প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারকে বদলি করেছে জাতীয় রাজস্ব (এনবিআর)। বদলি করা এসব কর্মকর্তাদের অবিলম্বে নতুন কর্মস্থলে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবারই একসঙ্গে এত কর কর্মকর্তাকে একসঙ্গে বদলি করা হলো।
মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) এনবিআরের কর প্রশাসন থেকে এক চিঠিতে এই বদলির আদেশ দেওয়া হয়।
যাদের বদলি করা হলো, তাদের মধ্যে ঢাকার বিসিএস (কর) একাডেমির পরিচালক হাফিজ আল আসাদকে ঢাকার কর অঞ্চল–২০–এর পরিদর্শী রেঞ্জ–১, শেখ শামীম বুলবুলকে নরসিংদী কর অঞ্চল, ছায়িদুজ্জামান ভুঞাকে নারায়ণগঞ্জ কর অঞ্চল, বেগম হাসিনা আক্তার খানকে গাজীপুর কর অঞ্চল, মর্তুজা শরিফুল ইসলামকে ঢাকার কর অঞ্চল–৬, মোহা. আব্দুস সালামকে ঢাকার কর অঞ্চল–১, মো. নাসেরুজ্জামানকে ঢাকার অঞ্চল–২, মো. মিজানুর রহমানকে চট্টগ্রামের কর অঞ্চল–১, মো. নাঈমুর রসুলকে চট্টগ্রামের কর অঞ্চল–২, ফখরুল ইসলামকে খুলনা কর অঞ্চল, আশরাফুল ইসলামকে ঢাকার কর অঞ্চল–৩, মোহাম্মদ শাহ্ আলমকে ঢাকার কর অঞ্চল–৪, মির্জা মোহাম্মদ মামুন সাদাতকে ঢাকার কর অঞ্চল–১১, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহকে খুলনা কর আপিল অঞ্চল, মিজানুর রহমানকে ঢাকার কর অঞ্চল–১৫, মো. মঈনুল হাসানকে এনবিআরের আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটে, ইভানা আফরোজ সাঈদকে ঢাকার কর অঞ্চল–৮, তাহমিনা আক্তারকে ঢাকার কর আপিল অঞ্চল–৩, শামীমা পারভীনকে এনবিআরের সিআইসি, সাহেদ আহমেদ চৌধুরীকে বৃহৎ করদাতা ইউনিটে, ফারজানা সুলতানাকে ঢাকার কর অঞ্চল–১৪, শামীমা আখতারকে ঢাকার কর অঞ্চল–১০, মৌসুমী বর্মণকে কর পরিদর্শন অধিদপ্তরে, মো. আবদুর রাজ্জাককে ঢাকার কর অঞ্চল–১৬, মো. জসীমুদ্দিন আহমেদকে ঢাকার কর অঞ্চল–১২, তারিক ইকবালকে ঢাকার কর অঞ্চল–৭, মো. ফারুকুল ইসলামকে ঢাকার কর অঞ্চল–২, মাসুম বিল্লাহকে ঢাকার কর অঞ্চল–২১, সারোয়ার মোর্শেদকে ঢাকার কর অঞ্চল–২৩, মাসুদুল করিম ভূঁইয়াকে ঢাকার কর অঞ্চল–১৮, মেহেদী হাসানকে ঢাকার কর আপিল অঞ্চল–১, হাছিনা আক্তারকে চট্টগ্রামের কর আপিল অঞ্চল, শান্ত কুমার সিংহকে ঢাকার কর অঞ্চল–১৭, রিগ্যান চন্দ্র দে–কে বিসিএস (কর) একাডেমি, ফারজানা নাজনীনকে কুমিল্লা কর অঞ্চল, সুমন দাসকে এনবিআরে প্রথম সচিব, শেখ মো. কামরুজ্জামানকে কর পরিদর্শন পরিদপ্তর, তাপস কুমার চন্দকে বৃহৎ করদাতা ইউনিট, মো. মোশাররফ হোসেনকে দিনাজপুর কর অঞ্চল, মো. আব্দুল মালেককে ঢাকার কর অঞ্চল–৫ ও আরিফুল হককে রাজশাহী কর অঞ্চলে বদলি করা হয়।
কর কর্মকর্তারা বলছেন, গত মে ও জুনে আন্দোলনের জেরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়েছে। যার শুরু গত জুলাই থেকেই।
আন্দোলনের জেরে এনবিআর সদস্য থেকে প্রহরী পদবি পর্যন্ত গত দেড় মাসে সব মিলিয়ে ৩৬ কর্মকর্তা–কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। সব শেষ সোমবার (১৮ আগস্ট) সব মিলিয়ে নয় কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে এনবিআর। তারা হলেন, অতিরিক্ত কর কমিশনার সেহেলা সিদ্দিকা ও সুলতানা হাবীব; যুগ্ম কর কমিশনার মেসবাহ উদ্দিন খান ও মামুন মিয়া; সিআইসির পরিচালক চাঁদ সুলতানা চৌধুরানী, অতিরিক্ত কমিশনার সাধন কুমার কুন্ডু, খুলনার মোংলার কাস্টম হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার আবুল আলা মোহাম্মদ আমীমুল ইহসান খান, চট্টগ্রাম কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট ট্রেনিং একাডেমির যুগ্ম কমিশনার সানোয়ারুল কবির ও খুলনার কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের উপকমিশনার সাইদুল ইসলাম। এরপরই ঘটলো বড় এই বদলি।
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারকে বদলি করেছে জাতীয় রাজস্ব (এনবিআর)। বদলি করা এসব কর্মকর্তাদের অবিলম্বে নতুন কর্মস্থলে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবারই একসঙ্গে এত কর কর্মকর্তাকে একসঙ্গে বদলি করা হলো।
মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) এনবিআরের কর প্রশাসন থেকে এক চিঠিতে এই বদলির আদেশ দেওয়া হয়।
যাদের বদলি করা হলো, তাদের মধ্যে ঢাকার বিসিএস (কর) একাডেমির পরিচালক হাফিজ আল আসাদকে ঢাকার কর অঞ্চল–২০–এর পরিদর্শী রেঞ্জ–১, শেখ শামীম বুলবুলকে নরসিংদী কর অঞ্চল, ছায়িদুজ্জামান ভুঞাকে নারায়ণগঞ্জ কর অঞ্চল, বেগম হাসিনা আক্তার খানকে গাজীপুর কর অঞ্চল, মর্তুজা শরিফুল ইসলামকে ঢাকার কর অঞ্চল–৬, মোহা. আব্দুস সালামকে ঢাকার কর অঞ্চল–১, মো. নাসেরুজ্জামানকে ঢাকার অঞ্চল–২, মো. মিজানুর রহমানকে চট্টগ্রামের কর অঞ্চল–১, মো. নাঈমুর রসুলকে চট্টগ্রামের কর অঞ্চল–২, ফখরুল ইসলামকে খুলনা কর অঞ্চল, আশরাফুল ইসলামকে ঢাকার কর অঞ্চল–৩, মোহাম্মদ শাহ্ আলমকে ঢাকার কর অঞ্চল–৪, মির্জা মোহাম্মদ মামুন সাদাতকে ঢাকার কর অঞ্চল–১১, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহকে খুলনা কর আপিল অঞ্চল, মিজানুর রহমানকে ঢাকার কর অঞ্চল–১৫, মো. মঈনুল হাসানকে এনবিআরের আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটে, ইভানা আফরোজ সাঈদকে ঢাকার কর অঞ্চল–৮, তাহমিনা আক্তারকে ঢাকার কর আপিল অঞ্চল–৩, শামীমা পারভীনকে এনবিআরের সিআইসি, সাহেদ আহমেদ চৌধুরীকে বৃহৎ করদাতা ইউনিটে, ফারজানা সুলতানাকে ঢাকার কর অঞ্চল–১৪, শামীমা আখতারকে ঢাকার কর অঞ্চল–১০, মৌসুমী বর্মণকে কর পরিদর্শন অধিদপ্তরে, মো. আবদুর রাজ্জাককে ঢাকার কর অঞ্চল–১৬, মো. জসীমুদ্দিন আহমেদকে ঢাকার কর অঞ্চল–১২, তারিক ইকবালকে ঢাকার কর অঞ্চল–৭, মো. ফারুকুল ইসলামকে ঢাকার কর অঞ্চল–২, মাসুম বিল্লাহকে ঢাকার কর অঞ্চল–২১, সারোয়ার মোর্শেদকে ঢাকার কর অঞ্চল–২৩, মাসুদুল করিম ভূঁইয়াকে ঢাকার কর অঞ্চল–১৮, মেহেদী হাসানকে ঢাকার কর আপিল অঞ্চল–১, হাছিনা আক্তারকে চট্টগ্রামের কর আপিল অঞ্চল, শান্ত কুমার সিংহকে ঢাকার কর অঞ্চল–১৭, রিগ্যান চন্দ্র দে–কে বিসিএস (কর) একাডেমি, ফারজানা নাজনীনকে কুমিল্লা কর অঞ্চল, সুমন দাসকে এনবিআরে প্রথম সচিব, শেখ মো. কামরুজ্জামানকে কর পরিদর্শন পরিদপ্তর, তাপস কুমার চন্দকে বৃহৎ করদাতা ইউনিট, মো. মোশাররফ হোসেনকে দিনাজপুর কর অঞ্চল, মো. আব্দুল মালেককে ঢাকার কর অঞ্চল–৫ ও আরিফুল হককে রাজশাহী কর অঞ্চলে বদলি করা হয়।
কর কর্মকর্তারা বলছেন, গত মে ও জুনে আন্দোলনের জেরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়েছে। যার শুরু গত জুলাই থেকেই।
আন্দোলনের জেরে এনবিআর সদস্য থেকে প্রহরী পদবি পর্যন্ত গত দেড় মাসে সব মিলিয়ে ৩৬ কর্মকর্তা–কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। সব শেষ সোমবার (১৮ আগস্ট) সব মিলিয়ে নয় কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে এনবিআর। তারা হলেন, অতিরিক্ত কর কমিশনার সেহেলা সিদ্দিকা ও সুলতানা হাবীব; যুগ্ম কর কমিশনার মেসবাহ উদ্দিন খান ও মামুন মিয়া; সিআইসির পরিচালক চাঁদ সুলতানা চৌধুরানী, অতিরিক্ত কমিশনার সাধন কুমার কুন্ডু, খুলনার মোংলার কাস্টম হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার আবুল আলা মোহাম্মদ আমীমুল ইহসান খান, চট্টগ্রাম কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট ট্রেনিং একাডেমির যুগ্ম কমিশনার সানোয়ারুল কবির ও খুলনার কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের উপকমিশনার সাইদুল ইসলাম। এরপরই ঘটলো বড় এই বদলি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বেশ কিছুদিন পার হলেও এই স্মৃতি এখনো সবার মধ্যে দগদগে হয়ে আছে। আমি ঘটনা জানামাত্রই আপনাদের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আপনারা যে দুঃসময়ের মধ্যে ছিলেন, সেসময়ে দেখা করা সমীচীন হতো না। আমরা আপনাদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করতে পারি, কিন্তু এই দুঃসহ স্মৃতি মুছে দেয়ার ক্ষমতা আমাদ
৩ ঘণ্টা আগে