ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বছরের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো সব শিক্ষার্থীর জন্য বই নিশ্চিত করার লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে অবস্থান করছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। এরই মধ্যে রমজান, ঈদুল ফিতরসহ অন্যান্য উৎসব মিলিয়ে প্রায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শুরু হয়েছে প্রায় দেড় মাসের ছুটি। এই ছুটি শেষ হলে পরীক্ষাও শুরু হবে অনেক প্রতিষ্ঠান। অথচ এখনো সব শিক্ষার্থীর হাতে সব বই পৌঁছেনি।
এনসিটিবির তথ্য বলছে, এখনো প্রায় তিন কোটি পাঠ্যবই ছাপানো হয়নি। আরও তিন কোটি বই রয়েছে বাঁধাই, মান যাচাই ও অনুমোদনের অপেক্ষায়। সে হিসাবে ছয় কোটি বই এখনো শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছেনি। এ কারণে অনেক এলাকায় বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থী সব বই পেলেও অনেক এলাকাতেই আবার অনেক শিক্ষার্থী আংশিক বই পেয়েছে। এসব নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা রয়েছেন উদ্বেগে। শিক্ষকরাও স্বস্তিতে নেই।
এ বছর বই নিয়ে এই জটিলতার নেপথ্যে রয়েছে দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তন। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও অন্তর্বর্তী সরকারের গঠনের পর শিক্ষাক্রম পরিবর্তন করা হয়েছে। পাশপাশি রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ডামাডোলে দরপত্র আহ্বান, অনুমোদন, বই ছাপানোর কাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে চুক্তির মতো কাজগুলো যথাসময়ে করা যায়নি। কাগজের সংকটও ছিল। সব মিলিয়ে বই ছাপানোর কাজে দেরি হয়ে যায়।
এনসিটিবি শুরুতে জানিয়েছি, তারা জানুয়ারি মাসের শেষ নাগাদ সব বই ছাপিয়ে ফেলতে পারবে। পরে তারা সব বই ছাপানোর জন্য ফেব্রুয়ারি মাসকে লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে ঘোষণা করে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তারা দুটি লক্ষ্যমাত্রার কোনোটিই অর্জন করতে পারেনি। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক মিলিয়ে প্রায় ৩৯ কোটি বই ছাপানোর কথা ছিল তাদের। অথচ ফেব্রুয়ারি শেষের তথ্য বলছে, তিন কোটি বই এখনো ছাপা বাকি, আরও তিন কোটি অনুমোদনের অপেক্ষায়। অর্থাৎ ১৫ শতাংশ বই এখনো শিক্ষার্থীদের হাতে যায়নি।
শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা বলছেন, বছরের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও সব বই বুঝে পায়নি শিক্ষার্থীরা। রমজান মাসের মধ্যে আর কোনো বই পাবে বলেও স্কুলে থেকে তাদের কিছু জানানো হয়নি। এখন ঈদুল ফিতরের ছুটির পর বইগুলো পেলে প্রায় সাড়ে তিন মাস তাদের বই থেকে বঞ্চিত থাকতে হচ্ছে। এভাবে বছরের প্রায় এক-চতুর্থাংশ সময় বই না পেলে পড়া-পরীক্ষার কী অবস্থা দাঁড়াবে, তাই নিয়েই শঙ্কিত তারা।
এ বিষয়ে এনসিটিবির একজন সদস্য বলেন, রমজানেও তাদের বই ছাপানোর কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। বই হাতে পেলেই তারা এ মাসেও তারা উপজেলা পর্যায়ে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শিক্ষা কার্যালয় থেকে বই সংগ্রহ করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করে দিতে পারবেন।
বছরের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো সব শিক্ষার্থীর জন্য বই নিশ্চিত করার লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে অবস্থান করছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। এরই মধ্যে রমজান, ঈদুল ফিতরসহ অন্যান্য উৎসব মিলিয়ে প্রায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শুরু হয়েছে প্রায় দেড় মাসের ছুটি। এই ছুটি শেষ হলে পরীক্ষাও শুরু হবে অনেক প্রতিষ্ঠান। অথচ এখনো সব শিক্ষার্থীর হাতে সব বই পৌঁছেনি।
এনসিটিবির তথ্য বলছে, এখনো প্রায় তিন কোটি পাঠ্যবই ছাপানো হয়নি। আরও তিন কোটি বই রয়েছে বাঁধাই, মান যাচাই ও অনুমোদনের অপেক্ষায়। সে হিসাবে ছয় কোটি বই এখনো শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছেনি। এ কারণে অনেক এলাকায় বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থী সব বই পেলেও অনেক এলাকাতেই আবার অনেক শিক্ষার্থী আংশিক বই পেয়েছে। এসব নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা রয়েছেন উদ্বেগে। শিক্ষকরাও স্বস্তিতে নেই।
এ বছর বই নিয়ে এই জটিলতার নেপথ্যে রয়েছে দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তন। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও অন্তর্বর্তী সরকারের গঠনের পর শিক্ষাক্রম পরিবর্তন করা হয়েছে। পাশপাশি রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ডামাডোলে দরপত্র আহ্বান, অনুমোদন, বই ছাপানোর কাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে চুক্তির মতো কাজগুলো যথাসময়ে করা যায়নি। কাগজের সংকটও ছিল। সব মিলিয়ে বই ছাপানোর কাজে দেরি হয়ে যায়।
এনসিটিবি শুরুতে জানিয়েছি, তারা জানুয়ারি মাসের শেষ নাগাদ সব বই ছাপিয়ে ফেলতে পারবে। পরে তারা সব বই ছাপানোর জন্য ফেব্রুয়ারি মাসকে লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে ঘোষণা করে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তারা দুটি লক্ষ্যমাত্রার কোনোটিই অর্জন করতে পারেনি। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক মিলিয়ে প্রায় ৩৯ কোটি বই ছাপানোর কথা ছিল তাদের। অথচ ফেব্রুয়ারি শেষের তথ্য বলছে, তিন কোটি বই এখনো ছাপা বাকি, আরও তিন কোটি অনুমোদনের অপেক্ষায়। অর্থাৎ ১৫ শতাংশ বই এখনো শিক্ষার্থীদের হাতে যায়নি।
শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা বলছেন, বছরের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও সব বই বুঝে পায়নি শিক্ষার্থীরা। রমজান মাসের মধ্যে আর কোনো বই পাবে বলেও স্কুলে থেকে তাদের কিছু জানানো হয়নি। এখন ঈদুল ফিতরের ছুটির পর বইগুলো পেলে প্রায় সাড়ে তিন মাস তাদের বই থেকে বঞ্চিত থাকতে হচ্ছে। এভাবে বছরের প্রায় এক-চতুর্থাংশ সময় বই না পেলে পড়া-পরীক্ষার কী অবস্থা দাঁড়াবে, তাই নিয়েই শঙ্কিত তারা।
এ বিষয়ে এনসিটিবির একজন সদস্য বলেন, রমজানেও তাদের বই ছাপানোর কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। বই হাতে পেলেই তারা এ মাসেও তারা উপজেলা পর্যায়ে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শিক্ষা কার্যালয় থেকে বই সংগ্রহ করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করে দিতে পারবেন।
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে যৌথ ঘোষণায় সই করেছে ৩৫টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। এ যৌথ ঘোষণায় নীতি প্রণয়নে অসংক্রামক রোগ মোকাবিলাকে অগ্রাধিকার দেওয়াসহ পাঁচটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সরকারি দপ্তরগুলো।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র সংসদে ভিপি (সহ-সভাপতি) পদে আবিদুল ইসলাম খান, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে তানভীর বারী হামিম, এবং এজিএস (সহ-সাধারণ সম্পাদক) পদে তানভীর আল হাদি মায়েদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মনে করেন এই 'সংঘাত' এর সমাধান করা 'কঠিন একটি কাজ'। তিনি এটিও স্বীকার করেছেন যে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সম্ভবত সংঘাতের ইতি টানতে আগ্রহী নন।
৫ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর প্রায় সব দেশেই অসংক্রামক রোগ দিনদিন বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক, ভৌগোলিক অবস্থান এবং বিপুল জনগোষ্ঠীর ছোট এলাকায় বসবাসের প্রেক্ষাপটে এ পরিস্থিতি আরও সংকটময়।
৬ ঘণ্টা আগে