস ডিফেন্স’ বা দুর্গ রক্ষা কৌশলের ওপর যে অন্ধ বিশ্বাস রেখেছিল, তা তখন অন্ধের মতোই তাদের হোঁচট খাওয়াচ্ছিল। একদিকে বিশ্বরাজনীতির দাবার বোর্ডে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সপ্তম নৌ বহর পাঠানোর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে স্নায়ুযুদ্ধের উত্তাপ ছড়াচ্ছিল, অন্যদিকে বাংলার
৭ দিন আগে