ক্ষমা চাইলেন বলিউড বাদশা

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

গতকাল বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান ৬০ বছরে পা রেখেছেন। তার জন্মদিন উদযাপন ঘিরে কমতি রাখেননি ভক্তরা। প্রিয় তারকার বিশেষ দিনটি যেন উৎসব পরিণত হয়েছিল। শাহরুখের বাংলো ‘মন্নত’র সামনে সকাল থেকে ভিড় জমান অনুরাগীরা।

তবে রোববার সন্ধ্যায় সামাজিকমাধ্যমে একপোস্টে তিনি জানান নিরাপত্তার কারণে বাইরে বের হতে পারেবন না। শাহরুখ বলেন, ‘প্রশাসনের পরামর্শ মেনে আমি বাইরে বেরোতে পারবো না। যে অসাধারণ মানুষেরা আমার জন্য অপেক্ষা করছেন, তাদের শুভেচ্ছাও জানাতে পারবো না। আপনাদের সকলের কাছে আমি গভীরভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। কিন্তু এত ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে এবং নিরাপত্তার জন্যই আমাকে এমন পরামর্শ দেয়া হয়েছে।’

শাহরুখ যোগ করেন,’আমাকে বোঝার জন্য এবং আমার উপর বিশ্বাস রাখার জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ। আপনারা আমাকে দেখতে পেলেন না। আমারও আপনাদের দেখতে না পেয়ে খারাপ লাগছে। আপনাদের সকলের সঙ্গে দেখা করার জন্য আমিও অপেক্ষা করে ছিলাম। ভেবেছিলাম, আপনাদের সঙ্গে ভালোবাসা ভাগ করে নেবো আজ। আপনাদের সত্যিই খুব ভালোবাসি।’

অভিনেতার পোস্টের পর অধিকাংশ ভক্তরা মান্নাত ছাড়তে শুরু করেন। তারপরও শাহরুখকে এক ঝলক দেখতে তার বাংলোর সামানে অপেক্ষায় ছিলেন বেশকিছু ভক্ত। তাঁদের অবশ্য নিরাশ করেননি শাহরুখ। রোববার রাত ১২টার দিকে মান্নাতের গেটের সামনে আসেন। সামাজিকমাধ্যমে ভিডিও দেখা যায়, কয়েক সেকেন্ডের জন্য ভক্তদের সামানে আসেন তিনি। এ সময় তিনি হাত নাড়িয়ে ভক্তদের শুভেচ্ছা জানান।

ad
ad

সাত-পাঁচ থেকে আরও পড়ুন

বুদ্ধিজীবীদের রক্ত, গভর্নর হাউজে বোমার ভূমিকম্প আর ‘টাইগার’ এখন খাঁচাবন্দি!

এই ভয়াল ট্র্যাজেডির পাশাপাশি এ দিনই শুরু হয় আত্মসমর্পণের আনুষ্ঠানিক নাটকীয়তাও। ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল মানেকশের চরমপত্রের পর ১৩ ডিসেম্বর রাতে জেনারেল নিয়াজি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর ছিল সেই দিন, যেদিন নিয়াজির আত্মসমর্পণের সেই ঐতিহাসিক সিগন্যালটি দিল্লি থেকে ঢাকায় পৌঁছায়।

১৪ দিন আগে

বিজয়ের ৪৮ ঘণ্টা আগে যেভাবে ‘মগজশূন্য’ করা হয় জাতিকে

একাত্তরের ডিসেম্বরের শুরু থেকেই যখন রণাঙ্গনে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় নিশ্চিত হয়ে আসছিল, তখনই গভর্নর হাউসের অন্দরমহলে মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী এক ভয়ংকর নীলনকশা চূড়ান্ত করেন। তাঁর ডায়েরিতেই পাওয়া যায় সেই মৃত্যু-তালিকা, যেখানে লেখা ছিল দেশের প্রথিতযশা শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিকদের নাম।

১৪ দিন আগে

ঢাকার গলায় ‘ফাঁস’, শিরোমণির ট্যাংক যুদ্ধ এবং বুদ্ধিজীবী হত্যার ছক!

১৩ ডিসেম্বর ঢাকার আকাশ, বাতাস এবং মাটি সব কিছুই যেন পাকিস্তানি জেনারেলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। জেনারেল নিয়াজি তার ক্যান্টনমেন্টের সুরক্ষিত ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে বসে ম্যাপের দিকে তাকিয়ে দেখছিলেন যে, পালানোর আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।

১৫ দিন আগে

পাকিস্তানিদের শেষ ভরসা সপ্তম নৌ বহরও পরিণত মরীচিকায়

পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’

১৬ দিন আগে