ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আজকের দিনে কোমরের ব্যথা যেন আমাদের জীবনের এক অভিন্ন সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘরে-বাইরে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা, ভারী কাজ করা কিংবা ভুল ভঙ্গিমায় চলাফেরা— সবকিছুর ফলেই বাড়ছে কোমরের সমস্যার আশঙ্কা। শুধু বয়স্ক নয়, তরুণরাও আজকাল এই ব্যথায় ভোগেন। স্বভাবতই প্রশ্ন ওঠে— এর থেকে মুক্তি পাওয়া কি আদৌ সম্ভব?
চিকিৎসা-বিজ্ঞান বলছে, হ্যাঁ, সম্ভব। তবে তার জন্য দরকার সঠিক তথ্য, সচেতনতা এবং কিছু নিয়ম মেনে চলা। এই ফিচারে আমরা সহজ-সরল ভাষায় জানব কীভাবে কোমরের ব্যথা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইসঙ্গে জেনে নেব বিদেশি গবেষকদের মতামতও।
কোমরের ব্যথার কারণ অনেক। সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো মাংসপেশীর টান বা স্নায়ুর চাপ। অনেক সময় এটি ঘটে হঠাৎ ভারী কিছু তোলার কারণে বা দীর্ঘ সময় ভুল ভঙ্গিতে বসে থাকার ফলে। আবার চাকরির ধরন, যেমন— কম্পিউটারের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করা, কিংবা দৈহিক পরিশ্রমবিহীন জীবনযাপনও এর জন্য দায়ী। কিছু কিছু ক্ষেত্রে কোমরের ব্যথা হতে পারে হাড়ক্ষয়, ডিস্ক স্লিপ বা স্পাইনাল আর্থ্রাইটিসের কারণে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের অস্থি বিশেষজ্ঞ ডা. রবিন ম্যাকেঞ্জি বলেন, কোমর ব্যথা আমাদের ব্যস্ত জীবনের এক নীরব প্রভাব। ব্যথা শুরু হওয়ার আগেই যদি আমরা ভঙ্গি, দৈনন্দিন অভ্যাস আর শারীরিক কসরতের দিকে নজর দিই, তাহলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই ব্যথা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
প্রথমত, সঠিক দেহভঙ্গি বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। কাজের সময় চেয়ার-টেবিল এমনভাবে ব্যবহার করতে হবে যেন মেরুদণ্ড সোজা থাকে এবং কোমরে বাড়তি চাপ না পড়ে। যারা অনেকক্ষণ বসে কাজ করেন, তাদের প্রতি এক ঘণ্টা পরপর অন্তত দুই মিনিট দাঁড়িয়ে হাঁটার পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের ফিজিওথেরাপিস্ট অ্যালিসন কার্টার।
তিনি বলেন, ‘অনেকেই অফিসে ৮-৯ ঘণ্টা একভাবে বসে থাকেন। এতে শুধু কোমরই নয়, পিঠ-ঘাড় ও কাঁধেও সমস্যা হতে পারে। এমনকি এই ব্যথা ধীরে ধীরে ক্রনিক ব্যথায় রূপ নিতে পারে।’
দ্বিতীয়ত, ব্যায়াম বা হালকা শরীরচর্চা কোমরের ব্যথা কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। নিয়মিত হাঁটা, হালকা স্ট্রেচিং ও যোগব্যায়াম পেশীগুলোকে সচল রাখতে সাহায্য করে।
আমেরিকার মায়ো ক্লিনিকের গবেষক ডা. জেনিফার ক্রিস্টোফার বলেন, ‘নিয়মিত হাঁটা ও পিঠের মাংসপেশী শক্তিশালী করার ব্যায়াম করলে কোমরের ব্যথা অনেকটাই কমে আসে। তবে ব্যথা বেশি হলে সব ধরনের ব্যায়াম করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।’
তৃতীয়ত, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত ওজন কোমরের ওপর অতিরিক্ত চাপ ফেলে ও ব্যথা বাড়িয়ে তোলে। এ বিষয়ে কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির গবেষক ডা. মাইকেল ব্রুকস বলেন, প্রতি এক কেজি অতিরিক্ত ওজন কোমরে কয়েকগুণ বাড়তি চাপ তৈরি করে। তাই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও পরিমিত খাবার গ্রহণ কোমরের ব্যথা কমাতে ভূমিকা রাখে।
চতুর্থত, বিছানা ও বালিশের গুণমানের দিকে নজর দেওয়া উচিত। অতিরিক্ত নরম বা অতিরিক্ত শক্ত বিছানায় ঘুমালে কোমরে চাপ পড়ে এবং সকালে ঘুম ভাঙার পর ব্যথা অনুভব হয়। এ ক্ষেত্রে অল্প শক্ত স্পাইন-সাপোর্ট দেওয়া গদি এবং মাথা-ঘাড়ের উচ্চতা অনুযায়ী বালিশ ব্যবহার করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
অনেকেই ব্যথা হলেই ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে ফেলেন। তবে আমেরিকার সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (CDC) এক গবেষণায় জানিয়েছে, বারবার ব্যথানাশক ওষুধ সেবনের ফলে শরীরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরি হয় এবং লিভার ও কিডনিতেও দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতি হতে পারে।
তাই ব্যথা সহনীয় হলে ওষুধে না গিয়ে বরং গরম পানির সেঁক, হালকা স্ট্রেচিং, আরামদায়ক ভঙ্গিতে বিশ্রাম নেওয়া ভালো। মাঝে মাঝে ঠান্ডা সেঁকও উপকারী হতে পারে, বিশেষ করে যদি ব্যথার সঙ্গে ফোলা ভাব থাকে।
তবে ব্যথা যদি এক সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয়, ব্যথার সঙ্গে পা অবশ হয়ে আসে কিংবা প্রস্রাবে সমস্যা হয়, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। কারণ এসব ক্ষেত্রে ডিস্ক স্লিপ বা স্নায়ুর জটিলতা থাকতে পারে।
অনেক গবেষক বিশ্বাস করেন, মানসিক চাপও কোমরের ব্যথার একটি বড় কারণ। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির মনোবিদ ডা. সারাহ হেনরি বলেন, ‘চিন্তা, দুশ্চিন্তা কিংবা অতিরিক্ত মানসিক চাপ শরীরের পেশীতে টান তৈরি করে এবং তা কোমরের ব্যথা বাড়িয়ে তোলে।’ তাই মানসিক প্রশান্তির জন্য মেডিটেশন, পর্যাপ্ত ঘুম এবং মন ভালো রাখা জরুরি।
সার্বিকভাবে বলা যায়, কোমরের ব্যথা কোনো একক কারণে হয় না। এটি জীবনের অভ্যাস, ভঙ্গি, স্বাস্থ্য ও মানসিকতার সমন্বয়ে তৈরি হওয়া একটি জটিলতা। এর প্রতিকারও তাই বহুমাত্রিক। নিয়ম মেনে চললে এবং সচেতন থাকলে বেশির ভাগ কোমরের ব্যথা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। আর এতে জীবন ফিরে পায় স্বস্তি, চলাফেরা ফিরে পায় গতি।
শেষ কথা, শরীরের প্রতি যত্ন নেওয়া মানে জীবনকে যত্ন নেওয়া। কোমর আমাদের শরীরের ভার বহন করে। তাকে অবহেলা করলে চলবে কেন? সময় থাকতে সচেতন হওয়াই সবচেয়ে বড় প্রতিকার।
আজকের দিনে কোমরের ব্যথা যেন আমাদের জীবনের এক অভিন্ন সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘরে-বাইরে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা, ভারী কাজ করা কিংবা ভুল ভঙ্গিমায় চলাফেরা— সবকিছুর ফলেই বাড়ছে কোমরের সমস্যার আশঙ্কা। শুধু বয়স্ক নয়, তরুণরাও আজকাল এই ব্যথায় ভোগেন। স্বভাবতই প্রশ্ন ওঠে— এর থেকে মুক্তি পাওয়া কি আদৌ সম্ভব?
চিকিৎসা-বিজ্ঞান বলছে, হ্যাঁ, সম্ভব। তবে তার জন্য দরকার সঠিক তথ্য, সচেতনতা এবং কিছু নিয়ম মেনে চলা। এই ফিচারে আমরা সহজ-সরল ভাষায় জানব কীভাবে কোমরের ব্যথা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইসঙ্গে জেনে নেব বিদেশি গবেষকদের মতামতও।
কোমরের ব্যথার কারণ অনেক। সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো মাংসপেশীর টান বা স্নায়ুর চাপ। অনেক সময় এটি ঘটে হঠাৎ ভারী কিছু তোলার কারণে বা দীর্ঘ সময় ভুল ভঙ্গিতে বসে থাকার ফলে। আবার চাকরির ধরন, যেমন— কম্পিউটারের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করা, কিংবা দৈহিক পরিশ্রমবিহীন জীবনযাপনও এর জন্য দায়ী। কিছু কিছু ক্ষেত্রে কোমরের ব্যথা হতে পারে হাড়ক্ষয়, ডিস্ক স্লিপ বা স্পাইনাল আর্থ্রাইটিসের কারণে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের অস্থি বিশেষজ্ঞ ডা. রবিন ম্যাকেঞ্জি বলেন, কোমর ব্যথা আমাদের ব্যস্ত জীবনের এক নীরব প্রভাব। ব্যথা শুরু হওয়ার আগেই যদি আমরা ভঙ্গি, দৈনন্দিন অভ্যাস আর শারীরিক কসরতের দিকে নজর দিই, তাহলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই ব্যথা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
প্রথমত, সঠিক দেহভঙ্গি বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। কাজের সময় চেয়ার-টেবিল এমনভাবে ব্যবহার করতে হবে যেন মেরুদণ্ড সোজা থাকে এবং কোমরে বাড়তি চাপ না পড়ে। যারা অনেকক্ষণ বসে কাজ করেন, তাদের প্রতি এক ঘণ্টা পরপর অন্তত দুই মিনিট দাঁড়িয়ে হাঁটার পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের ফিজিওথেরাপিস্ট অ্যালিসন কার্টার।
তিনি বলেন, ‘অনেকেই অফিসে ৮-৯ ঘণ্টা একভাবে বসে থাকেন। এতে শুধু কোমরই নয়, পিঠ-ঘাড় ও কাঁধেও সমস্যা হতে পারে। এমনকি এই ব্যথা ধীরে ধীরে ক্রনিক ব্যথায় রূপ নিতে পারে।’
দ্বিতীয়ত, ব্যায়াম বা হালকা শরীরচর্চা কোমরের ব্যথা কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। নিয়মিত হাঁটা, হালকা স্ট্রেচিং ও যোগব্যায়াম পেশীগুলোকে সচল রাখতে সাহায্য করে।
আমেরিকার মায়ো ক্লিনিকের গবেষক ডা. জেনিফার ক্রিস্টোফার বলেন, ‘নিয়মিত হাঁটা ও পিঠের মাংসপেশী শক্তিশালী করার ব্যায়াম করলে কোমরের ব্যথা অনেকটাই কমে আসে। তবে ব্যথা বেশি হলে সব ধরনের ব্যায়াম করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।’
তৃতীয়ত, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত ওজন কোমরের ওপর অতিরিক্ত চাপ ফেলে ও ব্যথা বাড়িয়ে তোলে। এ বিষয়ে কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির গবেষক ডা. মাইকেল ব্রুকস বলেন, প্রতি এক কেজি অতিরিক্ত ওজন কোমরে কয়েকগুণ বাড়তি চাপ তৈরি করে। তাই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও পরিমিত খাবার গ্রহণ কোমরের ব্যথা কমাতে ভূমিকা রাখে।
চতুর্থত, বিছানা ও বালিশের গুণমানের দিকে নজর দেওয়া উচিত। অতিরিক্ত নরম বা অতিরিক্ত শক্ত বিছানায় ঘুমালে কোমরে চাপ পড়ে এবং সকালে ঘুম ভাঙার পর ব্যথা অনুভব হয়। এ ক্ষেত্রে অল্প শক্ত স্পাইন-সাপোর্ট দেওয়া গদি এবং মাথা-ঘাড়ের উচ্চতা অনুযায়ী বালিশ ব্যবহার করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
অনেকেই ব্যথা হলেই ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে ফেলেন। তবে আমেরিকার সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (CDC) এক গবেষণায় জানিয়েছে, বারবার ব্যথানাশক ওষুধ সেবনের ফলে শরীরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরি হয় এবং লিভার ও কিডনিতেও দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতি হতে পারে।
তাই ব্যথা সহনীয় হলে ওষুধে না গিয়ে বরং গরম পানির সেঁক, হালকা স্ট্রেচিং, আরামদায়ক ভঙ্গিতে বিশ্রাম নেওয়া ভালো। মাঝে মাঝে ঠান্ডা সেঁকও উপকারী হতে পারে, বিশেষ করে যদি ব্যথার সঙ্গে ফোলা ভাব থাকে।
তবে ব্যথা যদি এক সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয়, ব্যথার সঙ্গে পা অবশ হয়ে আসে কিংবা প্রস্রাবে সমস্যা হয়, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। কারণ এসব ক্ষেত্রে ডিস্ক স্লিপ বা স্নায়ুর জটিলতা থাকতে পারে।
অনেক গবেষক বিশ্বাস করেন, মানসিক চাপও কোমরের ব্যথার একটি বড় কারণ। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির মনোবিদ ডা. সারাহ হেনরি বলেন, ‘চিন্তা, দুশ্চিন্তা কিংবা অতিরিক্ত মানসিক চাপ শরীরের পেশীতে টান তৈরি করে এবং তা কোমরের ব্যথা বাড়িয়ে তোলে।’ তাই মানসিক প্রশান্তির জন্য মেডিটেশন, পর্যাপ্ত ঘুম এবং মন ভালো রাখা জরুরি।
সার্বিকভাবে বলা যায়, কোমরের ব্যথা কোনো একক কারণে হয় না। এটি জীবনের অভ্যাস, ভঙ্গি, স্বাস্থ্য ও মানসিকতার সমন্বয়ে তৈরি হওয়া একটি জটিলতা। এর প্রতিকারও তাই বহুমাত্রিক। নিয়ম মেনে চললে এবং সচেতন থাকলে বেশির ভাগ কোমরের ব্যথা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। আর এতে জীবন ফিরে পায় স্বস্তি, চলাফেরা ফিরে পায় গতি।
শেষ কথা, শরীরের প্রতি যত্ন নেওয়া মানে জীবনকে যত্ন নেওয়া। কোমর আমাদের শরীরের ভার বহন করে। তাকে অবহেলা করলে চলবে কেন? সময় থাকতে সচেতন হওয়াই সবচেয়ে বড় প্রতিকার।
অধূমপায়ী ও তরুণ প্রজন্মকে তামাকের ক্ষতি থেকে রক্ষায় বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের প্রস্তাবিত সংশোধনী দ্রুত পাস এবং আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় তামাক কোম্পানির সম্পৃক্ততা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএইচআরএফ)।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটি থেকে ফ্যাসিবাদের শেষ শিকড় উৎখাত করে ‘জনতার বাংলাদেশ’ গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ। ভারতীয় আগ্রাসন ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রতীক শহীদ আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি পায়রা চত্বর
৮ ঘণ্টা আগেপ্রসিকিউটর বলেন, এই মুহূর্তে দল হিসাবে আওয়ামী লীগের ব্যাপারেই তদন্ত শুরু হয়েছে। যদি প্রয়োজন মনে হয় যে আরও কোনো দলও অপরাধের সঙ্গে যুক্ত সেক্ষেত্রে তাদের ব্যাপারেও আমাদের তদন্ত সংস্থা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
৯ ঘণ্টা আগেপরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পেরিয়ে গেলেও এখনো আমরা এমন একটি স্থায়ী রাজনৈতিক কাঠামো গড়তে পারিনি, যা জনগণের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে। ফলে বর্তমান বাস্তবতায় কিছু মৌলিক ও সীমিত লক্ষ্য অর্জনই এখন প্রধান উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে