
বাসস

জেলার গোর-এ শহীদ ঈদগাহ মাঠ ঈদের জামাতের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে মিনারে সংস্কার কাজ, রং করা ধোয়ামোছা, মাঠে মাটি ভরাটসহ আনুসাঙ্গিক কাজ প্রায় শেষ হয়ে গেছে। এ উপলক্ষে নেয়া হয়েছে জেলা এবং পৌরসভা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ। এছাড়াও ঈদের নামাজে আসা মুসল্লিদের জন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ৩ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
দিনাজপুর পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র মো. তৈয়ব আলী দুলাল জানান, এরই মধ্যে মাঠের বিভিন্ন জায়গায় নির্মাণ করা হয়েছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যবেক্ষণের টাওয়ার। মাঠের আরেকটি অংশে ঘের দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বিভিন্ন যানবাহনের গ্যারেজ। এছাড়াও পাশের স্টেশন ক্লাব, সার্কিট হাউজ, শিশু একাডেমি ও জেলা গণগ্রন্থাগারেও যানবাহন রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ঈদগাহ মাঠে প্রবেশের জন্য মাঠের ৪ পাশে তৈরি করা হচ্ছে ১৯টি তরণ। শহরের প্রবেশ মুখগুলোতে এবং মিনারে যাওয়ার রাস্তাতে তৈরি হচ্ছে তোরণ। মুসুল্লিদের জন্য মাঠে ওযুখানা, ভ্রাম্যমাণ টয়লেটের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বিদ্যুতের পাশাপাশি থাকবে জেনারেটর। লাগানো হবে শতাধিক মাইক, নিশ্চিদ্র নিরাপত্তায় র্যাবের জন্য তৈরি করা হয়েছে ওয়াচ টাওয়ার, সাংবাদিকদের জন্য বিশেষ মাচাং নির্মাণসহ সব ধরনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ঈদের দিন অন্যান্য উপজেলা থেকে বাস সার্ভিস ছাড়াও যেসব উপজেলার সঙ্গে শহরের ট্রেন যোগাযোগ রয়েছে সেসব উপজেলা থেকে মুসল্লিদের জন্য স্টেশনগুলো থেকে দুটি বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম বলেন, ‘দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর-এ শহীদ ঈদগাহ মাঠ প্রতিষ্ঠা তার একটি ঐতিহাসিক স্বপ্ন ছিল। এখন এটি একটি সর্ববৃহৎ ঈদগা মাঠ হিসেবে পরিচিত ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটা দিনাজপুরবাসীর জন্য একটি বড় প্রাপ্তি।’
দিনাজপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমদাদ সরকার জানান, প্রতি বছর দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হতো কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায়। এখন দিনাজপুরেও ৫২ গম্বুজের ঈদগাহ মাঠে সবচেয়ে বড় ঈদজামাত অনুষ্ঠিত হয়। দিনাজপুর সদর আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম সর্বপ্রথম এ বড় ঈদজামাতের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তার আন্তরিক তত্ত্বাবধানেই তৈরি হয়েছে এ ঈদগাহ মিনার। দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের নামাজের ইমামতি করবেন দিনাজপুর সদর জেনারেল হাসপাতাল জামে মসজিদের খতিব মাওলানা শামসুল হক কাসেমী।
ঈদ-উল-ফিতরের জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে বলে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এছাড়াও যদি বৈরী আবহাওয়া হয় তাহলে বড় মাঠের পাশে মসজিদসহ আশপাশের এলাকার মসজিদগুলোতে একযোগে নামাজ আদায় করা হবে।
দিনাজপুর জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ জানান, জেলা প্রশাসন, পৌরসভা, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের পাশাপাশি জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিমের সার্বক্ষণিক তত্ত্ববধানে ২০ দিন ধরে মিনারের সংস্কার ও মাঠের পরিচর্যার কাজ চলছে। প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছ। এখন ছোটখাটো ত্রুটিগুলো দেখা হচ্ছে।
দিনাজপুর পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমেদ জানান, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে গোর-এ শহীদ বড় ময়দানে ঈদের জামাত ঘিরে কড়া নিরাপত্তা-ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ঈদগাহের চার পাশে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে মুসল্লিদের তল্লাশির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ঈদগাহ প্রাঙ্গণে সক্রিয় থাকবেন সাদা পোশাকে পুলিশ ও র্যাবের সদস্যসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। এছাড়া মাঠের নিরাপত্তার জন্য নির্মিত হয়েছে চারটি বড় পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। ট্রাফিক ব্যবস্থা থাকবে শহরজুড়ে।

জেলার গোর-এ শহীদ ঈদগাহ মাঠ ঈদের জামাতের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে মিনারে সংস্কার কাজ, রং করা ধোয়ামোছা, মাঠে মাটি ভরাটসহ আনুসাঙ্গিক কাজ প্রায় শেষ হয়ে গেছে। এ উপলক্ষে নেয়া হয়েছে জেলা এবং পৌরসভা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ। এছাড়াও ঈদের নামাজে আসা মুসল্লিদের জন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ৩ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
দিনাজপুর পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র মো. তৈয়ব আলী দুলাল জানান, এরই মধ্যে মাঠের বিভিন্ন জায়গায় নির্মাণ করা হয়েছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যবেক্ষণের টাওয়ার। মাঠের আরেকটি অংশে ঘের দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বিভিন্ন যানবাহনের গ্যারেজ। এছাড়াও পাশের স্টেশন ক্লাব, সার্কিট হাউজ, শিশু একাডেমি ও জেলা গণগ্রন্থাগারেও যানবাহন রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ঈদগাহ মাঠে প্রবেশের জন্য মাঠের ৪ পাশে তৈরি করা হচ্ছে ১৯টি তরণ। শহরের প্রবেশ মুখগুলোতে এবং মিনারে যাওয়ার রাস্তাতে তৈরি হচ্ছে তোরণ। মুসুল্লিদের জন্য মাঠে ওযুখানা, ভ্রাম্যমাণ টয়লেটের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বিদ্যুতের পাশাপাশি থাকবে জেনারেটর। লাগানো হবে শতাধিক মাইক, নিশ্চিদ্র নিরাপত্তায় র্যাবের জন্য তৈরি করা হয়েছে ওয়াচ টাওয়ার, সাংবাদিকদের জন্য বিশেষ মাচাং নির্মাণসহ সব ধরনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ঈদের দিন অন্যান্য উপজেলা থেকে বাস সার্ভিস ছাড়াও যেসব উপজেলার সঙ্গে শহরের ট্রেন যোগাযোগ রয়েছে সেসব উপজেলা থেকে মুসল্লিদের জন্য স্টেশনগুলো থেকে দুটি বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম বলেন, ‘দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর-এ শহীদ ঈদগাহ মাঠ প্রতিষ্ঠা তার একটি ঐতিহাসিক স্বপ্ন ছিল। এখন এটি একটি সর্ববৃহৎ ঈদগা মাঠ হিসেবে পরিচিত ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটা দিনাজপুরবাসীর জন্য একটি বড় প্রাপ্তি।’
দিনাজপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমদাদ সরকার জানান, প্রতি বছর দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হতো কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায়। এখন দিনাজপুরেও ৫২ গম্বুজের ঈদগাহ মাঠে সবচেয়ে বড় ঈদজামাত অনুষ্ঠিত হয়। দিনাজপুর সদর আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম সর্বপ্রথম এ বড় ঈদজামাতের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তার আন্তরিক তত্ত্বাবধানেই তৈরি হয়েছে এ ঈদগাহ মিনার। দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের নামাজের ইমামতি করবেন দিনাজপুর সদর জেনারেল হাসপাতাল জামে মসজিদের খতিব মাওলানা শামসুল হক কাসেমী।
ঈদ-উল-ফিতরের জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে বলে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এছাড়াও যদি বৈরী আবহাওয়া হয় তাহলে বড় মাঠের পাশে মসজিদসহ আশপাশের এলাকার মসজিদগুলোতে একযোগে নামাজ আদায় করা হবে।
দিনাজপুর জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ জানান, জেলা প্রশাসন, পৌরসভা, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের পাশাপাশি জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিমের সার্বক্ষণিক তত্ত্ববধানে ২০ দিন ধরে মিনারের সংস্কার ও মাঠের পরিচর্যার কাজ চলছে। প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছ। এখন ছোটখাটো ত্রুটিগুলো দেখা হচ্ছে।
দিনাজপুর পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমেদ জানান, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে গোর-এ শহীদ বড় ময়দানে ঈদের জামাত ঘিরে কড়া নিরাপত্তা-ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ঈদগাহের চার পাশে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে মুসল্লিদের তল্লাশির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ঈদগাহ প্রাঙ্গণে সক্রিয় থাকবেন সাদা পোশাকে পুলিশ ও র্যাবের সদস্যসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। এছাড়া মাঠের নিরাপত্তার জন্য নির্মিত হয়েছে চারটি বড় পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। ট্রাফিক ব্যবস্থা থাকবে শহরজুড়ে।

ইভেন্টের পরিকল্পনা, টিকিটিং, অতিথি সহায়তা, ভিড় নিয়ন্ত্রণ, শিল্পীদের সমন্বয়, স্টেজ ম্যানেজমেন্ট, স্পন্সর ও ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারণা—সব ক্ষেত্রেই এনইউবি শিক্ষার্থীরা তাদের দক্ষতা ও সৃজনশীলতার ছাপ রেখেছে। বাস্তব অভিজ্ঞতার মাধ্যমে তারা প্রমাণ করেছে, ক্লাব কার্যক
১১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বেশ কিছুদিন পার হলেও এই স্মৃতি এখনো সবার মধ্যে দগদগে হয়ে আছে। আমি ঘটনা জানামাত্রই আপনাদের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আপনারা যে দুঃসময়ের মধ্যে ছিলেন, সেসময়ে দেখা করা সমীচীন হতো না। আমরা আপনাদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করতে পারি, কিন্তু এই দুঃসহ স্মৃতি মুছে দেয়ার ক্ষমতা আমাদ
১১ ঘণ্টা আগে
কর কর্মকর্তারা বলছেন, গত মে ও জুনে আন্দোলনের জেরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়েছে। যার শুরু গত জুলাই থেকেই।
১১ ঘণ্টা আগে