
নেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরীর আত্মহত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড সাজার আদেশ দিয়েছেন আদালত। ঘটনার আট বছর পর এলো মামলার রায়।
সোমবার (২৮ জুলাই) দুপুরে নেত্রকোনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ কে এম এমদাদুল হক এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ড সাজাপ্রাপ্ত তিন আসামি হলেন— অপু চন্দ্র সরকার (৩১), মামুন আকন্দ (৩৪) ও সুলতান মিয়া (৩১)। তারা জেলার সদর উপজেলার ঠাকুরাকোরা এলাকার বাসিন্দা। রায় ঘোষণার সময় তারা সবাই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে ঠাকুরাকোনা পূর্বপাড়া এলাকার বাসিন্দা লালচাঁনের মেয়ে পান্না আক্তার প্রতিবেশীর বাড়িতে বেড়াতে গেলে একই এলাকার অপু চন্দ্র সরকার, মামুন আকন্দ ও সুলতান মিয়া তাকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে পাশের মাছের খামারের একটি ঘরে নিয়ে যান। সেখানে তারা ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন।
বিষয়টি টের পেয়ে পান্না আক্তারের বাবা লালাচাঁন ঘটনাস্থলে ছুটে গেলে ধর্ষকরা তাকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে কিশোরীকে বাড়িতে নিয়ে গেলে ধর্ষণের ঘটনা জানাজানি হয়। পরদিন ৪ সেপ্টেম্বর ভোরে মেয়েটি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
এ ঘটনায় ১০ সেপ্টেম্বর মেয়েটির মা আলপনা আক্তার বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে তিনজনকে আসামি করে নেত্রকোনা মডেল থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ৫ মে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে সোমবার দুপুরে মামলাটির রায় ঘোষণা করা হলো।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন নেত্রকোনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. নূরুল কবীর রুবেল, আসামিপক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট পীযূষ কান্তি সরকার ও অ্যাডভোকেট হামিদুল ইসলাম।

নেত্রকোনায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরীর আত্মহত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড সাজার আদেশ দিয়েছেন আদালত। ঘটনার আট বছর পর এলো মামলার রায়।
সোমবার (২৮ জুলাই) দুপুরে নেত্রকোনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ কে এম এমদাদুল হক এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ড সাজাপ্রাপ্ত তিন আসামি হলেন— অপু চন্দ্র সরকার (৩১), মামুন আকন্দ (৩৪) ও সুলতান মিয়া (৩১)। তারা জেলার সদর উপজেলার ঠাকুরাকোরা এলাকার বাসিন্দা। রায় ঘোষণার সময় তারা সবাই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে ঠাকুরাকোনা পূর্বপাড়া এলাকার বাসিন্দা লালচাঁনের মেয়ে পান্না আক্তার প্রতিবেশীর বাড়িতে বেড়াতে গেলে একই এলাকার অপু চন্দ্র সরকার, মামুন আকন্দ ও সুলতান মিয়া তাকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে পাশের মাছের খামারের একটি ঘরে নিয়ে যান। সেখানে তারা ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন।
বিষয়টি টের পেয়ে পান্না আক্তারের বাবা লালাচাঁন ঘটনাস্থলে ছুটে গেলে ধর্ষকরা তাকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে কিশোরীকে বাড়িতে নিয়ে গেলে ধর্ষণের ঘটনা জানাজানি হয়। পরদিন ৪ সেপ্টেম্বর ভোরে মেয়েটি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
এ ঘটনায় ১০ সেপ্টেম্বর মেয়েটির মা আলপনা আক্তার বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে তিনজনকে আসামি করে নেত্রকোনা মডেল থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ৫ মে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে সোমবার দুপুরে মামলাটির রায় ঘোষণা করা হলো।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন নেত্রকোনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. নূরুল কবীর রুবেল, আসামিপক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট পীযূষ কান্তি সরকার ও অ্যাডভোকেট হামিদুল ইসলাম।

মেহেরপুর সদর উপজেলায় বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে চার স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ রবিবার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে উপজেলার মোমিনপুর বিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
শনিবার (৮ নভেম্বর) দিবাগত রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বারহাট্টা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন এলাকায় সোহানুর রহমান খান ফাহিমকে গ্রেপ্তার করা হয়। ফাহিম নেত্রকোনা জেলা শহরের সাতপাই এলাকার বাসিন্দা।
২ ঘণ্টা আগে
সাংবাদিক এহতেশামুল হক শাওন বলেন, প্রথমে আমার সঙ্গে এক ব্যক্তির কথা হয়। কথার এক পর্যায়ে তিনি উত্তেজিত হয়ে উঠলে আমি বলি, ভাই- এভাবে উত্তেজিত না হয়ে আসুন দেখা করে সরাসরি কথা বলি। তখন তিনি বলেন, শিববাড়ি মোড়ে সুলতান ডাইন রেস্টুরেন্টের সামনে আসুন। সেখানে গিয়ে দেখি কিছু মানুষের ভিড়। এ মোড়ে সাধারণত এমনিতেই
১ দিন আগে
গাজীপুর মহানগরের টঙ্গীর মিলগেট এলাকায় তুলার গুদামে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়।
১ দিন আগে