রাজশাহী ব্যুরো
দেশের প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সকল সদস্যদের সর্বোচ্চ দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী সেনানিবাসের প্যারেড গ্রাউন্ডে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে ৭ম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’-এর অভিষেক অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সপ্তম কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। সেখানে তাকে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী রেজিমেন্টের কর্নেল র্যাংক ব্যাজ পরিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় তিনি সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট ১৯৭১-এর পর থেকেই দায়িত্বশীলতার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে জানিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, 'বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা লাভের পর অতি অল্প সময়ের মধ্যেই কঠোর পরিশ্রম, সময়োপযোগী পরিকল্পনা এবং দেশ প্রেমের দৃঢ অঙ্গীকারের মাধ্যমে আজকের এই মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে আসীন হয়েছে। এই রেজিমেন্ট কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ২০১১ সালে জাতীয় পতাকা লাভের দুর্লভ সম্মানে অধিষ্ঠিত হয়েছে।'
আগামীতে এই রেজিমেন্টেকে আরও আধুনিক ও সক্ষম করে গড়ে তোলা হবে বলেও জানান তিনি।
এছাড়া সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আধুনিক যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সদা প্রস্তুত থাকতে রেজিমেন্টের সব সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সেনাসদর, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এর আগে, রাজশাহী সেনানিবাসের প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাপ্রধান পৌঁছালে তাকে প্রচলিত সামরিক রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে অভিবাদন জানানো হয়। এরপর সেনাবাহিনীর প্রধানকে ‘কর্নেল র্যাংক ব্যাজ’ পরিয়ে দেওয়া হয়।
দেশের প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সকল সদস্যদের সর্বোচ্চ দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী সেনানিবাসের প্যারেড গ্রাউন্ডে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে ৭ম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’-এর অভিষেক অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সপ্তম কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। সেখানে তাকে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী রেজিমেন্টের কর্নেল র্যাংক ব্যাজ পরিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় তিনি সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট ১৯৭১-এর পর থেকেই দায়িত্বশীলতার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে জানিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, 'বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা লাভের পর অতি অল্প সময়ের মধ্যেই কঠোর পরিশ্রম, সময়োপযোগী পরিকল্পনা এবং দেশ প্রেমের দৃঢ অঙ্গীকারের মাধ্যমে আজকের এই মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে আসীন হয়েছে। এই রেজিমেন্ট কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ২০১১ সালে জাতীয় পতাকা লাভের দুর্লভ সম্মানে অধিষ্ঠিত হয়েছে।'
আগামীতে এই রেজিমেন্টেকে আরও আধুনিক ও সক্ষম করে গড়ে তোলা হবে বলেও জানান তিনি।
এছাড়া সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আধুনিক যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সদা প্রস্তুত থাকতে রেজিমেন্টের সব সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সেনাসদর, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এর আগে, রাজশাহী সেনানিবাসের প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাপ্রধান পৌঁছালে তাকে প্রচলিত সামরিক রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে অভিবাদন জানানো হয়। এরপর সেনাবাহিনীর প্রধানকে ‘কর্নেল র্যাংক ব্যাজ’ পরিয়ে দেওয়া হয়।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১৮ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে