প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সাবেক সচিব ও প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ইনাম আহমদ চৌধুরী আর নেই। সোমবার বিকালে ঢাকার বনানীর বাসভবনে হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।
বৃহস্পতিবার ঢাকার আজিমপুর কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে জানিয়েছেন তার ছেলে নাদীম চৌধুরী।
ইনাম আহমদ চৌধুরী চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর ১৯৯৯ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দেন। ২০০১ সালের বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় তাকে প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের চেয়ারম্যান করা হয়। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও দলের ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
২০১৮ সালে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিলেন ইনাম আহমেদ। পরে তাকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করা হয়েছিল।
ইনাম আহমেদের ভাই-বোনেরা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঙ্গনে পরিচিত মুখ। তার চার ভাইর মধ্যে বড় ভাই প্রয়াত ফারুক আহমদ চৌধুরী ছিলেন পররাষ্ট্র সচিব ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য। এক ভাই মাসুম আহমদ চৌধুরী কূটনীতিক ছিলেন। ছোট ভাই ইফতেখার আহমদ চৌধুরী ২০০৭-০৮ মেয়াদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ছিলেন।
ইনাম আহমদ ১৯৩৭ সালের ২৯ জুন হবিগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈত্রিক বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার বারকোট গ্রামে। তার বাবা গিয়াসুদ্দিন আহমদ চৌধুরী ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা। মায়ের নাম রফিকুন্নেছা খাতুন চৌধুরী।
ইনাম আহমদ ঢাকা কলেজে পড়ার সময় ভাষা আন্দোলনে যুক্ত হয়েছিলেন। ১৯৫২-৫৩ সালে ঢাকা কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক থাকাকালে শহীদ মিনার নির্মাণ ও রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন সম্পর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য কলেজ থেকে বহিষ্কৃতও হন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পর যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডে গিয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন তিনি।
ছাত্রজীবনে মাসিক প্রভাতী ও ছোটগল্প সংকলন নতুন ছবি প্রকাশ করেন। পরবর্তীকালে মাসিক যমুনারও সম্পাদক ছিলেন তিনি।
ইনাম আহমেদ ১৯৬০ সালে সিভিল সার্ভিস অব পাকিস্তানে যোগদান করেন। ব্যাংককে জাতিসংঘের ‘এসকাপ’ কমিশনের সেক্রেটারি, আইডিবি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিনি। ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের (আইএমও) সভাপতির দায়িত্বও তিনি পালন করেন।
সাবেক সচিব ও প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ইনাম আহমদ চৌধুরী আর নেই। সোমবার বিকালে ঢাকার বনানীর বাসভবনে হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।
বৃহস্পতিবার ঢাকার আজিমপুর কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে জানিয়েছেন তার ছেলে নাদীম চৌধুরী।
ইনাম আহমদ চৌধুরী চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর ১৯৯৯ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দেন। ২০০১ সালের বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় তাকে প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের চেয়ারম্যান করা হয়। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও দলের ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।
২০১৮ সালে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিলেন ইনাম আহমেদ। পরে তাকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করা হয়েছিল।
ইনাম আহমেদের ভাই-বোনেরা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঙ্গনে পরিচিত মুখ। তার চার ভাইর মধ্যে বড় ভাই প্রয়াত ফারুক আহমদ চৌধুরী ছিলেন পররাষ্ট্র সচিব ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য। এক ভাই মাসুম আহমদ চৌধুরী কূটনীতিক ছিলেন। ছোট ভাই ইফতেখার আহমদ চৌধুরী ২০০৭-০৮ মেয়াদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ছিলেন।
ইনাম আহমদ ১৯৩৭ সালের ২৯ জুন হবিগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈত্রিক বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার বারকোট গ্রামে। তার বাবা গিয়াসুদ্দিন আহমদ চৌধুরী ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা। মায়ের নাম রফিকুন্নেছা খাতুন চৌধুরী।
ইনাম আহমদ ঢাকা কলেজে পড়ার সময় ভাষা আন্দোলনে যুক্ত হয়েছিলেন। ১৯৫২-৫৩ সালে ঢাকা কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক থাকাকালে শহীদ মিনার নির্মাণ ও রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন সম্পর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য কলেজ থেকে বহিষ্কৃতও হন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পর যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডে গিয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন তিনি।
ছাত্রজীবনে মাসিক প্রভাতী ও ছোটগল্প সংকলন নতুন ছবি প্রকাশ করেন। পরবর্তীকালে মাসিক যমুনারও সম্পাদক ছিলেন তিনি।
ইনাম আহমেদ ১৯৬০ সালে সিভিল সার্ভিস অব পাকিস্তানে যোগদান করেন। ব্যাংককে জাতিসংঘের ‘এসকাপ’ কমিশনের সেক্রেটারি, আইডিবি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিনি। ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের (আইএমও) সভাপতির দায়িত্বও তিনি পালন করেন।
চীনা প্রেসিডেন্ট শি তার বার্তায় উল্লেখ করেছেন যে, চীন এবং বাংলাদেশ ঐতিহ্যবাহী বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী এবং বিনিময়ের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে গত ৫০ বছরে, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক ভূদৃশ্যের পরিবর্তন নির্বিশেষে, চীন এবং বাংলাদেশ সর্বদা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচ নীতির ভি
১ ঘণ্টা আগেভিসা আবেদন থেকে শুরু করে যাতায়াত ও হোটেল বুকিং—এখন সবকিছুই সৌদি আরবের সরকারি প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত। এতে করে ভ্রমণ আরও সুশৃঙ্খল ও স্বচ্ছ হবে, তবে একই সঙ্গে হাজিদের জন্য কঠোর নিয়ম মেনে চলাও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ মতামতের ভিত্তিতে একটি প্রস্তাব তৈরি করা হয়েছে। সেটিই রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে উপস্থাপন করা হবে। এটি হবে কমিশনের সঙ্গে দলগুলোর চূড়ান্ত সংলাপ।’ তিনি আশা প্রকাশ করেন, সার্বিক মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও জুলাই গণঅভ্যুত্থানে
৪ ঘণ্টা আগে