ভয়েস অব আমেরিকা
দেশের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি দূর করে শান্তি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনায় অন্তরবর্তী সরকারকে অগ্রাধিকার দিতে হবে মনে করেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার। তিনি বলেন, সাধারণ সংবিধান সভা করে নির্বাচন করতে গেলে অনেক দেরি হয়ে যাবে। তাই তত্ত্বাধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে এনে সঠিক সময়ে নির্বাচন দেওয়াই উচিত হবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের।
ভয়েস অব আমেরিকা: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান তিনটি অগ্রাধিকার কী হওয়া উচিত?
আলী ইমাম মজুমদার: এই সরকার প্রধান উপদেষ্টা ডা. ইউনূস তো অনেক বড় মানুষ। পৃথিবীজুড়ে তার পরিচিতি রয়েছে। এই বাছাইটা সময় উপযোগী ও ভালো হয়েছে। এছাড়া অনেক ভালো উপদেষ্টা আছেন। সবাইকে তো আর আমি জানি না। আর প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, দেশে নৈরাজ্য চলছে। এখন প্রথম কাজ হবে এটা প্রতিরোধ করা, শান্তি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। পাশাপাশি এই নৈরাজ্য প্রতিরোধের তো হাতিয়ার দরকার। সেই হাতিয়ার হচ্ছে প্রশাসন। পুলিশ এবং অন্যান্য যে প্রশাসন রয়েছে, তাদেরকে কাঠামোর মধ্যে আনতে হবে।
ভয়েস অব আমেরিকা: সর্বোচ্চ কতদিনের মধ্যে একটি অবাধ নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হওয়া দরকার?
আলী ইমাম মজুমদার: এটার সর্বোচ্চ সময় কত হওয়া উচিত তা আমি বলতে পারব না। তবে, তার জন্য একটি স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ দরকার। তা হলেই একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হতে পারে। তাই আগে এই সরকারকে দাঁড়াতে হবে। প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। রাষ্ট্রের সবগুলো প্রতিষ্ঠানকে সঠিক ব্যবস্থাপনার মধ্যে আনতে হবে। তারপর রাজনৈতিক দলগুলোকে একটা সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মধ্যে আনতে হবে। এরজন্য যতটুকু সময় লাগে তাদেরকে দিতে হবে। তারপরই উপযুক্ত নির্বাচনে সময় হবে।
ভয়েস অব আমেরিকা: এমন একটি নির্বাচন নিশ্চিত করতে সংবিধান পরিবর্তন করে দলনিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচনকালীন একটি নিরপেক্ষ সরকারের বিধান কি সংবিধানে স্থায়ীভাবে সংযোজন যথেষ্ট বলে মনে করেন? নাকি প্রথমে একটি সংবিধান সভা নির্বাচন করে সেখানকার নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দিয়ে নতুন সংবিধান তৈরি করে তার আলোকে নতুন নির্বাচন দেয়া উচিত?
আলী ইমাম মজুমদার: তারা তো শপথ গ্রহণ করেছেন। বলেছেন, সংবিধান সংরক্ষণ করার কথা। তবে, সাধারণ সংবিধান সভা করে নির্বাচন করতে গেলে অনেক দেরি হবে। আমি মনে করি, সঠিক সময়ে নির্বাচন হওয়া উচিত। তাই আগে যেহেতু আমাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ছিলো। সেই ব্যবস্থাটা যুক্ত করা যেতে পারে। তাহলে এবারের মতো অবস্থা হবে না। তখন ৫ বছর পর-পর একটা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে। এতে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়াটা খুব সহজ হবে।
দেশের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি দূর করে শান্তি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনায় অন্তরবর্তী সরকারকে অগ্রাধিকার দিতে হবে মনে করেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার। তিনি বলেন, সাধারণ সংবিধান সভা করে নির্বাচন করতে গেলে অনেক দেরি হয়ে যাবে। তাই তত্ত্বাধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে এনে সঠিক সময়ে নির্বাচন দেওয়াই উচিত হবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের।
ভয়েস অব আমেরিকা: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান তিনটি অগ্রাধিকার কী হওয়া উচিত?
আলী ইমাম মজুমদার: এই সরকার প্রধান উপদেষ্টা ডা. ইউনূস তো অনেক বড় মানুষ। পৃথিবীজুড়ে তার পরিচিতি রয়েছে। এই বাছাইটা সময় উপযোগী ও ভালো হয়েছে। এছাড়া অনেক ভালো উপদেষ্টা আছেন। সবাইকে তো আর আমি জানি না। আর প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, দেশে নৈরাজ্য চলছে। এখন প্রথম কাজ হবে এটা প্রতিরোধ করা, শান্তি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। পাশাপাশি এই নৈরাজ্য প্রতিরোধের তো হাতিয়ার দরকার। সেই হাতিয়ার হচ্ছে প্রশাসন। পুলিশ এবং অন্যান্য যে প্রশাসন রয়েছে, তাদেরকে কাঠামোর মধ্যে আনতে হবে।
ভয়েস অব আমেরিকা: সর্বোচ্চ কতদিনের মধ্যে একটি অবাধ নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হওয়া দরকার?
আলী ইমাম মজুমদার: এটার সর্বোচ্চ সময় কত হওয়া উচিত তা আমি বলতে পারব না। তবে, তার জন্য একটি স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ দরকার। তা হলেই একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হতে পারে। তাই আগে এই সরকারকে দাঁড়াতে হবে। প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। রাষ্ট্রের সবগুলো প্রতিষ্ঠানকে সঠিক ব্যবস্থাপনার মধ্যে আনতে হবে। তারপর রাজনৈতিক দলগুলোকে একটা সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মধ্যে আনতে হবে। এরজন্য যতটুকু সময় লাগে তাদেরকে দিতে হবে। তারপরই উপযুক্ত নির্বাচনে সময় হবে।
ভয়েস অব আমেরিকা: এমন একটি নির্বাচন নিশ্চিত করতে সংবিধান পরিবর্তন করে দলনিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচনকালীন একটি নিরপেক্ষ সরকারের বিধান কি সংবিধানে স্থায়ীভাবে সংযোজন যথেষ্ট বলে মনে করেন? নাকি প্রথমে একটি সংবিধান সভা নির্বাচন করে সেখানকার নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দিয়ে নতুন সংবিধান তৈরি করে তার আলোকে নতুন নির্বাচন দেয়া উচিত?
আলী ইমাম মজুমদার: তারা তো শপথ গ্রহণ করেছেন। বলেছেন, সংবিধান সংরক্ষণ করার কথা। তবে, সাধারণ সংবিধান সভা করে নির্বাচন করতে গেলে অনেক দেরি হবে। আমি মনে করি, সঠিক সময়ে নির্বাচন হওয়া উচিত। তাই আগে যেহেতু আমাদের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ছিলো। সেই ব্যবস্থাটা যুক্ত করা যেতে পারে। তাহলে এবারের মতো অবস্থা হবে না। তখন ৫ বছর পর-পর একটা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে। এতে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়াটা খুব সহজ হবে।
এ জাতির মুক্তির মন্দিরের সোপানতলে কে হবেন কান্ডারী? আমরা কি সেই ইতিহাসের ভারবাহী নতুন প্রজন্ম তৈরি করতে পেরেছি? না পারার দায় কার? লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও লেখক
৭ দিন আগেগত আট দশক ধরে জাতিসংঘ ধারাবাহিকভাবে তার কর্মপরিধি সম্প্রসারিত করেছে এবং নানা ক্ষেত্রে আরো গভীরভাবে সম্পৃক্ত হয়েছে । বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তা, মানবাধিকার, বিশ্বব্যাপী মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন, ন্যায়বিচার, ন্যায্যতা ও সমতা প্রসারে জাতিসংঘ অনস্বীকার্য ভূমিকা রেখেছে। জাতিসংঘের কারণেই আজ বিশ্বের ১২০ টি দে
১৪ দিন আগেএসব গ্রাহকের কাজ ছিল টাকা ওঠানো থেকে শুরু করে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রভৃতি সংগ্রহ। কিন্তু সেজন্য কেন তারা দীর্ঘক্ষণ ধরে অপেক্ষমান ছিলেন? কারণ ব্যাংকের ‘সার্ভার ডাউন’, তাই কোনো কাজই করা যাচ্ছিল না!
১৪ দিন আগেআন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) মতে, নিরাপদ কর্মপরিবেশ মানে শুধু শারীরিক নিরাপত্তা নয়, বরং রাজনৈতিক ও মানসিক চাপমুক্ত একটি পেশাগত পরিবেশও নিশ্চিত করা। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের কারণে বেসরকারি খাতেও দক্ষ জনবল টিকে থাকতে পারে না, উৎপাদনশীলতা কমে যায় এবং প্রতিষ্ঠান ক্ষতির মুখে পড়ে।
১৪ দিন আগে