
বগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়া শহরে বসত বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনায় আহত তাসনিম বুশরা (১৪) মারা গেছে। শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুশরা মারা যায়।
এর আগে শহরের মালতিনগরে গত ২৮ এপ্রিল রাত ৯টার দিকে মালতিনগর দক্ষিণপাড়া এলাকায় রেজাউল ইসলামের বাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে।
বুশরার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে তার মামা রাশেদুল রিপন বলেন, সেদিন বিস্ফোরণে আমার ভাগ্নি দগ্ধ এবং দেয়াল চাপায় গুরুতর আহত হন। তাকে প্রথমে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনিত হওয়ায় ওই রাতেই তাকে উন্নত চিকিৎসার শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন তার অপারেশন করা হয়। কিন্তু সে শঙ্কামুক্ত ছিলে না। আজ রাত সাড়ে ৮টার দিকে সে আমাদের ছেড়ে চলে গেল।
গত ২৮ এপ্রিল রাত ৯টায় মালতিনগর দক্ষিণপাড়া এলাকায় রেজাউল ইসলামের বাড়িতে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। এতে বসতবাড়ির টিনের ছাউনি উড়ে যায় এবং বাড়ির সামনের দুটি ঘরের ইটের দেয়াল ধসে পড়ে। বিস্ফোরণের সময় বাড়ির মালিক রেজাউলের মেয়ে সুমাইয়া আক্তার, ভাতিজি জিম ও প্রতিবেশী তাসনিম বুশরা আহত হন। ওই বাড়ির মালিক রেজাউলের মা রেজিয়া ও তার ছোট ভাই রাশেদুল দীর্ঘদিন ধরে পটকা তৈরি করে বাজারজাত করে আসছিলেন। ঘটনার রাতেই পুলিশ বাড়ির মালিক রেজাউলকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
পরে সোমবার পুুলিশ বাদী হয়ে একজনের নাম উল্লেখসহ অসংখ্য অজ্ঞাত ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করে। পরে সোমবার রেজাউলকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায়। ঘটনার পর থেকে রেজাউলের মা রেজিয়া বেগম ও ভাই রাশেদুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) তরিকুল ইসলাম জানান, বুশরার মৃত্যুর বিষয়টি জানা নেই। তবে শুরু থেকেই তার শারীরিক অবস্থা শঙ্কার মধ্যে ছিল। এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

বগুড়া শহরে বসত বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনায় আহত তাসনিম বুশরা (১৪) মারা গেছে। শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুশরা মারা যায়।
এর আগে শহরের মালতিনগরে গত ২৮ এপ্রিল রাত ৯টার দিকে মালতিনগর দক্ষিণপাড়া এলাকায় রেজাউল ইসলামের বাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে।
বুশরার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে তার মামা রাশেদুল রিপন বলেন, সেদিন বিস্ফোরণে আমার ভাগ্নি দগ্ধ এবং দেয়াল চাপায় গুরুতর আহত হন। তাকে প্রথমে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনিত হওয়ায় ওই রাতেই তাকে উন্নত চিকিৎসার শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন তার অপারেশন করা হয়। কিন্তু সে শঙ্কামুক্ত ছিলে না। আজ রাত সাড়ে ৮টার দিকে সে আমাদের ছেড়ে চলে গেল।
গত ২৮ এপ্রিল রাত ৯টায় মালতিনগর দক্ষিণপাড়া এলাকায় রেজাউল ইসলামের বাড়িতে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। এতে বসতবাড়ির টিনের ছাউনি উড়ে যায় এবং বাড়ির সামনের দুটি ঘরের ইটের দেয়াল ধসে পড়ে। বিস্ফোরণের সময় বাড়ির মালিক রেজাউলের মেয়ে সুমাইয়া আক্তার, ভাতিজি জিম ও প্রতিবেশী তাসনিম বুশরা আহত হন। ওই বাড়ির মালিক রেজাউলের মা রেজিয়া ও তার ছোট ভাই রাশেদুল দীর্ঘদিন ধরে পটকা তৈরি করে বাজারজাত করে আসছিলেন। ঘটনার রাতেই পুলিশ বাড়ির মালিক রেজাউলকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
পরে সোমবার পুুলিশ বাদী হয়ে একজনের নাম উল্লেখসহ অসংখ্য অজ্ঞাত ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করে। পরে সোমবার রেজাউলকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠায়। ঘটনার পর থেকে রেজাউলের মা রেজিয়া বেগম ও ভাই রাশেদুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) তরিকুল ইসলাম জানান, বুশরার মৃত্যুর বিষয়টি জানা নেই। তবে শুরু থেকেই তার শারীরিক অবস্থা শঙ্কার মধ্যে ছিল। এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

রাজশাহী কলেজ শাখা ছাত্রশিবির আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে নানা প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আমাদের কর্মকাণ্ড ও আদর্শিক অবস্থান কাছ থেকে দেখে সেই বিভ্রান্তি কাটিয়ে উঠছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, রাজশাহীর চাষীরা বাংলাদেশের মৎস্য চাষে যুগান্তকারী পরিবর্তন করেছেন। বিদেশনির্ভর বড় আকারের রুই থেকে রাজশাহীর জীবন্ত রুইজাতীয় মাছ আজ দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়েছে। আজ সময় এসেছে বিদেশে রপ্তানি উপযোগী করার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি, নীতিমালা গ্রহণ করা। সর
৩ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর সদর উপজেলায় ইজিবাইক ও বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার দশমাইল সড়কের গম গবেষণা কেন্দ্রের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা সবাই ইজিবাইকের যাত্রী ছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ভোর সকালে বাড়ির পাশে গরুর জন্য খড় আনতে গিয়ে আগে থেকে পড়ে থাকা চিড়া বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয় বড় ভাই নুরু খান। তাকে বাঁচাতে দৌড়ে গেলে ছোট ভাই ফজলু খানও একই তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে ঘটনাস্থলেই তাদের দুইজনের মৃত্যু হয়।
৭ ঘণ্টা আগে