
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে ই-পারিবারিক আদালতের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। জগন্নাথ–সোহেল স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আর দুই-আড়াই মাস আছে আমাদের সরকার। এই সময়ের মধ্যেই একটা বড়–ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যেতে পারবো আমরা।’
ই-পারিবারিক আদালতের বিষয়ে উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ই-পারিবারিক আদালতের মাধ্যমে কাগজবিহীন একটি বিচারব্যবস্থার দিকে আমরা এগুলাম। যে নারী ও শিশুরা নির্যাতন ও পারিবারিক সহিংসতার শিকার তাদের জন্য সম্ভাবনা নিয়ে আসবে এ আদালত। অনেক আবেদন ব্যবস্থা অনলাইন থাকলেও, তা অনলাইনে করা যায় না।
এ সময় ই-পারিবারিক আদালতের সার্ভার যাতে ডাউন না থাকে সেদিকে নজর দেওয়ারও আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘ইট ভাটা ভাঙতে চাইলে বাধা দেওয়া হয়। যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে পদে পদে বাধার সৃষ্টি হয়।’
ই-পারিবারিক আদালত কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘এ উদ্যোগ সব পক্ষকে গ্রহণ করতে হবে। আগামীতে যে সরকারই আসুক, প্রক্রিয়াটি চলমান রাখা জরুরি। না হলে এটি ম্লান হয়ে যেতে পারে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, ডিজিটাল এ কার্যক্রম আইন পেশাজীবীদের আরও দ্রুত ও কার্যকর সেবা দিতে সহায়তা করবে।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী জানান, ই-পারিবারিক আদালতের এ নতুন উদ্যোগ বিচারব্যবস্থাকে চূড়ান্তভাবে পেপারলেস ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে নেবে।
জানা গেছে, ই-পারিবারিক আদালতে সেবার মাধ্যমে মামলার দীর্ঘসূত্রতা, অতিরিক্ত খরচ, দূরত্বজনিত সমস্যা, কাগজের নথি ব্যবস্থাপনা, সময়ক্ষেপণ এবং ভিড় ও অপেক্ষার মতো আগের সমস্যাগুলোর সমাধান হবে।
এ ছাড়া দ্রুত অনলাইন প্রক্রিয়া, ন্যূনতম খরচ, ঘরে বসে সেবা গ্রহণ, ডিজিটাল নথি, সপ্তাহের সাত দিন ২৪ ঘণ্টা রেজিস্ট্রেশন এবং অনলাইন শিডিউলিংয়ের সুবিধা পাওয়া যাবে।

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে ই-পারিবারিক আদালতের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। জগন্নাথ–সোহেল স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আর দুই-আড়াই মাস আছে আমাদের সরকার। এই সময়ের মধ্যেই একটা বড়–ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যেতে পারবো আমরা।’
ই-পারিবারিক আদালতের বিষয়ে উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ই-পারিবারিক আদালতের মাধ্যমে কাগজবিহীন একটি বিচারব্যবস্থার দিকে আমরা এগুলাম। যে নারী ও শিশুরা নির্যাতন ও পারিবারিক সহিংসতার শিকার তাদের জন্য সম্ভাবনা নিয়ে আসবে এ আদালত। অনেক আবেদন ব্যবস্থা অনলাইন থাকলেও, তা অনলাইনে করা যায় না।
এ সময় ই-পারিবারিক আদালতের সার্ভার যাতে ডাউন না থাকে সেদিকে নজর দেওয়ারও আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘ইট ভাটা ভাঙতে চাইলে বাধা দেওয়া হয়। যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে পদে পদে বাধার সৃষ্টি হয়।’
ই-পারিবারিক আদালত কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘এ উদ্যোগ সব পক্ষকে গ্রহণ করতে হবে। আগামীতে যে সরকারই আসুক, প্রক্রিয়াটি চলমান রাখা জরুরি। না হলে এটি ম্লান হয়ে যেতে পারে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, ডিজিটাল এ কার্যক্রম আইন পেশাজীবীদের আরও দ্রুত ও কার্যকর সেবা দিতে সহায়তা করবে।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী জানান, ই-পারিবারিক আদালতের এ নতুন উদ্যোগ বিচারব্যবস্থাকে চূড়ান্তভাবে পেপারলেস ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে নেবে।
জানা গেছে, ই-পারিবারিক আদালতে সেবার মাধ্যমে মামলার দীর্ঘসূত্রতা, অতিরিক্ত খরচ, দূরত্বজনিত সমস্যা, কাগজের নথি ব্যবস্থাপনা, সময়ক্ষেপণ এবং ভিড় ও অপেক্ষার মতো আগের সমস্যাগুলোর সমাধান হবে।
এ ছাড়া দ্রুত অনলাইন প্রক্রিয়া, ন্যূনতম খরচ, ঘরে বসে সেবা গ্রহণ, ডিজিটাল নথি, সপ্তাহের সাত দিন ২৪ ঘণ্টা রেজিস্ট্রেশন এবং অনলাইন শিডিউলিংয়ের সুবিধা পাওয়া যাবে।

ফুলকোর্ট সভা মূলত বিচারপতিদের কথা বলার নিজস্ব ফোরাম। এতে নীতি-নির্ধারণী বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রধান বিচারপতি আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতিকে নিয়ে এ সভা করে থাকেন।
২ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্র বলছে, গত বছর ওই পোশাক কারখানার ফিনিশিং সুপারভাইজার আমিনুর রহমানের পর আর সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। গত সপ্তাহে ১৮ নভেম্বরও মামলার সাক্ষ্য নেওয়ার তারিখ নির্ধারিত ছিল। কোনো সাক্ষী না আসায় আদালত পরের তারিখ নির্ধারণ করেছেন আগামী বছরের ৯ মার্চ।
৪ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ধারা ৩১ (১) অনুযায়ী অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমানকে চার বছরের জন্য নর্দার্ন ইউনিভার্সিটির ভিসি পদে নিয়োগ দেওয়া হলো। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন এবং সংশ্লিষ্ট আইনের সব বিধান অনুযায়ী দায়ি
৬ ঘণ্টা আগে
(২) বহুতল ভবনে থাকলে Drop-Cover-Hold পদ্ধতি অনুসরণ করুন: নিচু হোন, শক্ত টেবিল/ডেস্কের নিচে ঢুকে খুঁটি শক্ত করে ধরুন। অথবা, কলামের পাশে, বিমের নিচে আশ্রয় নিন। সম্ভব হলে বালিশ, কুশন বা এ জাতীয় বস্তু দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন।
১৮ ঘণ্টা আগে