রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীতে অন্যের স্ত্রীর ঘরে রাত্রীযাপনকালে 'ধরা খাওয়া' সোহেল রানা নামে পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শককে (এএসআই) সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি বুধবার সন্ধ্যায় তাকে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) পুলিশ লাইন্সে ক্লোজড করা হয়েছে।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া এএসআই সোহেল রানা রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) চন্দ্রিমা থানায় কর্মরত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি বগুড়ায়।
এর আগে, মঙ্গলবার রাতে নগরের সাতবাড়িয়া মহল্লার এক নারীর ঘরে পেয়ে স্থানীয় লোকজন তাকে আটক করে। পরে ঘরের দরজা বন্ধ করে তাকে লাঠিপেটা করা হয়। মারধর করা হয় ওই নারীকেও। এসময় ওই এএসআই বলেন, তিনি কালেমা পড়ে বিয়ে করেছেন। তবে ঘরে উপস্থিত ওই নারীর স্বামী বলতে থাকেন, স্ত্রীর সঙ্গে তার বিবাহ বিচ্ছেদই হয়নি। এসময় ওই নারী বলেন, স্বামীকে তিনি মুখে মুখে তালাক দিয়েছেন। এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে ফেসবুকে। অন্যদিকে, এএসআই সোহেল রানার ধরা পড়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে হেফাজতে নেয় নগরীর মতিহার থানা পুলিশ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মালেক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে নগরের সাতবাড়িয়া মহল্লার এক নারীর বাড়ি থেকে উদ্ধার করে এনে এএসআই সোহেল রানাকে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছিল। পরে ঊর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ তাকে পুলিশ লাইন্সে ক্লোজড করে। তখন তাকে চন্দ্রিমা থানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখান থেকে পুলিশ লাইন্সে চলে যান তিনি।’
সূত্রে জানা যায়, যে নারীর ঘরে এএসআই সোহেল রানাকে পাওয়া যায় সেই নারীর স্বামী মাদক কারবারি। তার বাড়ি নগরের ডাসমারী মধ্যপাড়ায়। তিনি মাদক মামলায় বছর দেড়েক জেলে ছিলেন। এই সময়ে ওই নারী বাবার বাড়ি চলে যান। স্বামী জামিনে বের হলেও তিনি তার বাড়ি আসছিলেন না।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, এই নারীর সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক চালিয়ে যাচ্ছিলেন এএসআই সোহেল রানা। ফলে মঙ্গলবার রাতে তাকে ওই নারীর ঘরে পেয়ে আটকে রেখে থানায় খবর দেওয়া হয়। পুলিশ আসার আগে কয়েকজন লাঠি দিয়ে তাকে পেটায়। পাশাপাশি জেরা করা হলে এএসআই সোহেল দাবি করেন, তিনি ‘কলমা করে’ ওই নারীকে বিয়ে করেছেন। আর ওই নারী দাবি করেন, তিনি তার আগের স্বামীকে মুখে মুখে তালাক দিয়েছেন।
তবে থানায় এসে সোহেল রানা বিয়ের প্রসঙ্গ এড়িয়ে পুলিশকে জানান, তার তিনটি অটোরিকশা আছে। সেগুলো ওই নারীর তত্ত্বাবধানেই থাকে। মাঝে মাঝে গিয়ে তিনি ভাড়ার টাকা আনেন। ওই রাতেও ভাড়ার টাকা আনতে গিয়েছিলেন। তখন ওই নারীর স্বামীসহ স্থানীয়রা তাকে আটকে রেখে মারধর করেন।
সার্বিক বিষয়ে আরএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘অভিযোগের প্রেক্ষিতে এএসআই সোহেল রানাকে পুলিশ লাইন্সে ক্লোজড করার পাশাপাশি সাময়িক বরখাস্তও করা হয়েছে। এখন তার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষে নিয়মানুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহীতে অন্যের স্ত্রীর ঘরে রাত্রীযাপনকালে 'ধরা খাওয়া' সোহেল রানা নামে পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শককে (এএসআই) সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি বুধবার সন্ধ্যায় তাকে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) পুলিশ লাইন্সে ক্লোজড করা হয়েছে।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া এএসআই সোহেল রানা রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) চন্দ্রিমা থানায় কর্মরত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি বগুড়ায়।
এর আগে, মঙ্গলবার রাতে নগরের সাতবাড়িয়া মহল্লার এক নারীর ঘরে পেয়ে স্থানীয় লোকজন তাকে আটক করে। পরে ঘরের দরজা বন্ধ করে তাকে লাঠিপেটা করা হয়। মারধর করা হয় ওই নারীকেও। এসময় ওই এএসআই বলেন, তিনি কালেমা পড়ে বিয়ে করেছেন। তবে ঘরে উপস্থিত ওই নারীর স্বামী বলতে থাকেন, স্ত্রীর সঙ্গে তার বিবাহ বিচ্ছেদই হয়নি। এসময় ওই নারী বলেন, স্বামীকে তিনি মুখে মুখে তালাক দিয়েছেন। এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে ফেসবুকে। অন্যদিকে, এএসআই সোহেল রানার ধরা পড়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে হেফাজতে নেয় নগরীর মতিহার থানা পুলিশ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মালেক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে নগরের সাতবাড়িয়া মহল্লার এক নারীর বাড়ি থেকে উদ্ধার করে এনে এএসআই সোহেল রানাকে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছিল। পরে ঊর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ তাকে পুলিশ লাইন্সে ক্লোজড করে। তখন তাকে চন্দ্রিমা থানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখান থেকে পুলিশ লাইন্সে চলে যান তিনি।’
সূত্রে জানা যায়, যে নারীর ঘরে এএসআই সোহেল রানাকে পাওয়া যায় সেই নারীর স্বামী মাদক কারবারি। তার বাড়ি নগরের ডাসমারী মধ্যপাড়ায়। তিনি মাদক মামলায় বছর দেড়েক জেলে ছিলেন। এই সময়ে ওই নারী বাবার বাড়ি চলে যান। স্বামী জামিনে বের হলেও তিনি তার বাড়ি আসছিলেন না।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, এই নারীর সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক চালিয়ে যাচ্ছিলেন এএসআই সোহেল রানা। ফলে মঙ্গলবার রাতে তাকে ওই নারীর ঘরে পেয়ে আটকে রেখে থানায় খবর দেওয়া হয়। পুলিশ আসার আগে কয়েকজন লাঠি দিয়ে তাকে পেটায়। পাশাপাশি জেরা করা হলে এএসআই সোহেল দাবি করেন, তিনি ‘কলমা করে’ ওই নারীকে বিয়ে করেছেন। আর ওই নারী দাবি করেন, তিনি তার আগের স্বামীকে মুখে মুখে তালাক দিয়েছেন।
তবে থানায় এসে সোহেল রানা বিয়ের প্রসঙ্গ এড়িয়ে পুলিশকে জানান, তার তিনটি অটোরিকশা আছে। সেগুলো ওই নারীর তত্ত্বাবধানেই থাকে। মাঝে মাঝে গিয়ে তিনি ভাড়ার টাকা আনেন। ওই রাতেও ভাড়ার টাকা আনতে গিয়েছিলেন। তখন ওই নারীর স্বামীসহ স্থানীয়রা তাকে আটকে রেখে মারধর করেন।
সার্বিক বিষয়ে আরএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘অভিযোগের প্রেক্ষিতে এএসআই সোহেল রানাকে পুলিশ লাইন্সে ক্লোজড করার পাশাপাশি সাময়িক বরখাস্তও করা হয়েছে। এখন তার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষে নিয়মানুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার ছোট মেরু এলাকায় বিনামূল্যে নেট না দেওয়ায় স্থানীয় এক ইন্টারনেট ব্যবসায়ীকে ফাঁড়িতে ডেকে নিয়ে মারধরের অভিযোগে মেরুং পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুল হাসানকে ক্লোজড (প্রত্যাহার) করা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেভ্রাম্যমাণ আদালত বলেছেন, ঢাকা কেরানীগঞ্জে অবস্থিত পুরো বাড়িটিই বুড়িগঙ্গা নদী ও নদীর তীরবর্তী জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হয়েছিল। নদী তীরের প্রায় দেড় একর জমি ছিল বাড়িটির দখলে।
২০ ঘণ্টা আগেঅভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১ দিন আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১ দিন আগে