
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহী মহানগর মুক্তিযোদ্ধা মহানগর ইউনিটের সাবেক কমান্ডার সমাজসেবী ডা. আব্দুল মান্নানের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) বাদ যোহর টিকাপাড়া গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এর আগে শুক্রবার রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এর আগে ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সাহসী সন্তান আবাদুল মান্নানের লাশ তার নিজ শহর রাজশাহীতে নেওয়া হয়। এছাড়া টিকাপাড়া ঈদগাঁ মাঠে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা গার্ড অব অনার দিয়ে সম্মনানা জানায় রাজশাহী জেলা প্রশাসন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আব্দুল মান্নান রাজশাহী মেডিকেল কলেজে অধ্যায়নকালে স্বাধীনতা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। তিনি সাত নম্বর সেক্টরে লে. কর্নেল কাজী নুরুজ্জামানের অধীনে মুক্তিযুদ্ধ করেন।
নামাজের জানাজায় অংশ নেন রাজশাহীর স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা, দল-মত নির্বিশেষে যুদ্ধ দিনের সহযোদ্ধা বন্ধুরাও এতে অংশ নেন। বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যুতে সহানুভুতি ও শোক জানিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক সাবেক মেয়র আব্দুল হাদি, বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম বীর প্রতীক, গেরিলা লিডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান রাজা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের নির্বাহী সদস্য মতিউর রহমান, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল রাজশাহীর আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম খোকা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এরশাদ আলী ঈশা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার ইকবাল বাদল, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান খন্দকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাহান আলী বরজাহান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বাশার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহাবুর হাসান সিরাজী, বীর মুক্তিযোদ্ধা বুলবুল রানী, রাজশাহী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাসুদুর রহমান রিঙ্কু প্রমুখ।

রাজশাহী মহানগর মুক্তিযোদ্ধা মহানগর ইউনিটের সাবেক কমান্ডার সমাজসেবী ডা. আব্দুল মান্নানের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) বাদ যোহর টিকাপাড়া গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এর আগে শুক্রবার রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এর আগে ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সাহসী সন্তান আবাদুল মান্নানের লাশ তার নিজ শহর রাজশাহীতে নেওয়া হয়। এছাড়া টিকাপাড়া ঈদগাঁ মাঠে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা গার্ড অব অনার দিয়ে সম্মনানা জানায় রাজশাহী জেলা প্রশাসন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আব্দুল মান্নান রাজশাহী মেডিকেল কলেজে অধ্যায়নকালে স্বাধীনতা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। তিনি সাত নম্বর সেক্টরে লে. কর্নেল কাজী নুরুজ্জামানের অধীনে মুক্তিযুদ্ধ করেন।
নামাজের জানাজায় অংশ নেন রাজশাহীর স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা, দল-মত নির্বিশেষে যুদ্ধ দিনের সহযোদ্ধা বন্ধুরাও এতে অংশ নেন। বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যুতে সহানুভুতি ও শোক জানিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক সাবেক মেয়র আব্দুল হাদি, বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম বীর প্রতীক, গেরিলা লিডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান রাজা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের নির্বাহী সদস্য মতিউর রহমান, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল রাজশাহীর আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম খোকা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এরশাদ আলী ঈশা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার ইকবাল বাদল, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান খন্দকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাহান আলী বরজাহান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বাশার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহাবুর হাসান সিরাজী, বীর মুক্তিযোদ্ধা বুলবুল রানী, রাজশাহী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাসুদুর রহমান রিঙ্কু প্রমুখ।

শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে যে বয়সের ছেলে-মেয়েদের দেখেছিলাম, ২৪ এর যুদ্ধে আবার সেই তরুণ ছেলে-মেয়েদেরকে রাস্তায় খুব কাছে থেকে তোমাদের পাশে থেকে দেখলাম।
২ ঘণ্টা আগে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর দেশে কোনো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে কি না এবং আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোনো শঙ্কা আছে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘রায় হওয়ার পরে কোনো রকম অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার শঙ্কা নেই।’
৩ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়েও ভোটে বড় ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। দলগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করলে নির্বাচন কমিশনকে বাড়তি চাপ নিতে হয় না।
৪ ঘণ্টা আগে