অরুণ কুমার
জীবনের মতো গল্প
ছাইয়ের ভেতর অমূল্য রতন খুঁজে বলেছেন কবি। কিন্তু পাওয়া যায় কি? যায় না। তবে কয়লাখনিতেই মেলে হিরার মতো মহামূল্যবান রত্ন। সাহিত্যের উপাদানও আমাদের চারপাশের জীবনেও মেলে। আমাদের চোখে পড়ে না। লেখকেরা ঠিকই ছাইয়ের ভেতর মনিমানিক্য খোঁজার মতো, চারপাশের জগৎ থেকে গল্প বা উপন্যাসের উপাদান খুঁজে নেন।ল্য রতন খুঁজে বলেছেন কবি। কিন্তু পাওয়া যায় কি? যায় না। তবে কয়লাখনিতেই মেলে হিরার মতো মহামূল্যবান রত্ন। সাহিত্যের উপাদানও আমাদের চারপাশের জীবনেও মেলে। আমাদের চোখে পড়ে না। লেখকেরা ঠিকই ছাইয়ের ভেতর মনিমানিক্য খোঁজার মতো, চারপাশের জগৎ থেকে গল্প বা উপন্যাসের উপাদান খুঁজে নেন।
জমির করাতির বিধবা বউ বিভূতিভূষণকে নিজের ছেলের মতো ভালো বাসেন। তাঁর ছেলে স্কুলে বিভূতির সহপাঠী ছিলেন, ছোটবেলাতেই সে গাছ থেকে পড়ে মারা যায়। তারপর থেকেই বিভূতির প্রতি বড্ড মায়া বৃদ্ধার। গ্রামে এলেই তিনি বিভূতিকে দেখতে আসবেন।
জঙ্গল থেকে পেড়ে আনা নোনা আতা কিংবা বুনো পেয়ারা তার হাতে থাকবেই। বিভূতিকে খাওয়াবার জন্য।
একবার গ্রামে গিয়ে সেই বৃদ্ধাকেই দেখতে পান দাঁড়িঘাটার পুলের কাছে। বিভূতিকে তিনি দেখেও না দেখার ভান করেন।
বিভূতি অনেক চেষ্টা করেন তাঁর সঙ্গে কথা বলার। বুড়ি কিন্তু নীরব। বুড়ি বড্ড অভিমানী। হতাশ হয়ে ফিরে আসেন বিভূতি।
প্রতিবেশীদের জিজ্ঞেস করেন তাঁল এমন আচরণের কারণ।
জানা যায়, জমির করাতির বউ সেদিন সকালেই মারা গেছেন। এবং বিভূতিভূষনেণেরা গাঁয়ে ফেরার আগেই তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছে, সেটা ওই দাঁড়িঘাটার পুলের কাছে। বিভূতিভূষণ এই বৃদ্ধাকে নিয়ে পরে লিখেছিলেন তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ গল্প ‘আহ্বান’। কিন্তু মৃত বুড়িকে দেখলেন কী করে তিনি?
সম্ভবত বিভূবিভূষণ হ্যালুসিনেট করেছিলেন।
সূত্র: পথের কবি/কিশলয় ঠাকুর
জীবনের মতো গল্প
ছাইয়ের ভেতর অমূল্য রতন খুঁজে বলেছেন কবি। কিন্তু পাওয়া যায় কি? যায় না। তবে কয়লাখনিতেই মেলে হিরার মতো মহামূল্যবান রত্ন। সাহিত্যের উপাদানও আমাদের চারপাশের জীবনেও মেলে। আমাদের চোখে পড়ে না। লেখকেরা ঠিকই ছাইয়ের ভেতর মনিমানিক্য খোঁজার মতো, চারপাশের জগৎ থেকে গল্প বা উপন্যাসের উপাদান খুঁজে নেন।ল্য রতন খুঁজে বলেছেন কবি। কিন্তু পাওয়া যায় কি? যায় না। তবে কয়লাখনিতেই মেলে হিরার মতো মহামূল্যবান রত্ন। সাহিত্যের উপাদানও আমাদের চারপাশের জীবনেও মেলে। আমাদের চোখে পড়ে না। লেখকেরা ঠিকই ছাইয়ের ভেতর মনিমানিক্য খোঁজার মতো, চারপাশের জগৎ থেকে গল্প বা উপন্যাসের উপাদান খুঁজে নেন।
জমির করাতির বিধবা বউ বিভূতিভূষণকে নিজের ছেলের মতো ভালো বাসেন। তাঁর ছেলে স্কুলে বিভূতির সহপাঠী ছিলেন, ছোটবেলাতেই সে গাছ থেকে পড়ে মারা যায়। তারপর থেকেই বিভূতির প্রতি বড্ড মায়া বৃদ্ধার। গ্রামে এলেই তিনি বিভূতিকে দেখতে আসবেন।
জঙ্গল থেকে পেড়ে আনা নোনা আতা কিংবা বুনো পেয়ারা তার হাতে থাকবেই। বিভূতিকে খাওয়াবার জন্য।
একবার গ্রামে গিয়ে সেই বৃদ্ধাকেই দেখতে পান দাঁড়িঘাটার পুলের কাছে। বিভূতিকে তিনি দেখেও না দেখার ভান করেন।
বিভূতি অনেক চেষ্টা করেন তাঁর সঙ্গে কথা বলার। বুড়ি কিন্তু নীরব। বুড়ি বড্ড অভিমানী। হতাশ হয়ে ফিরে আসেন বিভূতি।
প্রতিবেশীদের জিজ্ঞেস করেন তাঁল এমন আচরণের কারণ।
জানা যায়, জমির করাতির বউ সেদিন সকালেই মারা গেছেন। এবং বিভূতিভূষনেণেরা গাঁয়ে ফেরার আগেই তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছে, সেটা ওই দাঁড়িঘাটার পুলের কাছে। বিভূতিভূষণ এই বৃদ্ধাকে নিয়ে পরে লিখেছিলেন তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ গল্প ‘আহ্বান’। কিন্তু মৃত বুড়িকে দেখলেন কী করে তিনি?
সম্ভবত বিভূবিভূষণ হ্যালুসিনেট করেছিলেন।
সূত্র: পথের কবি/কিশলয় ঠাকুর
ক্যারিয়ারের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়ায় সংগীত সফরে আছেন তাহসান। তিনি বলেন, ‘অভিনয় তো আগেই ইতি টেনেছি। এবার গান। কণ্ঠনালির সমস্যার পর এখন ভালোর দিকে। তবে গান ছাড়ার সিদ্ধান্তটা একান্ত ব্যক্তিগত। বলতে চাই না।’
২২ দিন আগেভিডিও বার্তায় হানিয়া বলেছিলেন, তিনি বাংলাদেশে আসছেন একটি ছোট্ট সারপ্রাইজ নিয়ে। সেই ‘সারপ্রাইজ’ ঠিক কী, তা হয়তো করপোরেট ইভেন্টের সীমায় আটকে থাকবে। কিন্তু ভক্তদের কাছে সবচেয়ে বড় চমক তো তিনি নিজেই— ঢাকায় এসে, এই শহরের মাটিতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের প্রতি সমর্থন জানানো।
২৩ দিন আগেকবি রেজাউদ্দিন স্টালিনকে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। রবিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২৩ দিন আগেঅনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লেখক ও গবেষক রেহনুমা আহমেদ, সংগীতশিল্পী কফিল আহমেদ, বিশ্বসূফি সংস্থার সদস্য হাসান শাহ সুরেশ্বরী দীপু নূরী, সায়ান, অরূপ রাহী, কাজী কৃষ্ণকলি ইসলাম, সহজিয়া ব্যান্ডের রাজুসহ বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী, সাংবাদিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা। অনুষ্ঠানের শুরুতেই শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সমগীতের সভাপ্রধ
২৪ দিন আগে