বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
এনবিআরকে দু‘ভাগে বিভক্ত করার প্রতিবাদে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের টানা কর্মবিরতিতে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজস্ব আদায়কারি প্রতিষ্ঠান বেনাপোল কাস্টমস হাউসের শুল্কায়ন কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। শুল্কায়ন কার্যক্রম বন্ধ থাকার কারণে একদিকে যেমন সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন আমদানিকারকরা।
অন্যদিকে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছেন কাস্টমসের কর্মবিরতির তেমন কোন প্রভাব পড়েনি বন্দরে। বন্দরের পণ্য উঠানামা ও খালাশ প্রক্রিয়া স্বাভাবিক সময়ের মতই চলছে।
গত ১৪ মে থেকে তাদের এই কর্মবিরতি চলছে। এর মধ্যে ২০ মে ও ২২ মে বেনাপোল কাস্টম হাউসে শুল্কায়ন কার্যক্রম চালু ছিল। এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের নির্দেশনা অনুযায়ী বেনাপোল কাস্টমসের কর্মকর্তারা গতকাল শনিবার (২৪ মে) সকাল থেকে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করে। আজ রবিবার (২৫ মে) সকাল থেকেই বেনাপোল কাস্টম হাউসে কর্মবিরতি পালিত হচ্ছে।
আমদানিকারক রফিকুল ইসলাম রয়েল বলেন, আমরা যারা আমদানিকারক রয়েছি আমাদের অপরাধ কি? কাস্টমস অফিসারদের কর্মবিরতির কারণে বন্দরে আমাদের মালামাল দিনের পর দিন আটকে আছে। অফিসাররা কর্মবিরতি পালন করলেও বন্দরের অতিরিক্ত ভাড়ার টাকা আমাদের পরিশোধ করতে হচ্ছে। এতে আমরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।
বেনাপোল কাস্টমস হাউজের অতিরিক্ত কমিশনার এইচ এম শরিফুল হাসান জানান, এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ডাকা কর্মবিরতি সারা দেশে পালিত হচ্ছে। এই কর্মবিরতিতে আমরা সহমত পোষণ করে বেনাপোলেও কর্মবিরতি পালিত হচ্ছে। আজ রবিবার বিকালে ঢাকাস্থ এনবিআর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন রয়েছে সেখানে কোন ফলপ্রশ্রু আলোচনা না হলে আগামীকাল সোমবার পূর্নদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে।
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক মামুন তরফদার জানান, এমবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ডাকা কর্মবিরতির কারণে বেনাপোল কাস্টমসে শুল্কায়ন কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে গত ১৪ মে থেকে। তবে বেনাপোল বন্দর দিয়ে দু‘দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী যাতায়াত এবং আমদানি- রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক গতিতেই চলছে। #
এনবিআরকে দু‘ভাগে বিভক্ত করার প্রতিবাদে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের টানা কর্মবিরতিতে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজস্ব আদায়কারি প্রতিষ্ঠান বেনাপোল কাস্টমস হাউসের শুল্কায়ন কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। শুল্কায়ন কার্যক্রম বন্ধ থাকার কারণে একদিকে যেমন সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন আমদানিকারকরা।
অন্যদিকে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছেন কাস্টমসের কর্মবিরতির তেমন কোন প্রভাব পড়েনি বন্দরে। বন্দরের পণ্য উঠানামা ও খালাশ প্রক্রিয়া স্বাভাবিক সময়ের মতই চলছে।
গত ১৪ মে থেকে তাদের এই কর্মবিরতি চলছে। এর মধ্যে ২০ মে ও ২২ মে বেনাপোল কাস্টম হাউসে শুল্কায়ন কার্যক্রম চালু ছিল। এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের নির্দেশনা অনুযায়ী বেনাপোল কাস্টমসের কর্মকর্তারা গতকাল শনিবার (২৪ মে) সকাল থেকে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করে। আজ রবিবার (২৫ মে) সকাল থেকেই বেনাপোল কাস্টম হাউসে কর্মবিরতি পালিত হচ্ছে।
আমদানিকারক রফিকুল ইসলাম রয়েল বলেন, আমরা যারা আমদানিকারক রয়েছি আমাদের অপরাধ কি? কাস্টমস অফিসারদের কর্মবিরতির কারণে বন্দরে আমাদের মালামাল দিনের পর দিন আটকে আছে। অফিসাররা কর্মবিরতি পালন করলেও বন্দরের অতিরিক্ত ভাড়ার টাকা আমাদের পরিশোধ করতে হচ্ছে। এতে আমরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।
বেনাপোল কাস্টমস হাউজের অতিরিক্ত কমিশনার এইচ এম শরিফুল হাসান জানান, এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ডাকা কর্মবিরতি সারা দেশে পালিত হচ্ছে। এই কর্মবিরতিতে আমরা সহমত পোষণ করে বেনাপোলেও কর্মবিরতি পালিত হচ্ছে। আজ রবিবার বিকালে ঢাকাস্থ এনবিআর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন রয়েছে সেখানে কোন ফলপ্রশ্রু আলোচনা না হলে আগামীকাল সোমবার পূর্নদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে।
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক মামুন তরফদার জানান, এমবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ডাকা কর্মবিরতির কারণে বেনাপোল কাস্টমসে শুল্কায়ন কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে গত ১৪ মে থেকে। তবে বেনাপোল বন্দর দিয়ে দু‘দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী যাতায়াত এবং আমদানি- রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক গতিতেই চলছে। #
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে