
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ভয়াবহ বন্যায় নোয়াখালী, কুমিল্লা, ফেনী, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, ও মৌলভীবাজার এই ছয়টি জেলার প্রায় ১৮ লাখ মানুষ ক্ষত্রিগ্রস্ত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যমতে, ফেনীর ফুলগাজী উপজেলায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। ভয়াবহ বন্যায় ভেসে যাচ্ছে ঘর, বাড়ি, পশু, খামারের মুরগি, দোকানের জিনিসপত্র ইত্যাদি। বন্যা কবলিত এলাকার মানুষের কষ্টের সীমা নেই। এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগেও মাথা ঠান্ডা রেখে নিজেদের শক্ত রাখতে হবে। সম্পদের চেয়েও জীবনের মূল্য অনেক বেশি। তাই এসময়ে কী করা উচিত, এবং কী করা উচিত নয় সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।
বন্যার সময় সুস্থ ও নিরাপদে থাকতে যা করবেন

ভয়াবহ বন্যায় নোয়াখালী, কুমিল্লা, ফেনী, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, ও মৌলভীবাজার এই ছয়টি জেলার প্রায় ১৮ লাখ মানুষ ক্ষত্রিগ্রস্ত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যমতে, ফেনীর ফুলগাজী উপজেলায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। ভয়াবহ বন্যায় ভেসে যাচ্ছে ঘর, বাড়ি, পশু, খামারের মুরগি, দোকানের জিনিসপত্র ইত্যাদি। বন্যা কবলিত এলাকার মানুষের কষ্টের সীমা নেই। এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগেও মাথা ঠান্ডা রেখে নিজেদের শক্ত রাখতে হবে। সম্পদের চেয়েও জীবনের মূল্য অনেক বেশি। তাই এসময়ে কী করা উচিত, এবং কী করা উচিত নয় সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।
বন্যার সময় সুস্থ ও নিরাপদে থাকতে যা করবেন

এই ভয়াল ট্র্যাজেডির পাশাপাশি এ দিনই শুরু হয় আত্মসমর্পণের আনুষ্ঠানিক নাটকীয়তাও। ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল মানেকশের চরমপত্রের পর ১৩ ডিসেম্বর রাতে জেনারেল নিয়াজি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর ছিল সেই দিন, যেদিন নিয়াজির আত্মসমর্পণের সেই ঐতিহাসিক সিগন্যালটি দিল্লি থেকে ঢাকায় পৌঁছায়।
১৫ দিন আগে
একাত্তরের ডিসেম্বরের শুরু থেকেই যখন রণাঙ্গনে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় নিশ্চিত হয়ে আসছিল, তখনই গভর্নর হাউসের অন্দরমহলে মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী এক ভয়ংকর নীলনকশা চূড়ান্ত করেন। তাঁর ডায়েরিতেই পাওয়া যায় সেই মৃত্যু-তালিকা, যেখানে লেখা ছিল দেশের প্রথিতযশা শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিকদের নাম।
১৫ দিন আগে
১৩ ডিসেম্বর ঢাকার আকাশ, বাতাস এবং মাটি সব কিছুই যেন পাকিস্তানি জেনারেলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। জেনারেল নিয়াজি তার ক্যান্টনমেন্টের সুরক্ষিত ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে বসে ম্যাপের দিকে তাকিয়ে দেখছিলেন যে, পালানোর আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।
১৬ দিন আগে
পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’
১৭ দিন আগে