
রাজশাহী ব্যুরো

নারী সেজে ইমো হ্যাকড করে চাঁদা দাবির মামলায় রাজু আহমেদ (২৭) নামে এক যুবককে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন রাজশাহী বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে তাকে পাঁচ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়াউর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত রাজু আহমেদ নাটোরের লালপুর উপজেলার মোহরকয়া ভাঙ্গাপাড়া গ্রামের আজিজুর রহমান সেন্টুর ছেলে। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতের কাঠগড়ায় হাজির ছিলেন। পরে তাকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইসমত আরা জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তি নারী সেজে সামাজিক মাধ্যম ইমোতে একটি অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন। এই অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের এক নারী ও তার প্রবাসী বোন জামাইয়ের ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাকড করেন রাজু। এরপর আইডি ফিরিয়ে দিতে ২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী ২০২২ সালের ১৪ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এরপর বিষয়টি তদন্তের জন্য নাটোর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে পাঠানো হয়। পুলিশ তদন্ত করে আসামির পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর ২০২৩ সালের ১৩ মার্চ তাকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় সেদিনই পুলিশ বাদী হয়ে রাজুর বিরুদ্ধে লালপুর থানায় একটি মামলা করে। এই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় ঘোষণা করা হলো।
আইনজীবী ইসমত আরা আরও জানান, আদালত একটি ধারায় আসামি রাজুকে দুই বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা জরিমানা করেন। জরিমানার এ অর্থ অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। অন্য আরেক ধারায় তিন বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি তিন লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার এ অর্থ অনাদায়েও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। সাজা একটির পর অন্যটি শুরু হবে বলে আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন।

নারী সেজে ইমো হ্যাকড করে চাঁদা দাবির মামলায় রাজু আহমেদ (২৭) নামে এক যুবককে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন রাজশাহী বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে তাকে পাঁচ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়াউর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত রাজু আহমেদ নাটোরের লালপুর উপজেলার মোহরকয়া ভাঙ্গাপাড়া গ্রামের আজিজুর রহমান সেন্টুর ছেলে। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতের কাঠগড়ায় হাজির ছিলেন। পরে তাকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইসমত আরা জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তি নারী সেজে সামাজিক মাধ্যম ইমোতে একটি অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন। এই অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের এক নারী ও তার প্রবাসী বোন জামাইয়ের ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাকড করেন রাজু। এরপর আইডি ফিরিয়ে দিতে ২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী ২০২২ সালের ১৪ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এরপর বিষয়টি তদন্তের জন্য নাটোর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে পাঠানো হয়। পুলিশ তদন্ত করে আসামির পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর ২০২৩ সালের ১৩ মার্চ তাকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় সেদিনই পুলিশ বাদী হয়ে রাজুর বিরুদ্ধে লালপুর থানায় একটি মামলা করে। এই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় ঘোষণা করা হলো।
আইনজীবী ইসমত আরা আরও জানান, আদালত একটি ধারায় আসামি রাজুকে দুই বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা জরিমানা করেন। জরিমানার এ অর্থ অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। অন্য আরেক ধারায় তিন বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি তিন লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার এ অর্থ অনাদায়েও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। সাজা একটির পর অন্যটি শুরু হবে বলে আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন।

ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) প্রক্রিয়ার সংস্কার, বাজারে একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং সবার জন্য মোবাইল ফোন আমদানির উন্মুক্ত সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা।
২১ ঘণ্টা আগে
খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে যায় এবং মৃত ব্যক্তির পকেট তল্লাশি করে ৬১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তবে, কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
২১ ঘণ্টা আগে
তারাগঞ্জ থানার এসআই ছাইয়ুম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোনাববর হোসেন।
১ দিন আগে
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা মৃদু শৈত্যপ্রবাহের ঘরে নেমেছে। কারণ হিসেবে বলেন, তাপমাত্রার পারদ ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকলে সেটিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। ডিসেম্বরেই তাপমাত্রা আরো কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে
১ দিন আগে