রাজশাহী ব্যুরো
চাঁপাইনবাগঞ্জের শিবগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে হাবিল উদ্দিন (৩০) নামে এক বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার তেলকুপি সীমান্তে এই ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার শরীর থেকে এখন পর্যন্ত গুলি বের করা যায়নি বলে জানা গেছে।
আহত হাবিল উদ্দিন তেলকুপি গ্রামের বিলাল উদ্দিনের ছেলে। পেশায় তিনি কৃষক। সীমান্তে কৃষিকাজ করার সময় বিএসএফ তার পিঠে করে বলে জানা গেছে।
হাসপাতালে পরিবারের সদস্যরা জানান, সীমান্তসংলগ্ন গম খেতে সেচ দিতে গিয়েছিলেন হাবিল। এ সময় বিএসএফ সদস্যরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পরে আহত অবস্থায় স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রামেক হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
রামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ইনচার্জ ডা. শংকর কে বিশ্বাস বলেন, হাবিলের শরীরে এখনো গুলি রয়েছে। তাকে সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার গুলি বের করা হবে। তবে এখনও গুলি বের করা সম্ভব হয়নি। গুলি বের না করা পর্যন্ত তাকে শঙ্কামুক্ত বলা যাচ্ছে না।
এদিকে, গুলিবিদ্ধ হাবিল চিহ্নিত চোরাকারবারি বলে দাবি করেছে বিজিবি। সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানায়, ঘন কুয়াশার সুযোগ নিয়ে সাত-আটজন বাংলাদেশি চিহ্নিত চোরাকারবারি চোরাচালানের উদ্দেশ্যে ভারতীয় সীমান্ত অতিক্রম করলে বিএসএফ টহলদল তাদের লক্ষ্য করে দুই-তিন রাউন্ড গুলি ছোড়ে। শব্দ শুনে তাৎক্ষণিক বিজিবি টহলদল সেখানে গেলে বাংলাদেশি চোরাকারবারিরা পালিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢোকে। পরে জানা যায়, হাবিল নামের একজন বিএসএফের গুলিতে আহত হয়েছেন।
বিজিবি আরও জানায়, তেলকুপি বিওপির দায়িত্বপূর্ণ পাঁচ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশি কোনো কৃষক অবস্থান করছিল না। এ ছাড়া এলাকায় তেলকুপি বিওপি কমান্ডারের নেতৃত্বে দুটি দল টহলরত অবস্থায় ছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিজিবি-বিএসএফ কোম্পানি পর্যায়ে পতাকা বৈঠকে এ ব্যাপারে বিএসএফকে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়।
চাঁপাইনবাগঞ্জের শিবগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে হাবিল উদ্দিন (৩০) নামে এক বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার তেলকুপি সীমান্তে এই ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার শরীর থেকে এখন পর্যন্ত গুলি বের করা যায়নি বলে জানা গেছে।
আহত হাবিল উদ্দিন তেলকুপি গ্রামের বিলাল উদ্দিনের ছেলে। পেশায় তিনি কৃষক। সীমান্তে কৃষিকাজ করার সময় বিএসএফ তার পিঠে করে বলে জানা গেছে।
হাসপাতালে পরিবারের সদস্যরা জানান, সীমান্তসংলগ্ন গম খেতে সেচ দিতে গিয়েছিলেন হাবিল। এ সময় বিএসএফ সদস্যরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পরে আহত অবস্থায় স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রামেক হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
রামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ইনচার্জ ডা. শংকর কে বিশ্বাস বলেন, হাবিলের শরীরে এখনো গুলি রয়েছে। তাকে সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার গুলি বের করা হবে। তবে এখনও গুলি বের করা সম্ভব হয়নি। গুলি বের না করা পর্যন্ত তাকে শঙ্কামুক্ত বলা যাচ্ছে না।
এদিকে, গুলিবিদ্ধ হাবিল চিহ্নিত চোরাকারবারি বলে দাবি করেছে বিজিবি। সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবি জানায়, ঘন কুয়াশার সুযোগ নিয়ে সাত-আটজন বাংলাদেশি চিহ্নিত চোরাকারবারি চোরাচালানের উদ্দেশ্যে ভারতীয় সীমান্ত অতিক্রম করলে বিএসএফ টহলদল তাদের লক্ষ্য করে দুই-তিন রাউন্ড গুলি ছোড়ে। শব্দ শুনে তাৎক্ষণিক বিজিবি টহলদল সেখানে গেলে বাংলাদেশি চোরাকারবারিরা পালিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢোকে। পরে জানা যায়, হাবিল নামের একজন বিএসএফের গুলিতে আহত হয়েছেন।
বিজিবি আরও জানায়, তেলকুপি বিওপির দায়িত্বপূর্ণ পাঁচ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশি কোনো কৃষক অবস্থান করছিল না। এ ছাড়া এলাকায় তেলকুপি বিওপি কমান্ডারের নেতৃত্বে দুটি দল টহলরত অবস্থায় ছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিজিবি-বিএসএফ কোম্পানি পর্যায়ে পতাকা বৈঠকে এ ব্যাপারে বিএসএফকে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার ছোট মেরু এলাকায় বিনামূল্যে নেট না দেওয়ায় স্থানীয় এক ইন্টারনেট ব্যবসায়ীকে ফাঁড়িতে ডেকে নিয়ে মারধরের অভিযোগে মেরুং পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুল হাসানকে ক্লোজড (প্রত্যাহার) করা হয়েছে।
১ দিন আগেভ্রাম্যমাণ আদালত বলেছেন, ঢাকা কেরানীগঞ্জে অবস্থিত পুরো বাড়িটিই বুড়িগঙ্গা নদী ও নদীর তীরবর্তী জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হয়েছিল। নদী তীরের প্রায় দেড় একর জমি ছিল বাড়িটির দখলে।
১ দিন আগেঅভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১ দিন আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১ দিন আগে