ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ গোলচত্বর থেকে সরাইলের শাহবাজপুর পর্যন্ত প্রায় ২৫ কিলোমিটার এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। খানাখন্দে ভরা মহাসড়কের এ অংশে যানজটের ভয়াবহতা এতটাই তীব্র যে, পাঁচ মিনিটের পথ ঘণ্টাতেও পার হওয়া যাচ্ছে না।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া এ যানজটের কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রী ও চালকেরা।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই এ মহাসড়কের আশুগঞ্জ ও বিশ্বরোড মোড় এলাকায় রাস্তার অবস্থা নাজুক। কোথাও কোথাও গভীর গর্তের কারণে যানবাহনের চাকা আটকে যাচ্ছে। এর ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও তৈরি হচ্ছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন রহমান বলেন, বিশ্বরোড গোলচত্বর থেকে আশুগঞ্জ গোলচত্বর পর্যন্ত সাড়ে ১০ কিলোমিটার সড়ক যান চলাচলের অনুপযোগী। ফলে দুর্ঘটনা এড়াতে ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রামগামী যানবাহনগুলো ধীরগতিতে চলাচল করে। সড়কের দূরাবস্থার কারণে যানগুলোকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকতে হয়। গতকাল (বৃহস্পতিবার) সারাদিন-রাত যানজট লেগেই ছিল।
ওসি মামুন রহমান আরও বলেন, বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত যানজট ছিল ১৫ কিলোমিটার জুড়ে। তবে বৃহস্পতিবার সকালে এই যানজট ভয়াবহতায় রূপ নেয়। এখন ২৫ কিলোমিটার মহাসড়ক জুড়ে যানজট লেগে আছে। সময়ের সাথে সাথে যানজট আরও বাড়বে।
'সকাল থেকে গাড়ি শুধু ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ছি। সিলেট লাইন বন্ধ হয়ে আছে। মহাসড়কের খারাপ অবস্থা ও চালকদের অসচেতনতার অভাবে যানজটের কোনো উন্নতি হচ্ছে না। ট্রাফিক পুলিশসহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের একটি দল যানজট নিরসনে চেষ্টা করছে,' যোগ করেন তিনি।
২০১৭ সালে আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫০.৫৮ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। তবে ধীরগতির কারণে সড়কে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে বিশ্বরোড গোলচত্বর থেকে আশুগঞ্জ গোলচত্বর পর্যন্ত সাড়ে ১০ কিলোমিটার সড়ক যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বর্ষায় চলমান বৃষ্টিতে সড়কে গর্তের সংখ্যা বেড়েই চলছে। এ কারণে যানবাহনগুলো ধীরগতিতে চলায় প্রতিদিন সৃষ্টি হচ্ছে যানজট।
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ গোলচত্বর থেকে সরাইলের শাহবাজপুর পর্যন্ত প্রায় ২৫ কিলোমিটার এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। খানাখন্দে ভরা মহাসড়কের এ অংশে যানজটের ভয়াবহতা এতটাই তীব্র যে, পাঁচ মিনিটের পথ ঘণ্টাতেও পার হওয়া যাচ্ছে না।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া এ যানজটের কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রী ও চালকেরা।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই এ মহাসড়কের আশুগঞ্জ ও বিশ্বরোড মোড় এলাকায় রাস্তার অবস্থা নাজুক। কোথাও কোথাও গভীর গর্তের কারণে যানবাহনের চাকা আটকে যাচ্ছে। এর ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও তৈরি হচ্ছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন রহমান বলেন, বিশ্বরোড গোলচত্বর থেকে আশুগঞ্জ গোলচত্বর পর্যন্ত সাড়ে ১০ কিলোমিটার সড়ক যান চলাচলের অনুপযোগী। ফলে দুর্ঘটনা এড়াতে ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রামগামী যানবাহনগুলো ধীরগতিতে চলাচল করে। সড়কের দূরাবস্থার কারণে যানগুলোকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকতে হয়। গতকাল (বৃহস্পতিবার) সারাদিন-রাত যানজট লেগেই ছিল।
ওসি মামুন রহমান আরও বলেন, বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত যানজট ছিল ১৫ কিলোমিটার জুড়ে। তবে বৃহস্পতিবার সকালে এই যানজট ভয়াবহতায় রূপ নেয়। এখন ২৫ কিলোমিটার মহাসড়ক জুড়ে যানজট লেগে আছে। সময়ের সাথে সাথে যানজট আরও বাড়বে।
'সকাল থেকে গাড়ি শুধু ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ছি। সিলেট লাইন বন্ধ হয়ে আছে। মহাসড়কের খারাপ অবস্থা ও চালকদের অসচেতনতার অভাবে যানজটের কোনো উন্নতি হচ্ছে না। ট্রাফিক পুলিশসহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের একটি দল যানজট নিরসনে চেষ্টা করছে,' যোগ করেন তিনি।
২০১৭ সালে আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫০.৫৮ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। তবে ধীরগতির কারণে সড়কে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে বিশ্বরোড গোলচত্বর থেকে আশুগঞ্জ গোলচত্বর পর্যন্ত সাড়ে ১০ কিলোমিটার সড়ক যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বর্ষায় চলমান বৃষ্টিতে সড়কে গর্তের সংখ্যা বেড়েই চলছে। এ কারণে যানবাহনগুলো ধীরগতিতে চলায় প্রতিদিন সৃষ্টি হচ্ছে যানজট।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।
১৩ ঘণ্টা আগেচিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর
১৪ ঘণ্টা আগে