
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে বাতিল হওয়া নিয়োগ ফিরে পাওয়ার আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। এতে আন্দোলনকারীদের কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে বাংলাদেশ সচিবালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে, এদিন দুপুরে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে মহাসমাবেশ করেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা।
আন্দোলনরতরা জানান, টানা ১১ দিনের মতো তারা এই অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন। চাকরিতে যোগদানের বিষয়ে নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারা রাজপথ ছাড়বেন না।
মহসমাবেশ শেষে আন্দোলনকারীরা সচিবালয় অভিমুখে পদযাত্রা করে। বিকেল পৌনে চারটার দিকে তারা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নেয়। এরপর তাদের সরিয়ে দিতে জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে পুলিশ।
এর আগে গত সপ্তাহের বৃহস্পতি ও সোমবার শাহবাগে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান নিক্ষেপে ও লাঠিচার্জ করে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিটের দিকে পুলিশ তাদের ধাওয়া দিয়ে শাহবাগ মোড়ের মূল সড়ক থেকে সরিয়ে দিতে চেষ্টা করে। তবে আন্দোলনকারীরা পুলিশের ধাওয়া ও জলকামান উপেক্ষা করেই ফের সড়ক অবরোধ করেন।
সোমবার দুপুরেও তাদের ওপর জলকামান নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করেছিল পুলিশ। এ সময় কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শোনা যায়। পুলিশের লাঠিচার্জে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত হন। এছাড়া আটক করা হয় কয়েকজনকে।
এরপর সেদিন সন্ধ্যার দিকে আন্দোলনকারীরা ঘোষণা দেন, দাবি আদায় না হলে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে লাগাতার অবস্থান করবেন।
উল্লেখ্য, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে ৬,৫৩১ জনের নিয়োগের দাবি জানাচ্ছেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা বলেছেন, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি তিনটি ধাপে দেওয়া হয়েছিল। প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু তৃতীয় ধাপ নিয়ে প্রহসন চলছে।
আন্দোলনকারীদের সংবাদ বিজ্ঞপ্তির তথ্যমতে, ২০২৩ সালের ১৪ জুন তৃতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। লিখিত পরীক্ষা হয় ২০২৪ সালের ২৯ মার্চ। লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয় একই বছরের ২১ এপ্রিল। ১২ জুন সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। আইন মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে ৩১ অক্টোবর ফল প্রকাশিত হয়। এতে ৬,৫৩১ জন চূড়ান্তভাবে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। সুপারিশপ্রাপ্ত হননি, এমন ৩১ জন হাইকোর্টে রিট করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৬,৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ৬ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬,৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম গত ৬ ফেব্রুয়ারি বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে বাতিল হওয়া নিয়োগ ফিরে পাওয়ার আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। এতে আন্দোলনকারীদের কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে বাংলাদেশ সচিবালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে, এদিন দুপুরে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে মহাসমাবেশ করেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা।
আন্দোলনরতরা জানান, টানা ১১ দিনের মতো তারা এই অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন। চাকরিতে যোগদানের বিষয়ে নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারা রাজপথ ছাড়বেন না।
মহসমাবেশ শেষে আন্দোলনকারীরা সচিবালয় অভিমুখে পদযাত্রা করে। বিকেল পৌনে চারটার দিকে তারা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নেয়। এরপর তাদের সরিয়ে দিতে জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে পুলিশ।
এর আগে গত সপ্তাহের বৃহস্পতি ও সোমবার শাহবাগে আন্দোলনকারীদের ওপর জলকামান নিক্ষেপে ও লাঠিচার্জ করে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিটের দিকে পুলিশ তাদের ধাওয়া দিয়ে শাহবাগ মোড়ের মূল সড়ক থেকে সরিয়ে দিতে চেষ্টা করে। তবে আন্দোলনকারীরা পুলিশের ধাওয়া ও জলকামান উপেক্ষা করেই ফের সড়ক অবরোধ করেন।
সোমবার দুপুরেও তাদের ওপর জলকামান নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করেছিল পুলিশ। এ সময় কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শোনা যায়। পুলিশের লাঠিচার্জে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত হন। এছাড়া আটক করা হয় কয়েকজনকে।
এরপর সেদিন সন্ধ্যার দিকে আন্দোলনকারীরা ঘোষণা দেন, দাবি আদায় না হলে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে লাগাতার অবস্থান করবেন।
উল্লেখ্য, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে ৬,৫৩১ জনের নিয়োগের দাবি জানাচ্ছেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা বলেছেন, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি তিনটি ধাপে দেওয়া হয়েছিল। প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু তৃতীয় ধাপ নিয়ে প্রহসন চলছে।
আন্দোলনকারীদের সংবাদ বিজ্ঞপ্তির তথ্যমতে, ২০২৩ সালের ১৪ জুন তৃতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। লিখিত পরীক্ষা হয় ২০২৪ সালের ২৯ মার্চ। লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয় একই বছরের ২১ এপ্রিল। ১২ জুন সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। আইন মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে ৩১ অক্টোবর ফল প্রকাশিত হয়। এতে ৬,৫৩১ জন চূড়ান্তভাবে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। সুপারিশপ্রাপ্ত হননি, এমন ৩১ জন হাইকোর্টে রিট করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৬,৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ৬ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬,৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম গত ৬ ফেব্রুয়ারি বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট।

মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে দেশে ফিরিয়ে আনতে ফের ভারতের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
১১ ঘণ্টা আগে
সারাদেশে মসজিদের খতিব, ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষায় সরকার নীতিমালা প্রণয়ন করেছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা আরও বলেন, তাদেরকে নীতিমালায় নিয়ে আসা হবে, যাতে করে তারা কোনো বৈষম্যের শিকার হলে সুরক্ষা বা আইনের আশ্রয় নিতে পারেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
আসকের মতে, রাষ্ট্রের হেফাজতে থাকা ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হলো পুলিশের আইনগত ও নৈতিক বাধ্যবাধকতা। এ ধরনের মৃত্যু বাংলাদেশ যে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ ও মানদণ্ডে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার সাথেও সাংঘর্ষিক।
১৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দেশি ৮০টি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাকে সংলাপে ডেকেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দুই পর্বে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
১৪ ঘণ্টা আগে