বাসস
রাজনৈতিক দল হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগের অপরাধের তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্র্যাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর এ কথা বলেন।
তিনি জানান, দল হিসাবে, সংগঠন হিসাবে আওয়ামী লীগের অপরাধের তদন্তের প্রক্রিয়া চলমান ছিল। আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ হয়েছে এবং তারা তদন্ত কাজ খুব দ্রুতই সম্পন্ন করবেন। তারা সর্বোত্তম চেষ্টা করবেন এবং তদন্ত রিপোর্ট প্রাপ্তি সাপেক্ষে দল হিসাবে বিচারের জন্য আওয়ামী লীগের ব্যাপারেও যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দলের অপরাধ প্রমাণ হলে কি ধরনের সাজা হতে পারে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, দলকে কি ধরনের সাজা দেওয়া যাবে সেটা কিন্তু আইনে বলা আছে। দলকে নিষিদ্ধ করা বা কোনো অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় সাজা দেওয়া, প্রপার্টি সিজ করা, তাদের নেতা-কর্মীর ব্যাপারে একটা সার্টেন কোনো ডাইরেক্টিভ ইস্যু করা, এগুলো আইনে আছে। তদন্ত রিপোর্ট আসুক, বিচারের সেই পর্যায়ে প্রবেশ করুক, তখন বিষয়গুলো দেখা যাবে।
শুধু আওয়ামী লীগ? নাকি ১৪ দলীয় জোটভুক্ত দলগুলোর বিষয়ে তদন্ত হবে? এমন প্রশ্নে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই মুহূর্তে দল হিসাবে আওয়ামী লীগের ব্যাপারেই তদন্ত শুরু হয়েছে। যদি প্রয়োজন মনে হয় যে আরও কোনো দলও অপরাধের সঙ্গে যুক্ত সেক্ষেত্রে তাদের ব্যাপারেও আমাদের তদন্ত সংস্থা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
রাজনৈতিক দল হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগের অপরাধের তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্র্যাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর এ কথা বলেন।
তিনি জানান, দল হিসাবে, সংগঠন হিসাবে আওয়ামী লীগের অপরাধের তদন্তের প্রক্রিয়া চলমান ছিল। আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ হয়েছে এবং তারা তদন্ত কাজ খুব দ্রুতই সম্পন্ন করবেন। তারা সর্বোত্তম চেষ্টা করবেন এবং তদন্ত রিপোর্ট প্রাপ্তি সাপেক্ষে দল হিসাবে বিচারের জন্য আওয়ামী লীগের ব্যাপারেও যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দলের অপরাধ প্রমাণ হলে কি ধরনের সাজা হতে পারে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, দলকে কি ধরনের সাজা দেওয়া যাবে সেটা কিন্তু আইনে বলা আছে। দলকে নিষিদ্ধ করা বা কোনো অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় সাজা দেওয়া, প্রপার্টি সিজ করা, তাদের নেতা-কর্মীর ব্যাপারে একটা সার্টেন কোনো ডাইরেক্টিভ ইস্যু করা, এগুলো আইনে আছে। তদন্ত রিপোর্ট আসুক, বিচারের সেই পর্যায়ে প্রবেশ করুক, তখন বিষয়গুলো দেখা যাবে।
শুধু আওয়ামী লীগ? নাকি ১৪ দলীয় জোটভুক্ত দলগুলোর বিষয়ে তদন্ত হবে? এমন প্রশ্নে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই মুহূর্তে দল হিসাবে আওয়ামী লীগের ব্যাপারেই তদন্ত শুরু হয়েছে। যদি প্রয়োজন মনে হয় যে আরও কোনো দলও অপরাধের সঙ্গে যুক্ত সেক্ষেত্রে তাদের ব্যাপারেও আমাদের তদন্ত সংস্থা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।