রাজশাহী ব্যুরো
বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার মহাষ্টমীতে রাজশাহী নগরীতে ছিল উৎসবের আমেজ। ভোর থেকেই বিভিন্ন পূজা মণ্ডপে ভক্ত-দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন পূজা মণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সরেজমিন পর্যবেক্ষণ করেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান। এ সময় তিনি রাণীবাজার টাইগার পূজা মণ্ডপ ও ধর্মসভা পূজা মণ্ডপ ঘুরে দেখেন এবং পূজা উদযাপন কমিটির নেতৃবৃন্দ ও স্বেচ্ছাসেবীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পুলিশ কমিশনার বলেন, “ধর্মীয় উৎসব শুধু একটি সম্প্রদায়ের নয়, এটি সবার। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান—সবাই মিলেমিশে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। পূজা যেন আনন্দমুখর ও নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।”
তিনি জানান, দুর্গাপূজা নির্বিঘ্ন করতে আরএমপি সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছে। নগরজুড়ে নিয়মিত টহলের পাশাপাশি ডিবি, সাইবার ইউনিট, ট্রাফিক বিভাগ ও বোমা ডিসপোজাল ইউনিট সক্রিয় রয়েছে। প্রতিটি পূজা মণ্ডপে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ, আনসার ও প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক।
প্রতিমা বিসর্জনের জন্য নগরীর তিনটি ঘাট—আইবাঁধ, মুন্নুজান ও পুলিশ লাইন ঘাটে আলাদা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান কমিশনার আবু সুফিয়ান। এ ছাড়া যানজট এড়াতে বিশেষ ট্রাফিক পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে।
রাণীবাজার টাইগার পূজা মণ্ডপে এবারের থিম ছিল ‘শান্তির প্রতীক’। সেখানে মতবিনিময়ের সময় পুলিশ কমিশনার বলেন, “ধর্মীয় সম্প্রীতি আমাদের জাতীয় ঐতিহ্য। গুজব ছড়িয়ে কেউ যেন সম্প্রীতি নষ্ট করতে না পারে সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।”
পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক পার্থ পাল চৌধুরী বলেন, প্রতি বছরই পূজা উপলক্ষে পুলিশ প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা পাওয়া যায়। এবছরও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে ভক্ত-দর্শনার্থীরা নিশ্চিন্তে পূজা উদযাপন করছেন।
দিনব্যাপী নগরীর রাজশাহী কলেজ, বোয়ালিয়া, নিউজ মার্কেট, জিরোপয়েন্ট, লক্ষ্মীপুর, সাহেববাজারসহ বিভিন্ন মণ্ডপে ছিল দর্শনার্থীদের ভিড়। রঙিন আলোকসজ্জা, ব্যতিক্রমী সাজসজ্জা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন মিলিয়ে মহাষ্টমীতে রাজশাহী নগরী পরিণত হয় উৎসবের মিলনমেলায়।
পরিদর্শনে আরএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার মহাষ্টমীতে রাজশাহী নগরীতে ছিল উৎসবের আমেজ। ভোর থেকেই বিভিন্ন পূজা মণ্ডপে ভক্ত-দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন পূজা মণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সরেজমিন পর্যবেক্ষণ করেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান। এ সময় তিনি রাণীবাজার টাইগার পূজা মণ্ডপ ও ধর্মসভা পূজা মণ্ডপ ঘুরে দেখেন এবং পূজা উদযাপন কমিটির নেতৃবৃন্দ ও স্বেচ্ছাসেবীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পুলিশ কমিশনার বলেন, “ধর্মীয় উৎসব শুধু একটি সম্প্রদায়ের নয়, এটি সবার। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান—সবাই মিলেমিশে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। পূজা যেন আনন্দমুখর ও নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।”
তিনি জানান, দুর্গাপূজা নির্বিঘ্ন করতে আরএমপি সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছে। নগরজুড়ে নিয়মিত টহলের পাশাপাশি ডিবি, সাইবার ইউনিট, ট্রাফিক বিভাগ ও বোমা ডিসপোজাল ইউনিট সক্রিয় রয়েছে। প্রতিটি পূজা মণ্ডপে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ, আনসার ও প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক।
প্রতিমা বিসর্জনের জন্য নগরীর তিনটি ঘাট—আইবাঁধ, মুন্নুজান ও পুলিশ লাইন ঘাটে আলাদা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান কমিশনার আবু সুফিয়ান। এ ছাড়া যানজট এড়াতে বিশেষ ট্রাফিক পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে।
রাণীবাজার টাইগার পূজা মণ্ডপে এবারের থিম ছিল ‘শান্তির প্রতীক’। সেখানে মতবিনিময়ের সময় পুলিশ কমিশনার বলেন, “ধর্মীয় সম্প্রীতি আমাদের জাতীয় ঐতিহ্য। গুজব ছড়িয়ে কেউ যেন সম্প্রীতি নষ্ট করতে না পারে সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।”
পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক পার্থ পাল চৌধুরী বলেন, প্রতি বছরই পূজা উপলক্ষে পুলিশ প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা পাওয়া যায়। এবছরও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে ভক্ত-দর্শনার্থীরা নিশ্চিন্তে পূজা উদযাপন করছেন।
দিনব্যাপী নগরীর রাজশাহী কলেজ, বোয়ালিয়া, নিউজ মার্কেট, জিরোপয়েন্ট, লক্ষ্মীপুর, সাহেববাজারসহ বিভিন্ন মণ্ডপে ছিল দর্শনার্থীদের ভিড়। রঙিন আলোকসজ্জা, ব্যতিক্রমী সাজসজ্জা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন মিলিয়ে মহাষ্টমীতে রাজশাহী নগরী পরিণত হয় উৎসবের মিলনমেলায়।
পরিদর্শনে আরএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
এভাবে ধর্মীয় উৎসব ও রীতিনীতি পালনের মাধ্যমে এই দুই সম্প্রদায়ের মানুষ মিলেমিশে চলছেন এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেমো. আব্দুল মোত্তাকিম বলেন, ‘দ্রুত পদক্ষেপের কারণে কেউ বড় ধরনের নাশকতার সুযোগ পায়নি। সেনাবাহিনী, অন্যান্য বাহিনীর সদস্য ও প্রশাসনের চেষ্টায় পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
২১ ঘণ্টা আগেএদিকে ধর্ষণ ঘটনার প্রতিবাদে জুম্ম ছাত্র-জনতার অনির্দিষ্টকালের সড়ক অবরোধ চলছে। তবে বেলা ১২টা থেকে খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কে অবরোধ শিথিল করেছে সংগঠনটি। ফলে দূরপাল্লার গাড়ি ছেড়ে গেছে।
১ দিন আগে