ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
‘আমি বাংলায় গান গাই, আমি বাংলার গান গাই’ গানের কিংবদন্তি গণসংগীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায় মারা গেছেন। গানে গানে গণমানুষের কথা বলে শোষিত-নিপীড়িত মানুষের কণ্ঠস্বরে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। সমাজের বঞ্চিত মানুষের ওপর অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে সবসময় সোচ্চার ছিলেন।
ঋত্বিক ঘটক, হেমাঙ্গ বিশ্বাসসহ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আরও অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের মতো প্রতুলেরও আদি নিবাস বাংলাদেশ বা পূর্ব বাংলা। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর পরিবারের সঙ্গে কলকাতা চলে যান তিনি। তখন তার বয়স মাত্র ৫ বছর।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের গণমাধ্যমগুলোর খবর, শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রতুল শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন তিনি। জানুয়ারি মাসের শুরু থেকেই ভর্তি ছিলেন হাসপাতালে।
জানুয়ারি মাসে হাসপাতালে ভর্তির পর প্রতুলের শরীরে একটি অস্ত্রোপচার হয়। পরে তিনি হার্ট অ্যাটাক করেছিলেন, নিউমোনিয়াতেও আক্রান্ত হন। এর মধ্যে সংজ্ঞা হারালে গত মঙ্গলবার তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইটিইউ) রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
ছোটবেলা থেকেই গান লিখে নিজেই সুর করতেন প্রতুল। বিখ্যাত অনেক কবিতা ও ছড়াতেও সুর দিয়েছেন তিনি। তার সৃষ্টির মধ্যে 'আমি বাংলায় গান গাই', 'আলু বেচো ছোলা বেচো', 'ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে' কালজয়ী হয়ে মানুষের মুখে মুখে ফিরেছে। এই গানগুলোর সুবাদে পশ্চিমবঙ্গের সীমানা পেরিয়ে বাংলাদেশি শ্রোতাদের কাছেও পৌঁছে গেছেন তিনি। বাংলাদেশে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ২০১১ সাালে ‘আমি বাংলায় গান গাই’ নামে তার একটি অ্যালবামও প্রকাশ করে।
প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৪২ সালে বাংলাদেশের বরিশালে। বাবা ছিলেন স্কুলশিক্ষক। দেশভাগের পর তার পরিবার পশ্চিমবঙ্গের চুঁচুড়ায় বসবাস শুরু করে। ১৯৫২ সালে স্কুলে ভর্তি হন তিনি। স্কুলে মঞ্চ নাটকে অভিনয় করতেন। কৈশোরেই বিভিন্ন কবির কবিতা-ছড়ায় সুর দিতে শুরু করেন। প্রথম গান লেখেন ১৯৬২ সালে। ধীরে ধীরে তিনি পরিচিতি পেতে থাকেন গণসংগীতশিল্পী হিসেবে। উত্তাল ষাটের দশকে নকশালপন্থিরা তাকে ‘সেজদা কমরেড’ নামে ডাকত।
আজীবন গানকেই প্রাণ মনে করেছেন প্রতুল মুখোপাধ্যায়। তবে জীবিকার জন্য ব্যাংকে যোগ দিয়েছিলেন। একটি চলচ্চিত্রেও প্লেব্যাক করেছেন।
‘আমি বাংলায় গান গাই, আমি বাংলার গান গাই’ গানের কিংবদন্তি গণসংগীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায় মারা গেছেন। গানে গানে গণমানুষের কথা বলে শোষিত-নিপীড়িত মানুষের কণ্ঠস্বরে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। সমাজের বঞ্চিত মানুষের ওপর অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে সবসময় সোচ্চার ছিলেন।
ঋত্বিক ঘটক, হেমাঙ্গ বিশ্বাসসহ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আরও অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের মতো প্রতুলেরও আদি নিবাস বাংলাদেশ বা পূর্ব বাংলা। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর পরিবারের সঙ্গে কলকাতা চলে যান তিনি। তখন তার বয়স মাত্র ৫ বছর।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের গণমাধ্যমগুলোর খবর, শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রতুল শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন তিনি। জানুয়ারি মাসের শুরু থেকেই ভর্তি ছিলেন হাসপাতালে।
জানুয়ারি মাসে হাসপাতালে ভর্তির পর প্রতুলের শরীরে একটি অস্ত্রোপচার হয়। পরে তিনি হার্ট অ্যাটাক করেছিলেন, নিউমোনিয়াতেও আক্রান্ত হন। এর মধ্যে সংজ্ঞা হারালে গত মঙ্গলবার তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইটিইউ) রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
ছোটবেলা থেকেই গান লিখে নিজেই সুর করতেন প্রতুল। বিখ্যাত অনেক কবিতা ও ছড়াতেও সুর দিয়েছেন তিনি। তার সৃষ্টির মধ্যে 'আমি বাংলায় গান গাই', 'আলু বেচো ছোলা বেচো', 'ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে' কালজয়ী হয়ে মানুষের মুখে মুখে ফিরেছে। এই গানগুলোর সুবাদে পশ্চিমবঙ্গের সীমানা পেরিয়ে বাংলাদেশি শ্রোতাদের কাছেও পৌঁছে গেছেন তিনি। বাংলাদেশে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ২০১১ সাালে ‘আমি বাংলায় গান গাই’ নামে তার একটি অ্যালবামও প্রকাশ করে।
প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৪২ সালে বাংলাদেশের বরিশালে। বাবা ছিলেন স্কুলশিক্ষক। দেশভাগের পর তার পরিবার পশ্চিমবঙ্গের চুঁচুড়ায় বসবাস শুরু করে। ১৯৫২ সালে স্কুলে ভর্তি হন তিনি। স্কুলে মঞ্চ নাটকে অভিনয় করতেন। কৈশোরেই বিভিন্ন কবির কবিতা-ছড়ায় সুর দিতে শুরু করেন। প্রথম গান লেখেন ১৯৬২ সালে। ধীরে ধীরে তিনি পরিচিতি পেতে থাকেন গণসংগীতশিল্পী হিসেবে। উত্তাল ষাটের দশকে নকশালপন্থিরা তাকে ‘সেজদা কমরেড’ নামে ডাকত।
আজীবন গানকেই প্রাণ মনে করেছেন প্রতুল মুখোপাধ্যায়। তবে জীবিকার জন্য ব্যাংকে যোগ দিয়েছিলেন। একটি চলচ্চিত্রেও প্লেব্যাক করেছেন।
বিল্লালের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানায় সাতটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ বিভিন্ন অপরাধের ছয়টি মামলা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে আড়িপাতার সরঞ্জাম কেনার প্রবণতা বেড়ে গিয়েছিল, যা থেকে বোঝা যায় ভিন্নমত দমনের মাধ্যমে ক্ষমতা ধরে রাখতেই এসব নজরদারি প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, দুর্ঘটনাসমূহ ঘটেছে ভোরে ৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ, সকালে ২৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ, দুপুরে ২১ দশমিক ৮৯ শতাংশ, বিকালে ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, সন্ধ্যায় ১১ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং রাতে ১৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের এ বৈঠককে এখন পর্যন্ত ‘সেরা বৈঠক’ মন্তব্য করে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয়ই করবে না, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদারও হবে- স্পষ্ট এমন ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি বড় একটি অগ্রগতি বলে আমি মনে করি।’
৩ ঘণ্টা আগে