ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
এবারের ঈদের মাসে প্রবাসী আয় আগের মাসের চেয়ে কমে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হাল নাগাদ প্রতিবেদনে এমন তথ্য দেখা যায়। রোববার (২৮ এপ্রিল) এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
তথ্যে দেখা যায়, এপ্রিলের ২৬ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ১৬৮ কোটি নয়লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৮ হাজার ৪০৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা। প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা।
এপ্রিলের ২৬ দিনে প্রতিদিন দেশে এসেছে ৬ কোটি ৪৬ লাখ ৫২ হাজার ৬৯২ মার্কিন ডলার। আগের মাস মার্চে প্রতিদিন গড়ে প্রবাসী আয় আসে ৬ কোটি ৬৫ লাখ ৬১ হাজার ৬৬৬ ডলার। আবার গত বছরের এপ্রিল মাসের একই সময়ে প্রতিদিন এসেছিল ৫ কোটি ৬১ লাখ ৬৩ হাজার ৬৬৬ মার্কিন ডলার। গত বছরের এপ্রিল মাসে ঈদ ছিল না।
এদিকে বিএমইটির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ তিন মাসে কাজ নিয়ে দেশের বাইরে গিয়েছেন দুই লাখ ৩৬ হাজার ৮৩৭ জন। অর্থাৎ তিন মাসের গড়ে দেশের বাইরে গিয়েছেন ৭৮ হাজার ৯৪৫ জন। আগের বছর ২০২৩ সালে বৈধপথে কাজ নিয়ে বিদেশ গিয়েছেন ১৩ লাখ পাঁচ হাজার ৪৫৩ জন। এ বছর প্রতিমাসে দেশের বাইরে গিয়েছেন একলাখ আট হাজার ৭৮৭ জন। তার আগের বছর ২০২২ সালের প্রতি মাসে বিদেশে গিয়েছেন ৯৪ হাজার ৬৫৬ জন।
এ জনশক্তি রপ্তানি ধারা আগের বছর ২০২৩ সাল ছাড়া অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে জনশক্তি রপ্তানির ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে। আগের বছরে সর্বোচ্চ সংখ্যক জনশক্তি রপ্তানি হয়েছে। তবে ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈধভাবে প্রবাসী আয় পাঠানোর প্রবণতা কমেছে। এর ফলে হুন্ডির আধিপত্য বেড়ে প্রবাসী অ্যায় কমেছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও প্রবাসী আয় সংগ্রহকারী সংশ্লিষ্টরা বাণিজ্যিক ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, এপ্রিলের ২৬ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে প্রবাসী আয় এসেছে ১৬ কোটি এক লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। বিশেষায়িত কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার।
বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৪২ কোটি ৫৬ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এছাড়া বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৩ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার।
এবারের ঈদের মাসে প্রবাসী আয় আগের মাসের চেয়ে কমে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হাল নাগাদ প্রতিবেদনে এমন তথ্য দেখা যায়। রোববার (২৮ এপ্রিল) এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
তথ্যে দেখা যায়, এপ্রিলের ২৬ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ১৬৮ কোটি নয়লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৮ হাজার ৪০৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা। প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা।
এপ্রিলের ২৬ দিনে প্রতিদিন দেশে এসেছে ৬ কোটি ৪৬ লাখ ৫২ হাজার ৬৯২ মার্কিন ডলার। আগের মাস মার্চে প্রতিদিন গড়ে প্রবাসী আয় আসে ৬ কোটি ৬৫ লাখ ৬১ হাজার ৬৬৬ ডলার। আবার গত বছরের এপ্রিল মাসের একই সময়ে প্রতিদিন এসেছিল ৫ কোটি ৬১ লাখ ৬৩ হাজার ৬৬৬ মার্কিন ডলার। গত বছরের এপ্রিল মাসে ঈদ ছিল না।
এদিকে বিএমইটির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ তিন মাসে কাজ নিয়ে দেশের বাইরে গিয়েছেন দুই লাখ ৩৬ হাজার ৮৩৭ জন। অর্থাৎ তিন মাসের গড়ে দেশের বাইরে গিয়েছেন ৭৮ হাজার ৯৪৫ জন। আগের বছর ২০২৩ সালে বৈধপথে কাজ নিয়ে বিদেশ গিয়েছেন ১৩ লাখ পাঁচ হাজার ৪৫৩ জন। এ বছর প্রতিমাসে দেশের বাইরে গিয়েছেন একলাখ আট হাজার ৭৮৭ জন। তার আগের বছর ২০২২ সালের প্রতি মাসে বিদেশে গিয়েছেন ৯৪ হাজার ৬৫৬ জন।
এ জনশক্তি রপ্তানি ধারা আগের বছর ২০২৩ সাল ছাড়া অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে জনশক্তি রপ্তানির ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে। আগের বছরে সর্বোচ্চ সংখ্যক জনশক্তি রপ্তানি হয়েছে। তবে ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈধভাবে প্রবাসী আয় পাঠানোর প্রবণতা কমেছে। এর ফলে হুন্ডির আধিপত্য বেড়ে প্রবাসী অ্যায় কমেছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও প্রবাসী আয় সংগ্রহকারী সংশ্লিষ্টরা বাণিজ্যিক ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, এপ্রিলের ২৬ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে প্রবাসী আয় এসেছে ১৬ কোটি এক লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। বিশেষায়িত কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার।
বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৪২ কোটি ৫৬ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। এছাড়া বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৩ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) এনবিআরের কর প্রশাসন এ বদলির আদেশ জারি করেছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একসঙ্গে এত কর কর্মকর্তাকে একবারে বদলির এমন ঘটনা নজিরবিহীন।
২ দিন আগেতথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসের ১৬ দিনের প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছে ৭ কোটি ৯০ লাখ ২৩ হাজার ৭৫০ ডলার। আগের মাস জুলাইয়ে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৮ কোটি ২৫ লাখ ৯৭ হাজার। গত বছরের আগস্ট মাসের প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৭ কোটি ৪১ লাখ ৩৮ হাজার ৩৩৩ ডলার।
৪ দিন আগেঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কোনো সমস্যা হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের বেশ কিছু নিয়ম পরিপালন করতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। তাঁর পদত্যাগপত্র আমরা পেয়েছি।’
৪ দিন আগেগণতন্ত্রের মূলমন্ত্র জনগণই ক্ষমতার উৎস। সেটা আজকাল কেউ মানে বলে মনে হয় না। সে বাংলাদেশেই হোক বা যুক্তরাষ্ট্র—ক্ষমতাসীন নেতাদের সবাই নিজেদের সর্বেসর্বা মনে করে। গণতন্ত্রের অন্যতম পুরোধা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন গণতন্ত্রের সংজ্ঞায় বলেছিলেন, ‘গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য
৪ দিন আগে