
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহীর কাটাখালী পৌরসভার উপ-নির্বাচনের দুই দিন পরই নির্বাচিত মেয়র প্রার্থীর সমর্থকদের হামলায় পরাজিত প্রার্থী আবু শামার চার সমর্থক আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বুধবার রাতে (১ মে) এ হামলার ঘটনা ঘটে।
গত ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনে মেয়র পদে বিজয়ী হন রাবেয়া সুলতানা মিতু। তিনি এই পৌরসভার বরখাস্তকৃত মেয়র আব্বাস আলীর সহধর্মিণী।
হামলায় আহতরা হলেন- কাটাখালী পৌরসভার সমসাদিপুর গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে ইয়াসিন আলী, তার ছোট ভাই মো. রায়হান, ভগ্নিপতি মো. ফয়সাল আলী এবং ইয়াসিনের খালাতো ভাই ওলি আহম্মেদ। হামলার ঘটনায় ভুক্তভোগী ইয়াসিন আলী ওই দিন রাতেই কাটাখালী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার (১ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ভুক্তভোগী রায়হান, মো. ফয়সাল আলী ও ওলি আহম্মেদ কাটাখালীর মাসকাটাদিঘী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে চটপটি খেতে যান। এসময় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া কাটাখালী পৌরসভার উপ-নির্বাচনে পরাজিত মেয়র প্রার্থী মো. আবু শামার পক্ষে কাজ করায় নির্বাচিত মেয়র মোসা. রাকেয়া সুলতানা মিতু ও তার স্বামী সাবেক মেয়র মো. আব্বাস আলীর সমর্থক লিটন আলী, রুবেল আলী ও সাগর আলী তাদেরকে অকত্থ ভাষায় গালি দিতে থাকেন। ভুক্তভোগীরা নিষেধ করায় বিজয়ী প্রার্থীর সমর্থকরা অতর্কিত হামলা চালিয়ে তাদের গুরুতর আহত করে। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মারধরের বিষয়ে জানতে নির্বাচিত মেয়রের স্বামী মো. আব্বাস আলীর মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। ফলে তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কাটাখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুর রহমান বলেন, ‘বুধবার রাতে একটি মারামারির ঘটনায় এক পক্ষ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে। যতটুকু জানি, যারা মেরেছে তারা নির্বাচিত মেয়রের সমর্থক।’
এ বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।

রাজশাহীর কাটাখালী পৌরসভার উপ-নির্বাচনের দুই দিন পরই নির্বাচিত মেয়র প্রার্থীর সমর্থকদের হামলায় পরাজিত প্রার্থী আবু শামার চার সমর্থক আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বুধবার রাতে (১ মে) এ হামলার ঘটনা ঘটে।
গত ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনে মেয়র পদে বিজয়ী হন রাবেয়া সুলতানা মিতু। তিনি এই পৌরসভার বরখাস্তকৃত মেয়র আব্বাস আলীর সহধর্মিণী।
হামলায় আহতরা হলেন- কাটাখালী পৌরসভার সমসাদিপুর গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে ইয়াসিন আলী, তার ছোট ভাই মো. রায়হান, ভগ্নিপতি মো. ফয়সাল আলী এবং ইয়াসিনের খালাতো ভাই ওলি আহম্মেদ। হামলার ঘটনায় ভুক্তভোগী ইয়াসিন আলী ওই দিন রাতেই কাটাখালী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার (১ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ভুক্তভোগী রায়হান, মো. ফয়সাল আলী ও ওলি আহম্মেদ কাটাখালীর মাসকাটাদিঘী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে চটপটি খেতে যান। এসময় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া কাটাখালী পৌরসভার উপ-নির্বাচনে পরাজিত মেয়র প্রার্থী মো. আবু শামার পক্ষে কাজ করায় নির্বাচিত মেয়র মোসা. রাকেয়া সুলতানা মিতু ও তার স্বামী সাবেক মেয়র মো. আব্বাস আলীর সমর্থক লিটন আলী, রুবেল আলী ও সাগর আলী তাদেরকে অকত্থ ভাষায় গালি দিতে থাকেন। ভুক্তভোগীরা নিষেধ করায় বিজয়ী প্রার্থীর সমর্থকরা অতর্কিত হামলা চালিয়ে তাদের গুরুতর আহত করে। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মারধরের বিষয়ে জানতে নির্বাচিত মেয়রের স্বামী মো. আব্বাস আলীর মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি। ফলে তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কাটাখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুর রহমান বলেন, ‘বুধবার রাতে একটি মারামারির ঘটনায় এক পক্ষ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে। যতটুকু জানি, যারা মেরেছে তারা নির্বাচিত মেয়রের সমর্থক।’
এ বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।

রাজশাহী কলেজ শাখা ছাত্রশিবির আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে নানা প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আমাদের কর্মকাণ্ড ও আদর্শিক অবস্থান কাছ থেকে দেখে সেই বিভ্রান্তি কাটিয়ে উঠছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, রাজশাহীর চাষীরা বাংলাদেশের মৎস্য চাষে যুগান্তকারী পরিবর্তন করেছেন। বিদেশনির্ভর বড় আকারের রুই থেকে রাজশাহীর জীবন্ত রুইজাতীয় মাছ আজ দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়েছে। আজ সময় এসেছে বিদেশে রপ্তানি উপযোগী করার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি, নীতিমালা গ্রহণ করা। সর
৩ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুর সদর উপজেলায় ইজিবাইক ও বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২২ নভেম্বর) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার দশমাইল সড়কের গম গবেষণা কেন্দ্রের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা সবাই ইজিবাইকের যাত্রী ছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগে
ভোর সকালে বাড়ির পাশে গরুর জন্য খড় আনতে গিয়ে আগে থেকে পড়ে থাকা চিড়া বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয় বড় ভাই নুরু খান। তাকে বাঁচাতে দৌড়ে গেলে ছোট ভাই ফজলু খানও একই তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে ঘটনাস্থলেই তাদের দুইজনের মৃত্যু হয়।
৭ ঘণ্টা আগে