
রাজশাহী ব্যুরো

তিন দশক আগে পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ট্রেনবহরে হামলার অভিযোগে করা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ১৮ জামিনে মুক্ত হয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়।
মুক্তিপ্রাপ্তরা হলেন- তুহিন বিন সিদ্দিক, আব্দুর জাব্বার, আক্কেল আলী, কল্লোল আলী, মো. সেলিম, ফজলুর রহমান, এনামুল কবির, আমিনুল ইসলাম, মো. জামিরুল, নেফাউর রহমান, মো. আজমল, আনিসুর রহমান, রবি, মো. পলাশ, মো. তুহিন, মো. আলমগীর, মো. ফিরোজুল ও চাঁদ আলী। তারা সবাই বিএনপির নেতাকর্মী বলে জানা গেছে। ১৯৯৪ সালে ঈশ্বরদী রেলস্টেশনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ট্রেনবহরে গুলিবর্ষণ, বোমা নিক্ষেপ ও হামলার মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত হয়ে রাজশাহী কারাগারে কারাভোগ করছিলেন তারা।
রাজশাহী কারাগার সূত্রে জানা গেছে, রোববার পাবনার বিজ্ঞ অতিরিক্ত দায়রা জজ-২য় আদালত থেকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে ওই কয়েদিদের জামিনের আদেশ পাঠানো হলে সোমবার তাদের মুক্তি দেওয়া হয়।
এই বিষয়ে জানতে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মির্জা ইমাম উদ্দিনকে মুঠোফোনে একাধিক বার কল করা হলেও ফোন ধরেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে, মুক্তি পাওয়া দলীয় নেতাকর্মীদের জেলগেটে ফুল দিয়ে বরণ করে নিয়েছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিবের নেতৃত্বে রাজশাহী কারা ফটকের সামনে মুক্তিপ্রাপ্ত নেতাকর্মীদের ফুল দিয়ে বরণ করে মিছিল ও আনন্দ উল্লাস করা হয়। এসময় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর উত্তরাঞ্চলে দলীয় কর্মসূচিতে ট্রেনবহর নিয়ে খুলনা থেকে সৈয়দপুর যাচ্ছিলেন। ট্রেনটি ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনে প্রবেশের সময় তার ট্রেনবহরে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। হামলার ঘটনায় শেখ হাসিনা ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে দলীয় কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করেন। পরে এ ঘটনায় ঈশ্বরদী জিআরপি থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে সাতজনকে আসামি করে মামলা করেন। পুলিশ ঘটনার এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করে মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। পাবনা কগনাইজিং আদালত-২ এর তৎকালীন বিচারক মো. তোফাজ্জল হোসেন স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলাটি পুনঃতদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) পাঠান। তদন্ত শেষে তিন বছর পর ১৯৯৭ সালের ৩ এপ্রিল নতুনভাবে ঈশ্বরদীর শীর্ষস্থানীয় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীসহ ৫২ জনকে এই মামলার আসামি করে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করা হয়।

তিন দশক আগে পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ট্রেনবহরে হামলার অভিযোগে করা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ১৮ জামিনে মুক্ত হয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়।
মুক্তিপ্রাপ্তরা হলেন- তুহিন বিন সিদ্দিক, আব্দুর জাব্বার, আক্কেল আলী, কল্লোল আলী, মো. সেলিম, ফজলুর রহমান, এনামুল কবির, আমিনুল ইসলাম, মো. জামিরুল, নেফাউর রহমান, মো. আজমল, আনিসুর রহমান, রবি, মো. পলাশ, মো. তুহিন, মো. আলমগীর, মো. ফিরোজুল ও চাঁদ আলী। তারা সবাই বিএনপির নেতাকর্মী বলে জানা গেছে। ১৯৯৪ সালে ঈশ্বরদী রেলস্টেশনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ট্রেনবহরে গুলিবর্ষণ, বোমা নিক্ষেপ ও হামলার মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত হয়ে রাজশাহী কারাগারে কারাভোগ করছিলেন তারা।
রাজশাহী কারাগার সূত্রে জানা গেছে, রোববার পাবনার বিজ্ঞ অতিরিক্ত দায়রা জজ-২য় আদালত থেকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে ওই কয়েদিদের জামিনের আদেশ পাঠানো হলে সোমবার তাদের মুক্তি দেওয়া হয়।
এই বিষয়ে জানতে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মির্জা ইমাম উদ্দিনকে মুঠোফোনে একাধিক বার কল করা হলেও ফোন ধরেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে, মুক্তি পাওয়া দলীয় নেতাকর্মীদের জেলগেটে ফুল দিয়ে বরণ করে নিয়েছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিবের নেতৃত্বে রাজশাহী কারা ফটকের সামনে মুক্তিপ্রাপ্ত নেতাকর্মীদের ফুল দিয়ে বরণ করে মিছিল ও আনন্দ উল্লাস করা হয়। এসময় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর উত্তরাঞ্চলে দলীয় কর্মসূচিতে ট্রেনবহর নিয়ে খুলনা থেকে সৈয়দপুর যাচ্ছিলেন। ট্রেনটি ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনে প্রবেশের সময় তার ট্রেনবহরে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। হামলার ঘটনায় শেখ হাসিনা ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে দলীয় কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করেন। পরে এ ঘটনায় ঈশ্বরদী জিআরপি থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে সাতজনকে আসামি করে মামলা করেন। পুলিশ ঘটনার এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করে মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। পাবনা কগনাইজিং আদালত-২ এর তৎকালীন বিচারক মো. তোফাজ্জল হোসেন স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলাটি পুনঃতদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) পাঠান। তদন্ত শেষে তিন বছর পর ১৯৯৭ সালের ৩ এপ্রিল নতুনভাবে ঈশ্বরদীর শীর্ষস্থানীয় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীসহ ৫২ জনকে এই মামলার আসামি করে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করা হয়।

আবুল সরকারের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ৪ নভেম্বর মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার জাবরাখালা পাগলীর মেলামঞ্চে গান পরিবেশন করেন আবুল সরকার। এ সময় তিনি ধর্ম অবমাননা করেন ও আল্লাহকে নিয়ে ‘কটূক্তি’ করেন।
২ দিন আগে
এ বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে দলীয় পদ হারানোর এক বছর ১০ মাস পর আবারও ‘ঘরে ফিরলেন’ রাঙ্গামাটি শহরের রিজার্ভ বাজার এলাকাকেন্দ্রিক প্রভাবশালী বিএনপি নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর হেলাল উদ্দিন।
২ দিন আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কাজলা গেট সংলগ্ন একটি খাবার হোটেল থেকে প্রকাশ্যে অস্ত্রের মুখে দুই শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে মুখোশধারী একদল হামলাকারী। বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সংঘটিত এ ঘটনা ক্যাম্পাসজুড়ে চাঞ্চল্য ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। এ ঘটনায় তিনজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
২ দিন আগেবাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান। তিনি বলেন, “তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না—২০০৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আমরা তার প্রমাণ দেখেছি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার না থাকলে ক্ষমতাসীনরা দানবে পরিণত
২ দিন আগে