রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে মো. শিমুলকে (২০) নামে রাজশাহী কলেজের এক শিক্ষার্থীকে 'হত্যার' অভিযোগ তুলে এর প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী রাজশাহী কলেজ প্রশাসন ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন সহপাঠীরা। এ ছাড়া ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে কলেজ ক্যাম্পাসে মানববন্ধন এবং বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচি চলাকালে ’রাবি প্রক্টরের দুই গালে, জুতা মারো তালে তালে', ‘তুমি কে, আমি কে, বহিরাগত, বহিরাগত’, ’বিচার চাই, বিচার চাই, শিমুল হত্যার বিচার চাই’, ‘আয় প্রক্টর দেখে যা, রাজপথে তোর বাপেরা’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনিরা কেন বাইরে’?, ‘জাস্টিস জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে শিক্ষার্থী হত্যার শিকার হন; তা মেনে নেওয়া যায় না। এ ধরনের নির্মম হত্যাকাণ্ড শুধু শিমুলের পরিবারকেই নয়, পুরো ছাত্রসমাজকে শোকাহত করেছে। আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানাই। পাশাপাশি এ মৃত্যুর পেছনের মূল ঘটনা উদঘাটন করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।
কর্মসূচিতে কলেজের বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা এমন ঘটনার প্রতিবাদ জানান। কোনো ব্যবস্থা না নিলে তারা এ ঘটনায় কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
তারা বলেন, আন্দোলনের ডাক দিয়েছি, এখন প্রতিদিনই তা চলবে। আমরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বাস জিরোপয়েন্ট, মণিচত্ত্বর, রাজশাহী কলেজ পার হতে দেবো না। যারা হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিসি ক্যামেরা দেখে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
কর্মসূচিতে রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থী- সামিউল, রুহুল আমিন ও রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক খালিদ বিন ওয়ালিদ আবিরসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু ভবনের সামনে থেকে মো. শিমুলকে উদ্ধার করে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে এবং পরে রাত সাড়ে ১০টায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। হাসপাতালের ডেথ সার্টিফিকেটে তাঁর মৃত্যুর কারণ উল্লেখ আছে ‘ফিজিক্যাল অ্যাসল্টেড ব্রট ডেথ’।
স্থানীয় লোকজন ও পরিবারের অভিযোগ, শিমুলকে মারধর করে মারা হয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, নির্মাণাধীন সড়কে দুর্ঘটনায় শিমুলের মৃত্যু হয়েছে। শিমুল রাজশাহী কলেজের ডিগ্রি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন মধ্য বুধপাড়া এলাকার মো. জামাল উদ্দিনের ছেলে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে মো. শিমুলকে (২০) নামে রাজশাহী কলেজের এক শিক্ষার্থীকে 'হত্যার' অভিযোগ তুলে এর প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী রাজশাহী কলেজ প্রশাসন ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন সহপাঠীরা। এ ছাড়া ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে কলেজ ক্যাম্পাসে মানববন্ধন এবং বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচি চলাকালে ’রাবি প্রক্টরের দুই গালে, জুতা মারো তালে তালে', ‘তুমি কে, আমি কে, বহিরাগত, বহিরাগত’, ’বিচার চাই, বিচার চাই, শিমুল হত্যার বিচার চাই’, ‘আয় প্রক্টর দেখে যা, রাজপথে তোর বাপেরা’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনিরা কেন বাইরে’?, ‘জাস্টিস জাস্টিস, উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে শিক্ষার্থী হত্যার শিকার হন; তা মেনে নেওয়া যায় না। এ ধরনের নির্মম হত্যাকাণ্ড শুধু শিমুলের পরিবারকেই নয়, পুরো ছাত্রসমাজকে শোকাহত করেছে। আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানাই। পাশাপাশি এ মৃত্যুর পেছনের মূল ঘটনা উদঘাটন করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।
কর্মসূচিতে কলেজের বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা এমন ঘটনার প্রতিবাদ জানান। কোনো ব্যবস্থা না নিলে তারা এ ঘটনায় কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
তারা বলেন, আন্দোলনের ডাক দিয়েছি, এখন প্রতিদিনই তা চলবে। আমরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বাস জিরোপয়েন্ট, মণিচত্ত্বর, রাজশাহী কলেজ পার হতে দেবো না। যারা হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিসি ক্যামেরা দেখে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
কর্মসূচিতে রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থী- সামিউল, রুহুল আমিন ও রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক খালিদ বিন ওয়ালিদ আবিরসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু ভবনের সামনে থেকে মো. শিমুলকে উদ্ধার করে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে এবং পরে রাত সাড়ে ১০টায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। হাসপাতালের ডেথ সার্টিফিকেটে তাঁর মৃত্যুর কারণ উল্লেখ আছে ‘ফিজিক্যাল অ্যাসল্টেড ব্রট ডেথ’।
স্থানীয় লোকজন ও পরিবারের অভিযোগ, শিমুলকে মারধর করে মারা হয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, নির্মাণাধীন সড়কে দুর্ঘটনায় শিমুলের মৃত্যু হয়েছে। শিমুল রাজশাহী কলেজের ডিগ্রি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন মধ্য বুধপাড়া এলাকার মো. জামাল উদ্দিনের ছেলে।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার ছোট মেরু এলাকায় বিনামূল্যে নেট না দেওয়ায় স্থানীয় এক ইন্টারনেট ব্যবসায়ীকে ফাঁড়িতে ডেকে নিয়ে মারধরের অভিযোগে মেরুং পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুল হাসানকে ক্লোজড (প্রত্যাহার) করা হয়েছে।
১ দিন আগেভ্রাম্যমাণ আদালত বলেছেন, ঢাকা কেরানীগঞ্জে অবস্থিত পুরো বাড়িটিই বুড়িগঙ্গা নদী ও নদীর তীরবর্তী জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হয়েছিল। নদী তীরের প্রায় দেড় একর জমি ছিল বাড়িটির দখলে।
১ দিন আগেঅভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১ দিন আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১ দিন আগে