
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অধূমপায়ী ও তরুণ প্রজন্মকে তামাকের ক্ষতি থেকে রক্ষায় বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের প্রস্তাবিত সংশোধনী দ্রুত পাস এবং আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় তামাক কোম্পানির সম্পৃক্ততা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএইচআরএফ)।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবির মিলনায়তনে আয়োজিত “জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন: এফসিটিসি অনুচ্ছেদ ৫.৩ বাস্তবায়নে রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা” শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে বিএইচআরএফ, সহযোগিতায় ছিল ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ।
বিএইচআরএফ সভাপতি মো. রাশেদ রাব্বি বলেন, দেশে বর্তমানে প্রায় ৩ কোটি ৭৮ লাখ মানুষ তামাক ব্যবহার করেন এবং প্রতি ১০ জনে ৪ জন পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। “স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিলেও উপদেষ্টা কমিটি এফসিটিসি অনুচ্ছেদ ৫.৩ লঙ্ঘন করে তামাক কোম্পানির সঙ্গে বৈঠকের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা উদ্বেগজনক,” বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, এফসিটিসি অনুযায়ী তামাক কোম্পানি বা তাদের সহযোগীদের মতামত কোনোভাবেই আইন প্রণয়নে গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশ এ চুক্তির স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে এর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় বাধ্য।
সভায় সিনিয়র সাংবাদিক জান্নাতুল বাকেয়া কেকা বলেন, “পাবলিক প্লেসে ৫৯ শতাংশ ও বাড়িতে ৩১ শতাংশ মানুষ পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। এতে প্রতিবছর ৬১ হাজারেরও বেশি শিশু নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই ধূমপানের নির্ধারিত স্থান (ডিএসএ) বাতিল করে শতভাগ ধূমপানমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।”
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী বলেন, “তামাক হৃদরোগ, স্ট্রোক ও শ্বাসতন্ত্রের দীর্ঘমেয়াদি রোগের অন্যতম কারণ। এর কারণে প্রতিবছর দেশে ১ লাখ ৬১ হাজারেরও বেশি মানুষ অকালে মারা যায়। তাই দ্রুততম সময়ে সংশোধনী পাস করা জরুরি।”
সংবাদ সম্মেলনে আরও ছয় দফা সুপারিশ তুলে ধরা হয়— সকল পাবলিক স্থান ও গণপরিবহনে ধূমপানের নির্ধারিত স্থান বাতিল; বিক্রয়কেন্দ্রে তামাকপণ্যের প্রদর্শন নিষিদ্ধ;
তামাক কোম্পানির সিএসআর কার্যক্রম বন্ধ; ই-সিগারেট নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ; খুচরা ও খোলা তামাক বিক্রি বন্ধ ও সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবার্তার আকার ৫০ থেকে ৯০ শতাংশে উন্নীত করা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা নাইমুল আজম খান, প্রোগ্রাম কোঅরডিনেটর ডা. অরুনা সরকার, সিনিয়র কমিউনিকেশন অফিসার আবু জাফরসহ তামাকবিরোধী সংগঠনের প্রতিনিধি ও সাংবাদিকরা।

অধূমপায়ী ও তরুণ প্রজন্মকে তামাকের ক্ষতি থেকে রক্ষায় বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের প্রস্তাবিত সংশোধনী দ্রুত পাস এবং আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় তামাক কোম্পানির সম্পৃক্ততা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএইচআরএফ)।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবির মিলনায়তনে আয়োজিত “জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন: এফসিটিসি অনুচ্ছেদ ৫.৩ বাস্তবায়নে রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা” শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে বিএইচআরএফ, সহযোগিতায় ছিল ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ।
বিএইচআরএফ সভাপতি মো. রাশেদ রাব্বি বলেন, দেশে বর্তমানে প্রায় ৩ কোটি ৭৮ লাখ মানুষ তামাক ব্যবহার করেন এবং প্রতি ১০ জনে ৪ জন পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। “স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিলেও উপদেষ্টা কমিটি এফসিটিসি অনুচ্ছেদ ৫.৩ লঙ্ঘন করে তামাক কোম্পানির সঙ্গে বৈঠকের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা উদ্বেগজনক,” বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, এফসিটিসি অনুযায়ী তামাক কোম্পানি বা তাদের সহযোগীদের মতামত কোনোভাবেই আইন প্রণয়নে গ্রহণযোগ্য নয়। বাংলাদেশ এ চুক্তির স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে এর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় বাধ্য।
সভায় সিনিয়র সাংবাদিক জান্নাতুল বাকেয়া কেকা বলেন, “পাবলিক প্লেসে ৫৯ শতাংশ ও বাড়িতে ৩১ শতাংশ মানুষ পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। এতে প্রতিবছর ৬১ হাজারেরও বেশি শিশু নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই ধূমপানের নির্ধারিত স্থান (ডিএসএ) বাতিল করে শতভাগ ধূমপানমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।”
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী বলেন, “তামাক হৃদরোগ, স্ট্রোক ও শ্বাসতন্ত্রের দীর্ঘমেয়াদি রোগের অন্যতম কারণ। এর কারণে প্রতিবছর দেশে ১ লাখ ৬১ হাজারেরও বেশি মানুষ অকালে মারা যায়। তাই দ্রুততম সময়ে সংশোধনী পাস করা জরুরি।”
সংবাদ সম্মেলনে আরও ছয় দফা সুপারিশ তুলে ধরা হয়— সকল পাবলিক স্থান ও গণপরিবহনে ধূমপানের নির্ধারিত স্থান বাতিল; বিক্রয়কেন্দ্রে তামাকপণ্যের প্রদর্শন নিষিদ্ধ;
তামাক কোম্পানির সিএসআর কার্যক্রম বন্ধ; ই-সিগারেট নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ; খুচরা ও খোলা তামাক বিক্রি বন্ধ ও সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবার্তার আকার ৫০ থেকে ৯০ শতাংশে উন্নীত করা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা নাইমুল আজম খান, প্রোগ্রাম কোঅরডিনেটর ডা. অরুনা সরকার, সিনিয়র কমিউনিকেশন অফিসার আবু জাফরসহ তামাকবিরোধী সংগঠনের প্রতিনিধি ও সাংবাদিকরা।

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সুনামগঞ্জ-২ আসনের জামায়াতে ইসলামী মনোনীত এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মামলা হয়েছে। রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলামের আদালতে রিদওয়ান হোসেন রবিন নামে এক আইনজীবী বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। অভিযো
৭ ঘণ্টা আগে
এ সময় তিনি বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চরম অবহেলার সঙ্গে এই দায়সারা সমাবর্তন আয়োজন করতে যাচ্ছে। সমাবর্তনপ্রত্যাশীরা যে ৩ দফা দাবি জানিয়েছে তার প্রতি সংহতি জানাচ্ছি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবিগুলো ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবে।
৭ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেলের অন্য দুই বিচারক ছিলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে নৌবাহিনী প্রধান বলেন, ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য পাঁচ হাজার নৌ সদস্যকে প্রস্তুত করা হয়েছে।’
৮ ঘণ্টা আগে