অরুণ কুমার
আজকাল চিঠির জায়গা দখল করে নিয়েছে মেসেঞ্জার কিংবা হোয়াটসঅ্যাপের মতো অ্যাপগুলো। তাই চিঠি লেখার প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়েছে। এই দুই মাধ্যমেও আমরা খুব সহজেই ছোট ছোট বাক্য দিয়ে নিজেদের অবস্থা বা মনের কথা লিখে ফেলতে পারি। কিন্তু চিঠির যুগে প্রেরক আর প্রাপকের সরাসরি চ্যাটের কোনো সুযোগ ছিল না। তাই চিঠি লেখার পর প্রাপক অপেক্ষা করতেন। প্রাপক চিঠি পড়ে তারপর জবাব দিতেন। চিঠি লেখার পর জবাব আসতে কয়েক সপ্তাহ থেকে কয়েক মাস সময় লাগত। তাই প্রেরক যথা সম্ভব নিজের বক্তব্য বিস্তারিত লিখতে। জবাবও আসত বিস্তারিত। তাই খুব ছোট চিঠিও অর্ধপৃষ্ঠা হয়ে যেত। কিন্তু সে কালেও মাঝে মাঝে মেসেনঞ্জারে বা হোয়াটসঅ্যাপের মতো সংক্ষিপ্ত চিঠি লেখা হতো। যদিও কালেভদ্রে। কিন্তু বিখ্যাত ফরাসী লেখক ভিক্টর হুগো যা করেছিলেন, তা রীতিমতো বিস্ময়কর!
ভিক্টর হুগো বিখ্যাত ফরাসী লেখক। তাঁর লেখক জীবনের শ্রেষ্ঠতম কীর্তি বলে মনে করা হয় ‘লা মিজারেবল’ উপন্যাসকে। প্রকাশিত হয় ১৮৬২ সালে। প্রকাশের পরপরই পাঠক ও সমালোচক মহলে সাড়া পড়ে যায়। চলে চর্চা। কেউ উপন্যাস সম্পর্কে ইতিবাচক কথা বলেন তো, কেউ আবার সমালোচনা করে ধুয়ে দেন হুগোকে। সাধারণত এ ধরনের তর্ক, আলোচনা-সমালোচনায় বইয়ের কাটতি বাড়ে। কিন্তু হুগো বুঝতে পারছিলেন না, বইটি কেমন বিক্রি হচ্ছে।
সম্ভবত একটু উদ্বিগ্নও ছিলেন। তখন তো মোবাইলের যুগ নয়, এমনকী টেলিফোনও তখন আবিষ্কৃত হয়নি। সেই সময় বই বিক্রিবাট্টার ব্যাপারে খোঁজ নেওয়ার দুটি মাত্র উপায় —হয় লেখককের সঙ্গে সরাসিরি দেখা করা, অথবা চিঠি লিখে জানাতে চাওয়া।
হুগো দ্বিতীয় পথটিই অনুসরণ করলেন, প্রকাশককে লিখলেন একটা চিঠি।
সেই চিঠিতে কোনো বাক্য ছিল না, শব্দ ছিল না, এমনকী একটা অক্ষরও ছিল না।
তাহলে চিঠির মর্ম প্রকাশক বুঝবেন কী করে?
হুগো শুধু একটা যতি চিহ্ন ব্যবহার করলেন। সাদা কাগজে লিখলেন ‘?’।
রসিকতায় প্রকাশকও কম যান না। হুগোর চিঠির মর্ম তিনি বুঝতে ভুল করেননি, জবাবে লিখলেন ‘!।
আজকাল চিঠির জায়গা দখল করে নিয়েছে মেসেঞ্জার কিংবা হোয়াটসঅ্যাপের মতো অ্যাপগুলো। তাই চিঠি লেখার প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়েছে। এই দুই মাধ্যমেও আমরা খুব সহজেই ছোট ছোট বাক্য দিয়ে নিজেদের অবস্থা বা মনের কথা লিখে ফেলতে পারি। কিন্তু চিঠির যুগে প্রেরক আর প্রাপকের সরাসরি চ্যাটের কোনো সুযোগ ছিল না। তাই চিঠি লেখার পর প্রাপক অপেক্ষা করতেন। প্রাপক চিঠি পড়ে তারপর জবাব দিতেন। চিঠি লেখার পর জবাব আসতে কয়েক সপ্তাহ থেকে কয়েক মাস সময় লাগত। তাই প্রেরক যথা সম্ভব নিজের বক্তব্য বিস্তারিত লিখতে। জবাবও আসত বিস্তারিত। তাই খুব ছোট চিঠিও অর্ধপৃষ্ঠা হয়ে যেত। কিন্তু সে কালেও মাঝে মাঝে মেসেনঞ্জারে বা হোয়াটসঅ্যাপের মতো সংক্ষিপ্ত চিঠি লেখা হতো। যদিও কালেভদ্রে। কিন্তু বিখ্যাত ফরাসী লেখক ভিক্টর হুগো যা করেছিলেন, তা রীতিমতো বিস্ময়কর!
ভিক্টর হুগো বিখ্যাত ফরাসী লেখক। তাঁর লেখক জীবনের শ্রেষ্ঠতম কীর্তি বলে মনে করা হয় ‘লা মিজারেবল’ উপন্যাসকে। প্রকাশিত হয় ১৮৬২ সালে। প্রকাশের পরপরই পাঠক ও সমালোচক মহলে সাড়া পড়ে যায়। চলে চর্চা। কেউ উপন্যাস সম্পর্কে ইতিবাচক কথা বলেন তো, কেউ আবার সমালোচনা করে ধুয়ে দেন হুগোকে। সাধারণত এ ধরনের তর্ক, আলোচনা-সমালোচনায় বইয়ের কাটতি বাড়ে। কিন্তু হুগো বুঝতে পারছিলেন না, বইটি কেমন বিক্রি হচ্ছে।
সম্ভবত একটু উদ্বিগ্নও ছিলেন। তখন তো মোবাইলের যুগ নয়, এমনকী টেলিফোনও তখন আবিষ্কৃত হয়নি। সেই সময় বই বিক্রিবাট্টার ব্যাপারে খোঁজ নেওয়ার দুটি মাত্র উপায় —হয় লেখককের সঙ্গে সরাসিরি দেখা করা, অথবা চিঠি লিখে জানাতে চাওয়া।
হুগো দ্বিতীয় পথটিই অনুসরণ করলেন, প্রকাশককে লিখলেন একটা চিঠি।
সেই চিঠিতে কোনো বাক্য ছিল না, শব্দ ছিল না, এমনকী একটা অক্ষরও ছিল না।
তাহলে চিঠির মর্ম প্রকাশক বুঝবেন কী করে?
হুগো শুধু একটা যতি চিহ্ন ব্যবহার করলেন। সাদা কাগজে লিখলেন ‘?’।
রসিকতায় প্রকাশকও কম যান না। হুগোর চিঠির মর্ম তিনি বুঝতে ভুল করেননি, জবাবে লিখলেন ‘!।
ক্যারিয়ারের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়ায় সংগীত সফরে আছেন তাহসান। তিনি বলেন, ‘অভিনয় তো আগেই ইতি টেনেছি। এবার গান। কণ্ঠনালির সমস্যার পর এখন ভালোর দিকে। তবে গান ছাড়ার সিদ্ধান্তটা একান্ত ব্যক্তিগত। বলতে চাই না।’
২২ দিন আগেভিডিও বার্তায় হানিয়া বলেছিলেন, তিনি বাংলাদেশে আসছেন একটি ছোট্ট সারপ্রাইজ নিয়ে। সেই ‘সারপ্রাইজ’ ঠিক কী, তা হয়তো করপোরেট ইভেন্টের সীমায় আটকে থাকবে। কিন্তু ভক্তদের কাছে সবচেয়ে বড় চমক তো তিনি নিজেই— ঢাকায় এসে, এই শহরের মাটিতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের প্রতি সমর্থন জানানো।
২৩ দিন আগেকবি রেজাউদ্দিন স্টালিনকে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। রবিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২৩ দিন আগেঅনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লেখক ও গবেষক রেহনুমা আহমেদ, সংগীতশিল্পী কফিল আহমেদ, বিশ্বসূফি সংস্থার সদস্য হাসান শাহ সুরেশ্বরী দীপু নূরী, সায়ান, অরূপ রাহী, কাজী কৃষ্ণকলি ইসলাম, সহজিয়া ব্যান্ডের রাজুসহ বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী, সাংবাদিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা। অনুষ্ঠানের শুরুতেই শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সমগীতের সভাপ্রধ
২৪ দিন আগে