
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় গাছে ঝুলিয়ে পিটিয়ে ও আগুন দিয়ে দিপু চন্দ্র দাসকে (২৮) পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ধর্ম অবমাননার প্রমাণ পায়নি। মামলা হওয়ার পর থেকে এ ঘটনায় ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। এ ছাড়া পুলিশ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) র্যাব-১৪ সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, ঘটনার সূত্রপাত বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে। কারখানার ফ্লোর ইনচার্জ তাকে (দিপু) চাকরি থেকে ইস্তফা দিতে বাধ্য করে উত্তেজিত জনতার কাছে হস্তান্তর করেন। পুলিশের কাছে কেন হস্তান্তর করেননি এবং তার নিরাপত্তা কেন নিশ্চিত করা হয়নি, সে কারণে কারখানার সংশ্লিষ্ট দুই কর্মীকে আমরা গ্রেপ্তার করেছি।
এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। তারা হলেন— ভালুকার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার্স নিটওয়্যারস (বিডি) লিমিটেড কারখানার ফ্লোর ইনচার্জ মো. আলমগীর হোসেন (৩৮), কোয়ালিটি ইনচার্জ মো. মিরাজ হোসেন আকন (৪৬), কারখানার শ্রমিক মো. তারেক হোসেন (১৯), মো. লিমন সরকার (২২), মো. মানিক মিয়া (২০), এরশাদ আলী (৩৯) ও নিঝুম উদ্দিন (২০), ভালুকার আজমল হাসান সগীর (২৬), শাহিন মিয়া (১৯) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মো. নাজমুল (২১)।
র্যাব অধিনায়ক বলেন, ধর্ম অবমাননার বিষয়টি খুবই অস্পষ্ট। তিনি কী বলেছেন, এটি খোঁজার চেষ্টা করলেও কেউ বলতে পারেনি। কারও সঙ্গে পূর্বশত্রুতা ছিল কি না, সেটি আমরা তদন্ত করে দেখব। ঘটনার সূত্রপাত কার সঙ্গে হয়েছে, সেটি শনাক্ত করা যায়নি। আমরা জানতে পেরেছি, কাজ করার সময় ফ্লোরেই বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয় এবং তাকে কারখানার ভেতরে রাখা যাচ্ছিল না।
এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে জানিয়ে অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, ভিডিও ফুটেজ দেখে আমরা আসামিদের ধরেছি। কী কারণে ঘটনা ঘটেছে, তা উদ্ঘাটন ও জড়িত সবাইকে ধরতে আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি। আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে ময়মনসিংহের ভালুকায় মহানবি হজরত মোহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে কটূক্তির অভিযোগ তুলে দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যার পর তার লাশে আগুন দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধ করে রাখা হয়।
পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে অর্ধপোড়া লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনায় শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে ভালুকা মডেল থানায় নিহতের ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাত ১৫০ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। এ ঘটনায় আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ময়মনসিংহের ভালুকায় গাছে ঝুলিয়ে পিটিয়ে ও আগুন দিয়ে দিপু চন্দ্র দাসকে (২৮) পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ধর্ম অবমাননার প্রমাণ পায়নি। মামলা হওয়ার পর থেকে এ ঘটনায় ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। এ ছাড়া পুলিশ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) র্যাব-১৪ সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, ঘটনার সূত্রপাত বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে। কারখানার ফ্লোর ইনচার্জ তাকে (দিপু) চাকরি থেকে ইস্তফা দিতে বাধ্য করে উত্তেজিত জনতার কাছে হস্তান্তর করেন। পুলিশের কাছে কেন হস্তান্তর করেননি এবং তার নিরাপত্তা কেন নিশ্চিত করা হয়নি, সে কারণে কারখানার সংশ্লিষ্ট দুই কর্মীকে আমরা গ্রেপ্তার করেছি।
এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। তারা হলেন— ভালুকার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার্স নিটওয়্যারস (বিডি) লিমিটেড কারখানার ফ্লোর ইনচার্জ মো. আলমগীর হোসেন (৩৮), কোয়ালিটি ইনচার্জ মো. মিরাজ হোসেন আকন (৪৬), কারখানার শ্রমিক মো. তারেক হোসেন (১৯), মো. লিমন সরকার (২২), মো. মানিক মিয়া (২০), এরশাদ আলী (৩৯) ও নিঝুম উদ্দিন (২০), ভালুকার আজমল হাসান সগীর (২৬), শাহিন মিয়া (১৯) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মো. নাজমুল (২১)।
র্যাব অধিনায়ক বলেন, ধর্ম অবমাননার বিষয়টি খুবই অস্পষ্ট। তিনি কী বলেছেন, এটি খোঁজার চেষ্টা করলেও কেউ বলতে পারেনি। কারও সঙ্গে পূর্বশত্রুতা ছিল কি না, সেটি আমরা তদন্ত করে দেখব। ঘটনার সূত্রপাত কার সঙ্গে হয়েছে, সেটি শনাক্ত করা যায়নি। আমরা জানতে পেরেছি, কাজ করার সময় ফ্লোরেই বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয় এবং তাকে কারখানার ভেতরে রাখা যাচ্ছিল না।
এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে জানিয়ে অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, ভিডিও ফুটেজ দেখে আমরা আসামিদের ধরেছি। কী কারণে ঘটনা ঘটেছে, তা উদ্ঘাটন ও জড়িত সবাইকে ধরতে আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি। আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে ময়মনসিংহের ভালুকায় মহানবি হজরত মোহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে কটূক্তির অভিযোগ তুলে দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যার পর তার লাশে আগুন দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধ করে রাখা হয়।
পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে অর্ধপোড়া লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনায় শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে ভালুকা মডেল থানায় নিহতের ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাত ১৫০ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। এ ঘটনায় আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

একই সাথে, ওই চিকিৎসককে কেন স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হবে না, আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে তাকে সে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে
নির্বাচন অফিসের নিরাপত্তারক্ষী রাজ্জাক গণমাধ্যমকে বলেন, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আমি তখন দুতলায় ছিলাম। ধোঁয়ার গন্ধ পেয়ে নিচে নেমে আগুন দেখতে পাই। পরে তাৎক্ষণিকভাবে পাশে থাকা পানি দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলি।
১ দিন আগে
নিহত ৭ বছর বয়সী আয়েশা আক্তার ওই গ্রামের বেলাল হোসেনের মেয়ে। তিনি ভবানীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সূতারগোপ্তা বাজারে সার ও কীটনাশকের ব্যবসায়ী।
১ দিন আগে
ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও দুটি বাড়ির আসবাবপত্রসহ বিপুল পরিমাণ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ দিন আগে