
বিনোদন ডেস্ক

গানের দল সমগীত আয়োজন করেছে তাদের নতুন গান ‘ধর্ম যার যার’–এর মিউজিক ভিডিও প্রকাশনা উৎসব।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকার পান্থপথের দৃকপাঠ ভবনে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লেখক ও গবেষক রেহনুমা আহমেদ, সংগীতশিল্পী কফিল আহমেদ, বিশ্বসূফি সংস্থার সদস্য হাসান শাহ সুরেশ্বরী দীপু নূরী, সায়ান, অরূপ রাহী, কাজী কৃষ্ণকলি ইসলাম, সহজিয়া ব্যান্ডের রাজুসহ বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী, সাংবাদিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সমগীতের সভাপ্রধান রেবেকা নীলা। এরপর শুরু হয় উদ্বোধনী পর্বের অংশ। সেখানে একে একে গান করেন রবি বাউল, কীর্তনীয়া অর্চনা দেবনাথ ও মায়া সাহা, এবং সুরেশ্বর দরবারের সোহাগ দেওয়ান।
এরপর উদ্বোধন করা হয় ধর্ম যার যার গানটি। উদ্বোধন করেন শিল্পী কফিল আহমেদ। গানটির প্রথম প্রদর্শনীর পর উদ্বোধনী বক্তব্য দেন লেখক ও গবেষক রেহনুমা আহমেদ।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন শিল্পী মোস্তফা জামান, বিশ্বসূফি সংস্থার সদস্য হাসান শাহ সুরেশ্বরী দীপু নূরী, শিল্পী অরূপ রাহী, চলচ্চিত্র নির্মাতা আকরাম খান এবং গান করেন সহজিয়া ব্যান্ডের রাজু, সায়ান, অর্জুন কর।
সব শেষে কবি ও শিল্পী কফিল আহমেদের বক্তব্য ও গানের মধ্য দিয়ে আয়োজন সমাপ্ত হয়।
বক্তারা বলেন, বৈচিত্র্যময় সমাজে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহাবস্থান প্রতিষ্ঠায় এই গান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
গানের দল সমগীত জানায়, ‘ধর্ম যার যার’ গানটির মাধ্যমে তারা বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষের মধ্যে সমতা, সহমর্মিতা ও মানবিক বন্ধনের বার্তা ছড়িয়ে দিতে চায়।
সন্ধ্যা ৭টায় গানটি সমগীতের ফেসবুক পেইজ এবং ইউটিউব চ্যানেল থেকে একযোগে সম্প্রাচারিত হয়।

গানের দল সমগীত আয়োজন করেছে তাদের নতুন গান ‘ধর্ম যার যার’–এর মিউজিক ভিডিও প্রকাশনা উৎসব।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকার পান্থপথের দৃকপাঠ ভবনে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লেখক ও গবেষক রেহনুমা আহমেদ, সংগীতশিল্পী কফিল আহমেদ, বিশ্বসূফি সংস্থার সদস্য হাসান শাহ সুরেশ্বরী দীপু নূরী, সায়ান, অরূপ রাহী, কাজী কৃষ্ণকলি ইসলাম, সহজিয়া ব্যান্ডের রাজুসহ বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী, সাংবাদিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সমগীতের সভাপ্রধান রেবেকা নীলা। এরপর শুরু হয় উদ্বোধনী পর্বের অংশ। সেখানে একে একে গান করেন রবি বাউল, কীর্তনীয়া অর্চনা দেবনাথ ও মায়া সাহা, এবং সুরেশ্বর দরবারের সোহাগ দেওয়ান।
এরপর উদ্বোধন করা হয় ধর্ম যার যার গানটি। উদ্বোধন করেন শিল্পী কফিল আহমেদ। গানটির প্রথম প্রদর্শনীর পর উদ্বোধনী বক্তব্য দেন লেখক ও গবেষক রেহনুমা আহমেদ।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন শিল্পী মোস্তফা জামান, বিশ্বসূফি সংস্থার সদস্য হাসান শাহ সুরেশ্বরী দীপু নূরী, শিল্পী অরূপ রাহী, চলচ্চিত্র নির্মাতা আকরাম খান এবং গান করেন সহজিয়া ব্যান্ডের রাজু, সায়ান, অর্জুন কর।
সব শেষে কবি ও শিল্পী কফিল আহমেদের বক্তব্য ও গানের মধ্য দিয়ে আয়োজন সমাপ্ত হয়।
বক্তারা বলেন, বৈচিত্র্যময় সমাজে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহাবস্থান প্রতিষ্ঠায় এই গান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
গানের দল সমগীত জানায়, ‘ধর্ম যার যার’ গানটির মাধ্যমে তারা বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষের মধ্যে সমতা, সহমর্মিতা ও মানবিক বন্ধনের বার্তা ছড়িয়ে দিতে চায়।
সন্ধ্যা ৭টায় গানটি সমগীতের ফেসবুক পেইজ এবং ইউটিউব চ্যানেল থেকে একযোগে সম্প্রাচারিত হয়।

পাকিস্তানি ১২ ফ্রন্টিয়ার ফোর্সের অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল কামাল ও তার সৈন্যরা এই প্রচণ্ড আক্রমণের মুখে টিকতে না পেরে বিপুল অস্ত্রশস্ত্র ফেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। আখাউড়া স্টেশনের দখল নেয় মুক্তিবাহিনী।
৩ দিন আগে
কামালপুর কেবল একটি বিওপি বা বর্ডার আউটপোস্ট ছিল না, এটি ছিল পাকিস্তানি বাহিনীর অহংকারের প্রতীক এবং ঢাকা বিজয়ের চাবিকাঠি। এ যুদ্ধের কাহিনি কোনো সাধারণ যুদ্ধের বিবরণ নয়; বারুদ, কাদা, রক্ত ও মানুষের অকল্পনীয় জেদের এক মহাকাব্যিক উপাখ্যান।
৩ দিন আগে
সব প্রস্তুতি শেষ হলে আজ মধ্যরাত অথবা শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালের মধ্যে খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রফেসর ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
৩ দিন আগে
সারা রাত ধরে চলা গুলিবিনিময় ও আর্টিলারি হামলার পর পাকিস্তানি সৈন্যরা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। পলায়নপর অনেক পাকিস্তানি সৈন্য তিতাস নদীতে ঝাঁপ দেয়। শীতের রাতে ভারী বুট ও ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় নদী পার হতে গিয়ে তাদের অনেকের সলিল সমাধি ঘটে। যারা বেঁচে ছিলেন, তারা রেললাইন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে পালিয়ে যান।
৪ দিন আগে